বিভিন্ন সময়ে তোলা ও বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকে শেয়ার করা ছবিগুলি...
১। পাহাড়ি পন্য
২৯ জানুয়ারি ২০১৪, বান্দরবন শৈলপ্রপাতের সামনে

২। সাইয়ারা
বান্দরবন জানুয়ারি ২০১৪

৩। সয্যা
১৮/০৪/২০১৪ পদ্মা পর হচ্ছি ফেরিতে করে। ট্রাকের উপর শুয়ে আছে ....

৪। ঘুড়ি-১
২৩শে মে ২০১৪, যমুনার চড়ে তুলেছি ছবিটি

৫। ঘুড়ি-২
২৩শে মে ২০১৪, যমুনার চড়ে তুলেছি ছবিটি।

-------------------
এলোমেলো ছবি গুলো - ১
এলোমেলো ছবি গুলো - ২
এলোমেলো ছবি গুলো - ৩
এলোমেলো ছবি গুলো - ৪
এখনো অনেক অজানা ভাষার অচেনা শব্দের মত এই পৃথিবীর অনেক কিছুই অজানা-অচেনা রয়ে গেছে!!... continue reading

১। সবুজ মেজেন্ডা আর হলুদে একাকার হয়ে গেছে বাগান
২। বাগান বিলাসের ছোট একটি গাছ অথচ ফুল ফুটে পাতা দেখা যায় না । অসম্ভব সুন্দর লাগে ফুল ।
৩। এই গাছটি সব জায়গাতেই আছে...... এর ফুল এই প্রথম দেখলাম অসম্ভব সুন্দর লাগছিল
৪। বাগান বিলাসের ছোট একটি গাছ অথচ ফুল ফুটে পাতা দেখা যায় না । অসম্ভব সুন্দর লাগে ফুল ।
৫। কি গাছ নাম জানি না তবে এই গাছে চারপাশেই এমন ঝুলে থাকে অনেক ফুলের ঝুড়ি
৬। এ্যাকোরিয়ামে খলসে মাছের মতই একটা মাছ
৭। রঙিন মাছ
৮। রঙবেরঙের মাছ এ্যাকোরিয়ামে ভরা
৯। এটা আরেকটা... continue reading

২৫ জানুয়ারি রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়ি। একটি মাহেন্দ্রা গাড়ি রিজার্ভ করে নিয়ে সারা দিনের জন্য বেরিয়ে পড়ি খাগড়াছড়ি ভ্রমণে। একে একে দেখে ফেলি “আলুটিলা গুহা”, “রিছাং ঝর্ণা”, “শতবর্ষী বটবৃক্ষ” আর “ঝুলন্ত সেতু”।
পরদিন ২৭ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি থেকে রাঙ্গামাটির দিকে রওনা হই একটি চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে। পথে থেমে দেখে নিই “অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার”। ২৭ তারিখ দুপুরের পরে পৌছাই রাঙ্গামাটি। বিকেল আর সন্ধ্যাটা কাটে বোটে করে কাপ্তাই লেক দিয়ে “সুভলং ঝর্ণা” ঘুরে।
২৮ তারিখ সকাল থেকে একে একে দেখে এলাম ঝুলন্ত সেতু, রাজবাড়ি ও রাজবন বিহার। দুপুরের পরে বাসে করে রওনা হয়ে যাই রাঙ্গামাটি থেকে বান্দারবানের উদ্দেশ্যে। রাতটা কাটে বান্দরবানের “হোটেল... continue reading

১। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিভেজা পাতা.....
২। ঝরা শিউলী আটকে আছে সবুজে.....
৩। মাকড়শার জালে আটকা পড়েছে বৃষ্টির কান্না.......
৪।  বৃষ্টির জলে সাতার কাটছে ......নাম না জানা পোকা...... ওর সারা অঙ্গ জুড়ে রূপলাবণ্য ঝরে পড়ছে যেনো ।
৫। লাল মাটি বেয়ে বেয়ে উঠছে উপরে.......
৬। আরেকটি কালো পোকা......
৭। ফুলে পাতায় আটকে থাকে এভাবেই বৃষ্টির বিন্দু বিন্দু জল.....
৮। গোলাপী রঙ্গনে বৃষ্টিভেজা সবুজ.....
৯। বৃষ্টির মিষ্টি জল বিন্দু বিন্দু হয়ে পরশ বুলাচ্ছে শান্তির...... লজ্জায় সবুজ হয়ে উঠে আরো সবুজ.......
১০। বৃষ্টির মিষ্টি জল বিন্দু বিন্দু হয়ে পরশ বুলাচ্ছে শান্তির...... লজ্জায় সবুজ হয়ে উঠে... continue reading

বিভিন্ন সময়ে তোলা ও বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকে শেয়ার করা ছবিগুলি...
১। মরুভূমির জলদস্যু
২৮ জানুয়ারি ২০১৪, রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত সেতু: ক্লিক ইস্রাফীল।

