Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

কামরুন নাহার ইসলাম

৯ বছর আগে লিখেছেন

শান্ত নদিটি, পটে আঁকা ছবিটি---------

ছোট্ট একটি শান্ত নদির ধারে বেড়াতে গিয়েছিলাম। নদিটি এমন শান্ত ছিল না। তার চঞ্চলতা অনেকেরই কষ্টের কারন হয়ে ছিল। অনেকেই তাদের ভিটে-মাটি হারিয়ে নিঃস্ব প্রায়। কেউ কেউ দেখালেন আমাকে,” ওই, ওখানটায় আমার বাড়ী ছিল মা। সর্বনাশা নদি ভেঙ্গে নিয়ে গেছে।“ জানি না এই দুঃখীদের অভিশাপেই নদিটির আজ এই করুন অবস্থা কী না। নদিটি প্রমত্তা যমুনা। বঙ্গবন্ধু সেতুর নদি শাষণ প্রকল্পের শিকার এই নদিটি।
 
গরমের এক বিকেলে বেড়াতে গেলাম এই নদির ধারে। শাখা নদি হয়ে আছে এখন, বর্ষায় পানি হয়। অন্য সময় পানি অনেকটাই কমে যায়। ঝিরঝিরে ঠান্ডা হাওয়া  বইছে, ছোট বড় অনেকেই নদিতে গোসল করছে। কেউ কেউ নৌকা নিয়ে মাছ ধরছে, নৌকায় বেড়াতে বেরিয়েছে অনেকেই। আশে পাশে বাড়ীগুলোর ঘাটে একটা করে নৌকা বেঁধে রাখা। শান বাঁধানো ঘাট থেকে অনেকগুলো সিড়ি নেমে গিয়ে থেমেছে নদির ঘাটে। ঘাটেও অনেকে গোসল করছে, সাঁতার কাটছে নদিতে।সাঁতার জানতাম এক সময়, যখন নানাবাড়ী পুকুরে গোসল করতে যেতাম। এখন সাঁতার কাটতে পারি কী না তা’ও জানি না। ওদের দেখে খুব ভাল লাগলো আমার।
 
নদির ছবি তুলছিলাম আমার ট্যাব দিয়ে। তা’ দেখে ভিড় জমে গেল আশে পাশে। হয়তো ভাবচিল ওরা, বই-এর মত কিছু একটা দিয়ে আমি ছবি তুলছি। ভালো লাগল সাধারন ওই মানুষগুলোর আচার-আচরন। সব কিছুতেই উৎসুক দৃষ্টি, তবুও কিছুই যেন চাওয়ার নেই এদের।   
সেই বিকেলে তোলা কিছু ছবি পোষ্ট করলামঃ-
*************************************         continue reading
Likes ১৪ Comments
০ Shares

Comments (14)

  • - রব্বানী চৌধুরী

    বিষয়টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকবেন। 

    ঈদ মোবারক। নিশ্চয় ঈদ অনেক ভালো কেটেছে। 

    • - ফাতিন আরফি

      ধন্যবাদ। 

    - জাকিয়া জেসমিন যূথী

    ভালো লিখেছেন। কাজে লাগবে সবার।

    কিন্তু শেষের কথাটা কি লিখলেন, বুঝতে পারিনি। ১০৫৮* ৩২০ এর অর্থ কি?

