Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"ফটোগ্রাফি" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

মরুভূমির জলদস্যু

১০ বছর আগে লিখেছেন

খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – শতবর্ষী বটবৃক্ষ

 
আজ  এটা খাগড়াছড়ি ভ্রমণ সম্পর্কিত পঞ্চম পোষ্ট।
প্রথম পর্বে ছিল ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি পর্যন্ত যাওয়ার কথা – “খাগড়াছড়ির পথে”।
দ্বিতীয় পর্বে লিখে ছিলাম খাগড়াছড়িতে বেরাতে বেরবার প্রথম অংশ – “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – প্রথম পর্ব”।
তৃতীয় পর্বটা ছিল আলুটিলা গুহার উপরে লেখা, শিরনাম – “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – আলুটিলা গুহা”।
চতুর্থ পর্বে বলেছি বাংলাদেশের একমাত্র ব্যক্তি মালিকানাধীন ঝর্ণার কথা – “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – রিছাং ঝর্ণা”।
আজ এই পর্বে লিখবো শতবর্ষী এক বটবৃক্ষের  কথা, আর আজকের শিরনাম – “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – শতবর্ষী বটবৃক্ষ”।
রিছাং ঝর্ণা দেখা শেষে আবার আমাদের যাত্রা শুরু হয় মাটিরাঙ্গা  উপজেলার দিকে। শুনেছি মাটিরাঙ্গা উপজেলার খেদাছড়ার কাছাকাছি এলাকায় একটি প্রাচীন বটবৃক্ষ রয়েছে,  নাম তার “শতায়ূবর্ষী... continue reading

৭২৯

কামাল উদ্দিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

বসন্তের ফুল - ফটোব্লগ

সবাই বলে ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত । আমি বলি বসন্তে ফুলেরা ফুটবেই.......... নীচে আমার তোলা কিছু বসন্তের ফুলের ছবি । অধিকাংশ ফুলের নামই আমি জানিনা । কারো নাম জানা থাকলে এড করে দিবেন ।

২ । পলাশ



৩ ।



৪ ।



৫ । বিলম্ব ফুল



৬ ।


৭ । মিষ্টি কুমড়া ফুল ।



৮ । ঘাস ফুল ।



৯ । ঘাস ফুল ।



১০ । বাইট ফুল ।



১১ । লাল... continue reading

২০ ২৮২৫

মরুভূমির জলদস্যু

১০ বছর আগে লিখেছেন

সাদা সিংহ

 
১৪ই জানুয়ারি ২০১৪, গিয়ে ছিলাম গাজিপুরের বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক। একটা সাফারি পার্ক যতটা সুন্দর হওয়া উচিত ততোটা না হলেও একেবারে খারাপ বলা চলে না। আমরা শুধু আশা করতে পারি সময়ের সাথে সাথে আর সুন্দর আর গোছানো হয়ে উঠবে।
যাইহোক, মূল সাফারির একটা অংশে রয়েছে সাদা সিংহের আস্থানা, সেখানে দেখেছি তিনটে সাদা সিংহ আয়েসি ভঙ্গিতে শুয়ে আছে। মাত্র ক"হাত সামনে থেকে এই রাজকিয় ভঙ্গির গম্ভীর প্রাণীটিকে দেখে আসলেই অন্যরকম অনুভূতি হয়েছিলো।
১।
 
২।
 
৩।
 
৪।
 
৫।
 
৬।
continue reading

৫৭৭

মরুভূমির জলদস্যু

১০ বছর আগে লিখেছেন

খাগড়াছড়ি ভ্রমণ - রিছাং ঝর্ণা

 
[সতর্কতা : পুর লেকায় ২৮টি ছবি দেয়া হয়েছে, যার মোট সাইজ ৭.৭৯ এমবি, তাই লোড হতে একটু সময় নিবে।]
এটা খাগড়াছড়ি ভ্রমণ সম্পর্কিত চতুর্থ পোষ্ট।
প্রথম পর্বে ছিল ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি পর্যন্ত যাওয়ার কথা – “খাগড়াছড়ির পথে”।
দ্বিতীয় পর্বে লিখে ছিলাম খাগড়াছড়িতে বেরাতে বেরবার প্রথম অংশ – “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – প্রথম পর্ব”।
তৃতীয় পর্বটা ছিল আলুটিলা গুহার উপরে লেখা, শিরনাম – “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – আলুটিলা গুহা”।
আজ এই পর্বে লিখবো রিছাং ঝর্ণার কথা, তাই আজকের শিরনাম “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – রিছাং ঝর্ণা”।

