Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"ভ্রমণ" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

খইয়াছড়া ঝর্ণা

প্রাকৃতিক ঝর্ণাগুলো খুব কাছ থেকে দেখা একটা দুরুহ ব্যাপার। শীতে ঝর্ণাগুলোরা কাছে যাওয়া কিছুটা সহজতর হলেও তখন ঝর্ণাগুলোর প্রকৃত রূপের নাগাল পাওয়া যায় না। ঝর্ণার যৌবন দেখতে হয় বর্ষায়। তেমনি একটা ঝর্ণার যৌবন দেখতে গিয়েছিলাম চট্টগ্রামের মিরসরাই। আসুন আমার ক্যামেরায় দেখি মিরসরাইয়ের খইয়াছড়া ঝর্ণা।
 

(২) চিনকি আস্তানা নামক স্টেশনে ট্রেন থেকে নেমে চট্টগ্রামের দিকে এগিয়ে গেলে রেল লাইন থেকে বাম দিকে প্রথম যে রাস্তাটি নেমে গেছে তা ধরে এগিয়ে যেতে হবে খইয়াছড়া ঝর্ণার দিকে।
 

(৩) আগে থেকে ঠিক করে রাখা গাইডের বাড়িতে পৌছি এক সময়।
 

(৪/৫) গাইড সাথে নিয়ে আমরা... continue reading

৪০ ১৯৯৮

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

বান্দর - একটি ফটোপোষ্ট

গ্রামের নাম রামপুর। এটা নরসিংদী জেলার মনোহরদী থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম। এই গ্রামটিতে প্রচুর লোকসংখ্যা থাকলেও একটা অংশে বিশাল বিশাল প্রাচীন গাছ আর ঝোপঝাড়ের কারণে এটাকে অনেকটা বনভুমীর মতোই দেখা যায়। বলতে পারেন বানরের আবাসস্থলের জন্য যা খুবই উপযোগী। অনেকে এটাকে বানরের গ্রামও বলে থাকে। তো একদিন চলে গেলাম রামপুরের বানর দেখতে। যাদের সাথে দেখা হলো তাদের নিয়েই আমার আজকের বানরীয় পোষ্ট 
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায় এই গ্রামে আট থেকে দশটি দল আছে বানরের। একেক দলে ২০ থেকে ২৫টি বানর থাকে। সেই হিসাবে ২০০ থেকে ২৫০টি বানর এই গ্রামে বাস করে, যদিও খাদ্য আর মানুষের অত্যাচারে ওদের... continue reading

১২১ ১৩৩৩

চাতক পাখী

১০ বছর আগে লিখেছেন

এলোমেলো কিছু ছবি পোস্ট

আমরা সবাই ভ্রমন করতে ভালবাসি , কেও বেশি কেও কম । আমি বেশিদের দলে পরি কিন্তু নামেই শুধু বেশি কাজে নয়  , যাইহোক বাপদাদাদের আমলের একটা ক্যামেরা ছিল আমার , কোথাও গেলে সেইটা কে নিজের সম্বল মনে করে নিয়ে যেতাম , , , অনেক দিন হল সেটাকে আজ আর নিজের সম্বল মনে করতে পারি না , তাই বলে ছবি তোলা বন্ধ থাকবে নাকি  মোবাইল আছে না , তাহলে চলেন মোবাইল এ তোলা কিছু ছবি দেখে আসি 
(১)
(২)চেরি ফুল , গাছে কোন পাতা নেই শুধু ফুল আর ফুল 
 
 
(৩) স্বামী তার স্ত্রীর ছবি তুলছে 
 
(৪) 
 
(৫) 
 
(৬) 
  
(৭) পত্র হীন... continue reading

২৬ ১৫৮৩

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

বাংলার আমাজান....(রাতারগুল জলা বন)