কামরুন নাহার ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

পোখরা - নেপাল রানী

তখন ২০১২ সাল। কর্তা আমার, নেপালে কর্মরত।  নেপালের পূর্বাঞ্চলীয় শহর “ধারান”-এ তার অবস্থান।  আমি বাংলাদেশে। নেপাল দেখবার বহু বছরের শখটা আবারও নড়েচড়ে উঠছে। একদিন উঠে পড়লাম বাংলাদেশ বিমানের একটি উড়োজাহাজে। এক ঘন্টা পনের মিনিটের উড়াল। তারপরেই কাঠমান্ডু “ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর”। কর্তা এসেছেন ধারান থেকে কাঠমান্ডুতে। আমি নিরাপদেই পৌছুলাম নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে। প্রোগ্রাম ঠিক করা হলো, এক সপ্তাহ কাঠমান্ডু থেকে, নেপালের দর্শনীয় স্থানগুলো দেখে, তারপর ফিরব ধারান। দেখব, কাঠমান্ডুর পশুপতিনাথ মন্দির, বুদ্ধাস্তুপা, পাটান দরবার স্কয়ার, সয়্যম্ভুনাথ, ভক্তপুর, হনুমানধোকা, পোখরা, শরনকোট, নাগরকোট। সবগুলোই দেখেছিলাম। আজ লিখছি পোখরার কিছু দর্শনীয় স্থান দেখবার অনুভূতি।      
 
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর পোখরা শহরকে "নেপালের ভূস্বর্গ" ও "নেপাল রানী" বলা হয়। শহরটি নেপালের উত্তর পশ্চিমে, কেন্দ্রীয় অঞ্চলে অবস্থিত। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৮৮৪মিটার উচ্চতায় শহরটি। কাঠমুন্ডুর পরেই নেপালের অন্যতম শহরগুলোর একটি। এই সুন্দর শহরটি গড়ে উঠেছে পাহাড়ী লেককে ঘিরে। এতে আছে ঘন সবুজ লতা-পাতায় ঘেরা পাহাড়, পাহাড়ী নাম না জানা ফুলের সমাহার, পাহাড়ী নদি।    
 
নেপাল পর্যটন বিভাগের একটি শ্লোগান আছে," তোমার নেপাল দেখা পূর্ণ হবে না, যদি না তুমি পোখরা দেখ।" পোখরা থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম (১৪০কিলোমিটার) সারিবদ্ধ হিমালয় পাহাড়ের সারি দেখা যায়। পোখরাকে,"মাউন্টেন ভিউ"-এর শহরও বলা হয়। এখান থেকে 'অন্নপূর্ণা' ও 'মাছা পুছা (fish tail )' পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায়, যা বিশ্বখ্যাত চারটি পর্বতশৃঙ্গের একটি।  এই পোখরাতেই আছে অনেক দর্শনীয় স্থান।  বিস্ময়ের শুরু আমার এখান থেকেই।   
 
ফিউয়া লেকঃ- এটি নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাকৃতিক লেকের একটি। দৈর্ঘে ৪কিলোমিটার এবং প্রস্থে ১.৫কিলোমিটার। প্রথমটির নাম "রারা লেক", এটা নেপালের পশ্চিমের মুগু জেলার দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত। ফিউয়া লেকটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু, আদর্শ বিনোদন কেন্দ্র। রঙ বেরঙের নৌকা ভাড়ায় পাওয়া যায়, প্যাডেল... continue reading
Likes ২৪ Comments
০ Shares

কামরুন নাহার ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

মরুভূমীর দেশে

মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে ছোট্ট একটা দেশ কাতার। এর রাজধানী দোহা। কাতার সরকার ছোট দেশটিকে বিশ্বের দরবারে অনন্য দেশ হিসেবে তুলে ধরার জন্য সামগ্রীক মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। এর মধ্যে পর্যটন শিল্প অন্যতম। 
কাতারের অধিবাসিদের বলা হয় কাতারী। তাদের শিল্প ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য নির্মান করা হয়েছে কাতারা গ্রাম (Katara Cultural Village)। দোহা শহরের পশ্চিমাংশে, west bay ও Pearl Qatar- এর মাঝামাঝি অংশে গড়ে উঠেছে এই কাতারা সাংস্কৃতিক গ্রাম। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে জনসাধারনের দেখার জন্য খুলে দেওয়া হয় এই গ্রামটি। কাতারা সাংস্কৃতিক গ্রামটি বহুমাত্রিক সাংস্কৃতিক অঙ্গন হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে, যেখানে শিক্ষা, সংস্কৃতি, চলচ্চিত্র, ফাইন আর্ট, ফটোগ্রাফী এবং নানা সোসাইটির অফিস আছে। 

 