আলুটিলা গুহা থেকে বেরিয়ে আবার শুরু হয় আমাদের মাহেন্দারে চরে রিছাং ঝর্ণার দিকে যাত্রা। আলুটিলা থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার সামনেই এই... continue reading

৭০০

মরুভূমির জলদস্যু

১০ বছর আগে লিখেছেন

খাগড়াছড়ি ভ্রমণ - আলুটিলা গুহা

 
২৫ তারিখ রাতে “খাগড়াছড়ির পথে”  রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়িতে।
দুপুরের খাওয়া দাওয়া সেরে বের হই খাগড়াছড়ি ভ্রমণে। এইবের হওয়ার  প্রথমটুকু লিখা আছে “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ - প্রথম পর্বে” । আজ এই অংশে বলবো আলুটিলা গুহার কথা।

{খাগড়াছড়ি থেকে আলুটিলা ও রিসং ঝর্নার ম্যাপ}
খাগড়াছড়ি শহর থেকে ৮কিঃ মিঃ পশ্চিমে আলুটিলা পাহাড় চূড়ায় পৌছতে খুব বেশি সময় লাগেনা। আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রের সামনে নেমে কিছুটা নস্টালজিকে আক্রান্ত হই। সময়টা খুব সম্ভবত ২০০০ বা ২০০১ সাল, আমরা চার বন্ধু এসেছিলাম এখানে। সেই চার জনের দু’জন আমি আর ইস্রাফীল আবার আসলাম।


গেটের পাশেই থাকে মশাল তৈরির... continue reading

৮০৭

মরুভূমির জলদস্যু

১০ বছর আগে লিখেছেন

খাগড়াছড়ি ভ্রমণ - প্রথম পর্ব

 
২৫ তারিখ রাতে “খাগড়াছড়ির পথে” রওনা হয়ে ২৭ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়িতে। শ্যামলীর বাস এসে তার শেষ গন্তব্য খাগড়াছড়ির শাপলা চত্বরের সামনে আমাদের নামিয়ে দেয়।
বাস থেকে নেমেই দেখি অস্ত্রধারী কয়েকজন আইন-সিংখ্রলা বাহিনীর সদস্য দাঁড়িয়ে আছেন। আমি ওদের দিকে হেঁটে গেলাম, বাকিরা তখনো বাস থেকে লাগেজ নামাতে ব্যস্ত। অনেকেই এদের সাথে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করেন, আমি করি না, বরং আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি এরা পথ আর হোটেল সম্পর্কে সবচেয়ে নির্ভর যোগ্য তথ্য দিতে পারেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না।  ওরা জানালো আসে পাশে কোন খুব ভালো মানের হোটেল নাই। মোটামুটি মানের হোটেল আছে। ভালো মানের হোটেল পেতে হলে যেতে হবে শহর থেকে সামান্য দূরে। ওদের ধন্যবাদ জানিয়ে দলের কাছে ফিরে এলাম। যেহেতু সাথে ফ্যামিলি আছে তাই শহরের বাইরে হোটেলে ওটার প্রশ্নই আসেনা। ঠিক করলাম, সামনের রেস্টুরেন্টে সবাইকে বসিয়ে আমি আর ইস্রাফীল বেরবো কাছের হোটেলগুলির পরিস্থিতি দেখতে।
আমাদের সামনেই দেখলাম “মনটানা হোটেল” (রেস্টুরেন্ট), এখানেই সবাইকে বসে আপাতত সকালের নাস্তা করার কথা বলে আমরা দুজন বেরিয়ে এলাম।
আসে পাশে দুটি মোটামুটি মানের হোটেলের নাম পাওয়া গেলো একটির নাম মনে নাই।  অন্যটি নতুন হয়েছে “হোটেল নিলয়”।  নাম মনে নাই  হোটেলে গিয়ে দেখি চার তালা পর্যন্ত সমস্ত রুমে তাদের গেস্ট আছে। আমাদের লাগবে ৩টি কাপোল বেড ও একটি সিঙ্গেল। কাপোল বেডের ভাড়া দিতে হবে ৬০০/= টাকা আর সিঙ্গেল ৪০০/= টাকা।  রুমগুলি মোটামুটি বড়ই বলা চলে। আমাদের চলে যাবে, তবে সমস্যা হচ্ছে বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে পাঁচ তালাতে উঠাটা পছন্দ হচ্ছে না। এখান থেকে বেরিয়ে ফিরে আসলাম রেস্টুরেন্টে। ৫ তালার কথা শুনে সবাই এক বাক্যে নিষেধ করে দিল।
আসে পাশে তেমন কোন হোটেল দেখলাম না।  তাই নাস্তা করে গেলাম “হোটেল নিলয়”-এ। শাপলা চত্বরের পাশেই। এখানেও নিচে কোন রুম নেই ৩ তালাতে একটি আর ৪ তালাতে বাকি গুলি দিতে পারবে। মাঝারি সাইজের রুম। কাপোল রুম ৫০০/= টাকা আর সিঙ্গেল রুম ৪০০/= টাকা করে। যেহেতু আমরা সকালের প্রথম গেস্ট আর অনেকগুলি রুম নিচ্ছি তাই আমাদের কাছে প্রতি রুমে ১০০ করে কম নিবে।
আমরা চিন্তা করলাম একটা রাতেরই ব্যাপার কোন রকমে কাটিয়ে দেই। আগামী কাল রাঙ্গামাটিতে ভালো কোন হোটেলে উঠবো। ইস্রাফীল গেলো বাকিদের নিয়ে আসতে আর আমি বেসে গেলাম হোটেলের ফর্ম পূরণ করতে। ৭টা ফর্ম পূরণ করতে করতে সকলেই চলে আসলো। আমি নিলাম ৩ তালার রুমটা বাকিরা উপরে। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে ওখানকার সিঁড়িটা কেমন করে যেন তৈরি করা মনে হল দোতালায় উঠেছি। এটা শুধু আমার কথা না, বাকিরাও একই কথা বলেছে।
যাইহোক, হোটেলে উঠে ফ্রেস হয়ে বেরিয়ে পরবো ঘুরতে। এই প্রস্তাবে বসির রাজি হল না। আমাদের অস্থির ড্রাইভারের কারণে সারা রাত ঘুমাতে পারে নি, তাই এখন ঘুম দিবে। আমি বললাম ঠিক আছে ১১টার মধ্যে সবাই বেরিয়ে পরব। আপাতত বিদায়, ওর রুমে ঢুকতে ঢুকতে বসির বলল -  “১২টার আগে ঘুমই ভাংবো না”।