সারা পৃথিবীতে ফ্রেশওয়াটার সোয়াম্প ফরেস্ট বা স্বাদুপানির জলাবন আছে মাত্র ২২টি। ভারতীয় উপমহাদেশ আছে এর দুইটি…… একটা শ্রীলংকায় আর আরেকটা আমাদের সিলেটের গোয়াইনঘাটে। এই বনের আয়তন ৩,৩২৫.৬১ একর, আর এর মধ্যে ৫০৪ একর বনকে ১৯৭৩ সালে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। অনেক এই বনকে বাংলার আমাজানও বলে থাকেন।
নানা বৈশিষ্ট্যমন্ডিত এই মিঠাপানির জলাবনটিতে উদ্ভিদের দু'টো স্তর পরিলক্ষিত হয়। উপরের স্তরটি মূলত বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ নিয়ে গঠিত যেখানে নিচের স্তরটিতে ঘন পাটিপাতার (মুর্তা) আধিক্য বিদ্যমান । বনের উদ্ভিদের চাঁদোয়া সর্বোচ্চ ১৫ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত । এছাড়াও অরণ্যের ৮০ শতাংশ এলাকাই উদ্ভিদের আচ্ছাদনে আবৃত । এখন পর্যন্ত এখানে সর্বমোট ৭৩ প্রজাতির... continue reading

৪৭ ২০০০

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

ভুতুরে ছবি........অন্য রকম ফটোব্লগ

আগে যখন ফিল্ম দিয়ে ছবি তুলতাম খুব হিসেব করে ছবি তুলতে হতো, কারণ একটা ফ্লিমে ৩৬টা ছবি উঠতো। আর ফ্লিমগুলোতে ছবিগুলোকে কেমন ভুতুড়ে দেখাতো। এখন ডিজিটাল যুগে ফিল্মমের ভুতুরে ছবি আর দেখাই হয় না। তাই আজকের ডিজিটাল যুগের কিছু ছবিকে ফটোশপের মাধ্যমে ফিল্মের ভুতুরে ছবিতে রুপান্তরিত করে পোষ্ট দিলাম। দেখুন তো কেমন লাগে

(২)
 

(৩)
 

(৪)
 

(৫)
 

(৬)
 

(৭)
 

(৮)
 

(৯)
 

(১০)
 

(১১)
 

(১২)
 

(১৩)
 

(১৪)
 

(১৫)
 

(১৬)
 

(১৭) 
 

(১৮)
 

(১৯)
 

(২০)
 

... continue reading

৩৮ ২৪১৮

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

সোমেশ্বরী একটি নদীর নাম.......

সোমেশ্বরী । এক অসাধারণ সুন্দরী নদী। যার বুকে ওপারের মেঘালয় রাজ্যের পর্বত শ্রেণী বাহিত শীতল পানির স্রোতধারা।
মেঘালয় রাজ্যের বাঘমারা বাজার হয়ে বাংলাদেশের রাণীখং পাহাড়ের কাছ দিয়ে সোমেশ্বরী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এটি নেত্রকোনা জেলায় অবস্থিত।
বালিয়াড়িতে হেটে ক্লান্ত ? নদীতে পা ডুবিয়ে দিন । আহ্ কি শান্তি, নিমিষেই আপনার সমস্ত ক্লান্তি ধুয়ে নিয়ে যাবে লাল বালির এই সোমেশ্বরী । সাথে কাপড় থাকলে জলে ঝাপ দিন, কিছুক্ষণ দাপাদাপি করে জল থেকে উঠে সোমেশ্বরীর তীরে বসুন । ঝিরিঝিরি বাতাসে ইচ্ছে করলে কয়েক লাইন কবিতা ও লিখে ফেলতে পারেন । আর শেষ বিকেলের সূর্যটাকে সোমেশ্বরীর পানিতে তলিয়ে যেতে দেখাটা কিন্তু মোটেও মিস করবেন না... continue reading

৭১ ৮২৪

লুৎফুর রহমান পাশা

১০ বছর আগে লিখেছেন

ভ্রমন

  আপনারা অনেকেই আহসান মঞ্জিল এক নামে চিনেন। কিন্তু অনেকেই জানেনা পুরাতন ঢাকায় রুপলাল হাউজ নামে একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা আছে। শুনে অবাক হতে হয় যে রুপলাল হাউজে বসবাস কারী অনেক বাসিন্দাই জানেনা যে তাদের বসবাসকৃত ভবনটির নাম রুপলাল হাউজ। পুরাতন ঢাকায় বহুবার গিয়েছি কিন্তু কোন দিন সেখানে যাওয়া হয়নি। সেদিন আলমগীর ভাইকে সাথে নিয়ে শ্যম বাজারে ঢুকে খুজতে শুরু করলাম রুপলাল হাউস। কেউ চিনেনা। শেষে একজনকে অনেক কথার পর জানতে চাইলাম আশে পাশে কোন পুরোনো বাড়ী আছে কিনা। তবেই একজন দেখিয়ে দিল। কিন্তু এটা রুপলাল হাউজ নামে কেউ চিনেনা। অবশেষে অনেক অনুসন্ধান শেষে নিশ্চিত হলাম এই বাড়িটিই রুপলাল হাউস।