 
গাল্‌ফ উপসাগরের ২.৫ কিলোমিটার সৈকত জুরে গড়ে উঠেছে কাতারা। সৈকতের এই অংশকে কাতারা সৈকতও বলা হয়। এই সৈকত ঘিরে গড়ে উঠেছে কাতারা সাংস্কৃতিক গ্রাম। এখানে কৃত্রিম পাহাড় তৈরী করা হয়েছে। পাহাড়ের গায়ে সবুজ নরম ঘাস। সারাক্ষণই ঘাসগুলোতে পানি দেয়া হয় ঝর্ণার মাধ্যমে। পাহাড়ের গায়ে ছোট ছোট বাল্ব দিয়ে চাঁদ-তারা বানানো হয়েছে, রাতে বাল্বগুলো জ্বলে উঠলে খুব সুন্দর লাগে। মনে হয় না এটা কোন মরুভুমীর দেশ। এ ছাড়াও অনেক ফুলের গাছও লাগানো হয়েছে, তাতে ফুটে আছে নানান রঙের ফুল। চারিদিকে সবুজ নরম ঘাস, রাস্তার পাশ দিয়ে। আমি ইচ্ছে করেই রাস্তা ছেড়ে নরম ঘাসে একটু হাঁটলাম। মনে হলো যেন মখমলের চেয়েও নরম।  
 


কৃত্রিম সবুজ পাহাড়   
 

 
রাতের পাহাড়  
 
এখানে আরো আছে অনন্য সুন্দর কারুকাজ করা কাতারা মসজিদ, রোমান স্থাপত্য-এর আদলে এম্পি থিয়েটার, তাতে খোলা মঞ্চ, খোলা গ্যালারী। আরো... continue reading
Likes ১৪ Comments
০ Shares

Comments (14)

  • - ঘাস ফুল

    মুক্তিযুদ্ধের সময়ের নির্মম হত্যাকাণ্ড আর পাশবিক ধর্ষণের করুন কাহিনী গল্পে উঠে এসেছে। সেগুলোর বর্ণনাও বেশ চমৎকার করে দিয়েছেন। দেশ যে এখনো পুরনো শকুনমুক্ত না তাও গল্পে ঠাই পেয়েছে। বালকের কঠিন প্রতিজ্ঞা দেশকে সম্পূর্ণ রূপে ঘাতক দালাল রাজাকার মুক্ত করেই ঘরে ফিরবে, অনেকের মাঝে হয়তো দেশ প্রেমের সৃষ্টি করবে। ভালো লাগলো গল্পটা। ধন্যবাদ জান্নাতুল নাঈম পিয়াল।  

    • - জান্নাতুল নাঈম পিয়াল

      ধন্যবাদ ঘাস ফুল আপনাকে গল্পটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য। সত্যিই যদি এই গল্প কারো মনে কোন শুভবুদ্ধির জন্ম দিতে পারে, তবে আমার এই লেখা সার্থক হবে।

       

      আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

       

    • Load more relies...
    - জান্নাতুল নাঈম পিয়াল

    গল্পটি পোস্টের কিছুক্ষণের মধ্যেই এক ভাই কমেন্ট করেছিলেন। তার নাম খুব সম্ভব রাজিব খান। কোন কারণে হয়ত তার কমেন্টটি মুছে গেছে। এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তারপরও গল্পটি পড়ে মতামত জানানোয় ঐ ভাইয়ের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা থাকল।

    - ঘাস ফুল

    লেখাটায় প্রতিটা প্যারার পর বড় বড় গ্যাপ দেখা যাচ্ছে। এডিট করে দিলে ভালো হত। আপনি লেখাটা সিয়াম রুপালী ফন্টে কনভার্ট করে নিলে হয়তো এরকক গ্যাপ নাও থাকতে পারে। চেষ্টা করে দেখতে পারেন। 

    • - জান্নাতুল নাঈম পিয়াল

      আমি তো সিয়াম রুপালি ফন্টেই লিখেছিলাম। তারপরেও কেন এমন হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না। বোধ হয় আমার ব্রাউজারে কোন একটা সমস্যা হয়েছে। একটা কমেন্ট করলেও অনেকগুলা পোস্ট হচ্ছে। :-( 

       

      যাইহোক, এখন আবার চেষ্টা করে দেখি ঠিক করা যায় কিনা। প্রতি প্যারার পর এত বড় ফাক থাকলে আসলেই লেখাটা খুব খারাপ দেখায়।

    Load more comments...