দিনের বেলা আমার ঘুম হয় না, একটু গড়াগড়ি করে উঠে পরলাম। বসির তার কথা রেখেছে ১২টার পরে ঘুম থেকে উঠেছে।
[খাগড়াছড়ির হোটেল "নিলয়" এর চার তালার বারান্দা থেকে নিচের ব্যস্ত রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছি। ঝকঝকে রোদ উঠেছে। বেরানোর জন্য অতি চমৎকার আবহাওয়া। সবাই রেডি, বসির এখনো ঘুমায়।]

[সাইয়ারা, সব সময় সবার আগে রেডি]
 
সবাই যখন রেডি হয়ে বেরিয়েছি তখন দুপুরের খাবার সময় হয়ে গেছে। কোন দিকে না তাকিয়ে সেই “মনটানা” রেস্টুরেন্টেই গিয়ে বসলাম।
[বাম দিক থেকে স্বপন ও বসির]
খাবারের অর্ডার দেয়ার ফাঁকে আমি উঠে গিয়ে চাঁন্দের গাড়ী  আর মাহেন্দার (একপ্রকার টেম্পো) এর ড্রাইভারদের সাথে আলাপ করে আসলাম। আমরা যাব, প্রথমে আলুটিলা গুহা, সেখান থেকে রিসং ঝর্ণা, শতবর্ষী বটগাছ আর ঝুলন্ত সেতু। চাঁন্দের গাড়ী চাইল ৪,৫০০/= টাকা, আর মাহেন্দার চাইলো ২,২০০/= টাকা। মোটামুটি একটা আইডিয়া নিয়ে আমি দুপুরের খাবারে ফিরে আসলাম।

[আমাদের ভাড়া করা গাড়ী আসছে, বিরক্তি নিয়ে অপেক্ষায় আছে সাইয়ারা আর বুসরা।]
খাওয়া দাওয়া শেষে ঠিক করলাম একটি মাহেন্দার নিয়েই যাওয়া হবে। মাহেন্দার ড্রাইভার দের সাথে আলাপ করে শেষ পর্যন্ত ১,৮০০/= টাকায়... continue reading