... continue reading

২৫ ১৫১৬

এই মেঘ এই রোদ্দুর

১০ বছর আগে লিখেছেন

পুনে (ইন্ডিয়া)...... ভ্রমন (৫ম পর্ব-আঁগা খাঁ প্যালেস)

এরপর আমরা রওয়ানা হই আঁগা খা প্যালেসের দিকে ........... সেখানে ঘুরে দেখার সময় ছিল মাত্র ২০ মিনিট তাড়াহুড়া করে ছবি তেমন উঠাতে পারিনি ।
১। ভিতরে ঢুকেই একটা ক্লিক.......
২। ভিতরকার আরেকটা ছবি । বটগাছ...........
৩। প্রাসাদে ঢুকার গেইটে এমন সুন্দর ফুলই ফুটেছিল
৪।  প্রাসাদের ভিতর ঢুকতেছি.......
ভারতের পুনের আঁগা খাঁ প্যালেস ভারতের সুলতান মুহাম্মদ শাহ আঁগা খান তৃতীয় দ্বারা নির্মিত হয়েছিল ১৮৯২ সালে । ভারতের ইতিহাসে এই প্রাসাদটি একটি বৃহত্তম দর্শনীয় স্থান হিসাবে পরিচিত ।
৫। প্যালেস পরিচিতি স্তম্ভ
৬।  প্যালেস পরিচিতি স্তম্ভ
৭।  আগাঁ খাঁ প্যালেস ভারতের বিষ্ময়কর ও রাজকীয় প্রাদান হিসাবে... continue reading

২৩ ৭২৪

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

বনে বাঁদাড়ে......৩

প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আমার প্রেম । বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়াই, পাখি দেখি, ফুল দেখি, আর মাঝে মাঝে ছবি তোলার চেষ্টা করি। ইচ্ছে করে পাহাড়ে হেলান দিয়ে নীল আকাশ দেখি, ইচ্ছে করে ঘাস ফুলদের সাথে চুপি চুপি কথা বলি, ইচ্ছে করে সাগর, নদী খাল-বিলে সাতার কাটি রাজহংসের মতো । ইচ্ছে করে বাংলার প্রতিটি ইঞ্চি মাটির সুবাস নেই ।
ইচ্ছেগুলো কতটা সফল হবে জানিনা, তবে সংসারের যাতাকল থেকে সুযোগ পেলেই আমি হারিয়ে যাই আমার ইচ্ছে ভুবনে । সেই সাথে আমার দেখা সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য তুলে রাখি অঢেল ছবি, আর সেই ছবিগুলো নিয়েই আমার বনে বাঁদাড়ে সিরিজটা শুরু করলাম, আশা করি আপনাদের... continue reading

৩৯ ২২৯৩

কামরুন নাহার ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

ইসলামিক কালচারাল সেন্টার ঃঃ কাতার

এই সেন্টারটি কাতারের রাজধানী দোহা শহরের কেন্দ্র স্থলে অবস্থিত, কর্ণিশ (প্রধান অফিস পাড়া) এবং সুক ওয়াকিফ নামক ঐতিহ্যবাহী শপিং সেন্টারের মাঝখানে অবস্থিত।স্থানীয়দের কাছে এটি “ফানার”- নামে পরিচিত। “ফানার” শব্দের অর্থ বাতি ঘর (লাইট হাউজ)। কাতারের ঐতিহ্য সমুদ্রের সাথে সম্পর্কিত। তেল ও গ্যাসের খনি আবিস্কারের আগে এদের প্রধান জীবিকা ছিল মাছধরা ও সমুদ্রে থেকে মুক্তা আহোরন করে তা’ বাজারজাত করা। বর্তমানে দেশটিতে খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বড় মজুদ আছে। এই প্রাকৃতিক সম্পদের কারণে দেশটির অর্থনীতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বর্তমানে মাথাপিছু আয়ের হিসেবে কাতার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলির একটি। 
  
ইসলামিক কালচারাল সেন্টারটি পেচানো মিনার, ইসলামিক স্থাপত্যশৈলী এবং কারুকার্যখচিত ইমারতটি দেখার মত!! এই লম্বা... continue reading

১৪ ১২২০