কামরুন নাহার ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

“তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম”-----(শুধু একটি মেসেজ)

তখন ২০০২ সাল। সেলফোন সবে এদেশে উঁকি দিচ্ছে।  দরখাস্ত লিখে, লটারীতে ভাগ্যের জোরে আবার কখনও কোম্পানীগুলোর প্যাকেজের আমন্ত্রণে কিছু কিছু সেলফোন, মানুষের মস্তিষ্কের উর্বরতা বাড়াতে শুরু করল; সেই সাথে কিছুটা অহংকারও।আবার ফোনে মিথ্যে বলাও শুরু হলো। আগে যেখানে শুধু ল্যান্ডফোনেই কথা হতো, পরিষ্কার বোঝা যেত ওপাশের তিনি বাসা থেকেই কথা বলছেন। আর সেলফোনে পাওনাদারকে বলা শুরু হলো,” আমি একটু ঢাকার বাইরে আছি“- অথচ তিনি বহাল তবিয়তে ঢাকাতেই অবস্থান করছেন।  গিন্নীর ছোট বোনের  ম্যারেজ ডে-তে একটুও কি দেরী করবার উপায় আছে!!! কিন্তু কর্তা ফোনের জবাবে বললেন,” এইতো এসে পড়েছি। জ্যামে আটকে আছি”—কিন্তু আসলে তিনি আটকে ছিলেন অফিসের কাজেই।  
 
এমনই সময়ে আমিও একটা সেলফোন পেলাম। একটু একটু করে এর ব্যবহারও শিখলাম। সেদিন ছিল কোরবানীর ঈদ। মা-এর সাথে কাজে কিছুটা ব্যস্তও ছিলাম, আবার বন্ধুদের মেসেজও পাঠাচ্ছিলাম, ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে। এরই মাঝে অপরিচিত নাম্বার থেকে একটা মেসেজ এলো,” Eid Mubarak. Enjoy Eid with happiness. God bless you.” পড়ে, আমার কাছাকাছি বয়সের ছোট ভাইটাকে দেখালাম। ও জানালো, ওর কোন পরিচিত নয়। বুঝলাম আমকেই লেখা, যেহেতু ফোনটা আমারই। দু’দিন পরে জবাব দিলাম,” Thanks for your message. But I don’t know who you are.”    
 
সেই থেকেই শুরু আমাদের মেসেজ বিনিময়। কখোনো নাম-পরিচয় জানতে চাইলে জানাতো না। আমিও জানাইনি। আমরা একে অপরকে কখোনো রিং করিনি। শর্ত ছিল রিং করবো না। সকাল থেকে রাতে ঘুমুতে না যাওয়া অবধি পনের-বিশটা মেসেজ আসতো। বাবা-মার ভয়ে মেসেজ-টোন সাইলেন্ট করে রাখতাম। আমিও জবাব লিখতাম, হয়তো কোন গানের কলি অথবা কবিতার দু’টো চরণ। প্রাণ খুলে আমরা শেয়ার করতাম মাথায় যখন যা আসে। সম্পর্কটা গড়ে ওঠে দু’টো মনের মাঝে।  এক সময় এক মেসেজের প্রেক্ষিতে... continue reading
Likes ৩৬ Comments
০ Shares

কামরুন নাহার ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

বৈশিষ্ট্যে আমরা ভোজন রসিক।

আমরা বাঙালি, বাংলাদেশী। বৈশিষ্ট্যে আমরা ভোজনরসিক। আর তা’ যদি হয়, খাবার পরে একটু মিষ্টি জাতিয় খাবার। আজকাল যাকে বলা হয় “ডেজার্ট”। কিন্তু এই মুরুভুমী নামটা কেন দেয়া হলো বুঝলাম না। যাকগে, আমরা বলে যাব মিষ্টান্ন। খাবার বা নাশতার পরে একটু পায়েস হলে মন্দ হয় না। 
 