৬৪৯

শাহআজিজ

১০ বছর আগে লিখেছেন

বসন্ত

 
বসন্ত
আমের বোলেরা আড়মোড়া ভেঙ্গে
যৌবনদীপ্ত সুঘ্রান নিয়ে
নিঃশব্দে এক কুয়াশাঢাকা সকালে
আমায় ভালবাসায় স্তম্ভিত করে
বলে, বসন্ত এসে গ্যাছে , প্রিয় !!
 
continue reading

৪৮১

সালাহ্‌ আদ-দীন

১০ বছর আগে লিখেছেন

গহীন জঙ্গলে সাফারি ভ্রমন

সাফারি পার্কের প্রবেশ দ্বার
জ্যোৎস্না স্নান, বারভিকিউ পার্টির পরে সাফারি ভ্রমণ হলে কেমন হয়? তাও গহীন আফ্রিকান জঙ্গলে? সেই সাথে, যদি সাথে থাকে আফ্রিকান ট্র্যাডিশন্যাল খাবার আর মিউজিক? শুধু কি তাই? হাতে একটা জুম ল্যান্সের ডি এস এল আর ক্যামেরা! জাস্ট মাইন্ড ব্লইং!!!
সাফারি ভ্রমনে আমাদেরকে বহন করা রেঞ্জার ট্রাক
হ্যা! এমনই এক অসাধ্য (আমার জন্যে) কাজ সাধন করেছি গত বছরের ১৭ই এপ্রিল। আর সেই সাফারি ভ্রমণের মজার মজার অভিজ্ঞতা আর ছবি নিয়ে আমার এই ধারাবাহিক “গহীন জঙ্গলে সাফারি ভ্রমনে ”।

সাফারি আর চিড়িয়াখানার মধ্যে আমি একটা সুন্দর পার্থক্য খুঁজে পেয়েছি। জানিনা অন্যদের কাছে কেমন লাগবে।... continue reading

১২ ১১৩৭

কে,এইচ, মাহা বুব

১০ বছর আগে লিখেছেন

নতুন করে আবার

 
আবার যদি তুমি নতুন করে আসো ফিরে...
আমার পুরানো অতীতের সেই নীড়ে...
এসে যদি দেখো আমি সেখানে নেই আজ...
আমার সেই পুরানো অতীতের নীড়ে অন্য কেউ করছে কাজ ।

তুমি কি জানতে চাইবে তাঁর কাছে...
এইখানে যে ছিল... মানে...মাহাবুব ভাই কোথায় আছে...
আমি আজ আর আগের মতো ভিরু নই;যা ইচ্ছে তা করতে পারি...
হাজার মানুষের সামনে তোমায় জড়িয়ে ধরতে পারি ।

তুমি না চাইতেই তোমায় আমার সব সুখ দেবো ঢেলে...
তোমার শিরায় শিরায় ছড়াবে তা;সব ভুলে যাবে আমায় পেলে...
আমি তোমার কাছে কৃপণ রবোনা আজ আর...
থাকে যদি হাত খালি আমার... continue reading

৪২২

জাকিয়া জেসমিন যূথী

১০ বছর আগে লিখেছেন

(ছবি ব্লগ) \\ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে!!!//

সে যে বসে আছে একা একা -আহাদুল ইসলাম (সাদাকাগজ স্টলে ভারপ্রাপ্ত)
 

মাঝে সাদাকাগজ(আমাদের), দুই পাশে দুই প্রতিবেশী অর্বাক আর ধমনি। 
 

আলমগীর সরকার লিটন ভাইয়ার লেখা আসবে এই স্টলে। এখনো নাকি আসে নাই। সঠিক বলতে পারলো না, লোকটা। 
 

কুঁড়েঘরের একাংশ
 
 

আস্ত কুঁড়েঘর , পেছনে ডাকছে উন্মুক্ত স্টল! 
 

উন্মুক্ত স্টলের এক কোণায়... 
 

 

অচেনা বন্ধুদের বইয়ের ভিড়ে প্রিয় লেখকদের ছবি ও নাম দৃষ্টি আকর্ষণ করলো... 
 

"ভাইয়া, আপনাকে সহ ছবি তুলি?" 
"আপু, আপনি কি সাংবাদিক? কোন পত্রিকা থেকে আসছেন?" 
... continue reading

৪৯ ৫৯১