বিদেশে এসে অনেক রকমের খাবারই খেলাম, মিষ্টি খাবারও খেয়েছি। কিন্তু, মন ভরে না। মিষ্টি খাবারের অপূর্ণতাটা থেকেই যায়। এরা অত্যধিক মিষ্টি খায়, যার জন্য খাবারের স্বাদটাই সেখানে অনুপস্থিত।
 
খুব ইচ্ছে হলো দেশী পায়েস খাব। পোলাও/পায়েস-র চাউল বাংলাদেশ থেকে নিয়েই এসেছিলাম। এখানেও পাওয়া যায়, তবে আমি যেটা কিনি, সেটা পাওয়া যায় না। যেমন মনে হওয়া তেমনি কাজ শুরু। চাল, দুধ, চিনি, ঘি, কিসমিস, বাদাম সবই ঘরে আছে, তাই আর দেরী কেন। শুরু হয়ে যাক। বাদাম আছে, তবে almond নাই, আমরা যাকে বলি চিনাবাদাম, সেইটা আছে (অবশ্যই কাঁচা)। হোক, যা নেই তার জন্য আর দেরি করে কি হবে। কিছু বাদাম ভিজিয়ে রাখলাম। দেরি হবে তাই, একটু গরম পানিতে ভিজালাম। কিছু কিসমিসও ভিজিয়ে রাখলাম। তারপর শুরু করলাম রান্না। 
 

কিসমিস ভিজিয়ে রেখেছি
 

পায়েস রান্নার পাত্রে বাদাম দিয়ে দিলাম
 
তিন লিটার ঘন দুধে, ২৫০গ্রাম চাউল ধুয়ে ছেড়ে দিলাম। আর বাদামগুলো ছিলে, দু’ভাগ করে, দুধে দিয়ে দিলাম। দুধের সাথে না দিলে কাঁচা বাদাম সেদ্ধ হবে না। সাথে দু’টো তেজপাতা আর ক’টা ছোট এলাচ দিয়ে দিলাম। দুধ ফুটতে শুরু করল আমিও নাড়াচাড়া শুরু করলাম যেন নিচে না পুড়ে যায়। তাছাড়া দুধ চুলায় দিয়ে না নাড়লে, কিছুক্ষণ পরে আর হাঁড়ীতে একটুও দুধ থাকবে না, সব উথলে পড়ে যাবে। যা হোক, এগিয়ে চলছে আমার পায়েস... continue reading
Likes ৩১ Comments
০ Shares

Comments (31)

  • - জাকিয়া জেসমিন যূথী

    চমৎকার ভ্রমণ কাহিনী। আসলে গ্রামের নামটা ওরা বোধহয় ভুল বলে নাই, লেখকই কানে ভুল শুনেছে। হাহাহা... 

    বর্ণনা ভালো লাগলো। তবে, বেশ কিছু বানানে মিসটেক আছে। একটু এডিট করে নেবেন, পড়তে আরো ভালো লাগবে। 

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      আমার কানে কুনু সমস্যা নাই। একে বলে আঞ্চলিকতা। আমার বাড়ী ব্রাক্ষন বাড়ীয়া। কিন্তু আঞ্চলিক টানে লোকজন বলে "বাওন বাইরা" কেউ কেউ তো "বান বাইরা" বলে।

      আপনেতো মাস্টরনি। ভুল না কর্লে ঠিক করবেন কি? ভুল বানানের লিস্টি পাঠান।

    • Load more relies...
    - সনাতন পাঠক

    চমৎকার। শুভেচ্ছা দাদা, ভাল লাগা রইল।

    - সনাতন পাঠক

    চমৎকার। শুভেচ্ছা দাদা, ভাল লাগা রইল।

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      শুভেচ্ছা আপনাকেও দাদা

    Load more comments...
Load more writings...