২। নাম না জানা ফুল

৩। মিস্টার এ্যান্ড মিসেস
কক্সবাজারের লাবুনী পয়েন্ট সৈকতে এই ছবিটি তুলেছে আমাদের কণ্যা সাইয়ার সোহেন।

৪। রাঙ্গামাটি রিজার্ভ বাজারের বস্তি

৫। যমুনা সেতু
২৩শে মে ২০১৪, সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে তুলেছি ছবিটি।

। continue reading

১ থেকে ৮ পর্যন্ত ছবিগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী থেকে তোলা….. এই কয়দিনের বৃষ্টি ভেজা দিনে ।
৯ থেকে ১৫ এর ছবিগুলো পুনে, ইন্ডিয়া থেকে গত বছরের তোলা ছবি, সেগুলোও বৃষ্টি ভেজা দিনের ছবি ।
বৃষ্টির দিনে আল্লাহর রহমতে গাছের পাতাগুলো সবুজ হয়ে উঠে অনেক । নিষ্প্রাণ গাছে প্রাণের ছোঁয়া পায় বৃষ্টির ফোঁটায় । পাতাগুলো কিন্তু অর্জিনালিই সবুজ । ইডিট করে সবুজ করি নাই । আপনাদের ভাল লাগলেই আমারও ভাল লাগবে । তো চলুন দেখি বৃষ্টি ভেজা ফুলের ছB…….
১। ভেজা জবা ফুলের কলি

২। শিয়ালমুখি ফুল । বৃষ্টি ঝরে পড়ে গেছে……

৩। এর নাম জানা নেই বা মনে... continue reading

২৫ জানুয়ারি রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়ি। একটি মাহেন্দ্রা গাড়ি রিজার্ভ করে নিয়ে সারা দিনের জন্য বেরিয়ে পড়ি খাগড়াছড়ি ভ্রমণে। একে একে দেখে ফেলি “আলুটিলা গুহা”, “রিছাং ঝর্ণা”, “শতবর্ষী বটবৃক্ষ” আর “ঝুলন্ত সেতু”।া
পরদিন ২৭ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি থেকে রাঙ্গামাটির দিকে রওনা হই একটি চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে। পথে থেমে দেখে নিই “অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার”। ২৭ তারিখ দুপুরের পরে পৌছাই রাঙ্গামাটি। বিকেল আর সন্ধ্যাটা কাটে বোটে করে কাপ্তাই লেক দিয়ে “সুভলং ঝর্ণা” ঘুরে। ২৮ তারিখ সকাল থেকে একে একে দেখে এলাম ঝুলন্ত সেতু, রাজবাড়ি ও রাজবন বিহার। দুপুরের পরে বাসে করে রওনা হয়ে যাই রাঙ্গামাটি থেকে বান্দারবানের উদ্দেশ্যে। রাতটা কাটে বান্দরবানের... continue reading

জানুয়ারি ২০১৪তে গিয়ে ছিলাম বান্দরবানের নীলাচলে। সেখানে সূর্যাস্তের সময় কিছু ক্লিক
১।

২।

৩।

৪।

৫।

৬।

৭।

৮।
continue reading

২৫ জানুয়ারি রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়ি। একটি মাহেন্দ্রা গাড়ি রিজার্ভ করে নিয়ে সারা দিনের জন্য বেরিয়ে পড়ি খাগড়াছড়ি ভ্রমণে। একে একে দেখে ফেলি “আলুটিলা গুহা”, “রিছাং ঝর্ণা”, “শতবর্ষী বটবৃক্ষ” আর “ঝুলন্ত সেতু”। পরদিন ২৭ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি থেকে রাঙ্গামাটির দিকে রওনা হই এাকটি চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে। পথে থেমে দেখে নিই “অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার”। ২৭ তারিখ দুপুরের পরে পৌছাই রাঙ্গামাটি। বিকেল আর সন্ধ্যাটা কাটে বোটে করে কাপ্তাই লেক দিয়ে “সুভলং ঝর্ণা” ঘুরে। ২৮ তারিখ সকাল থেকে একে একে দেখে এলাম ঝুলন্ত সেতু, রাজবাড়ি ও রাজবন বিহার। দুপুরের পরে বাসে করে রওনা হয়ে যাই রাঙ্গামাটি থেকে বান্দারবানের উদ্দেশ্যে। রাতটা কাটে বান্দরবনের “হোটেল... continue reading

২৫ জানুয়ারি রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়ি। একটি মাহেন্দ্রা গাড়ি রিজার্ভ করে নিয়ে সারা দিনের জন্য বেরিয়ে পড়ি খাগড়াছড়ি ভ্রমণে। একে একে দেখে ফেলি “আলুটিলা গুহা”, “রিছাং ঝর্ণা”, “শতবর্ষী বটবৃক্ষ” আর “ঝুলন্ত সেতু”।
পরদিন ২৭ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি থেকে রাঙ্গামাটির দিকে রওনা হই একটি চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে। পথে থেমে দেখে নিই “অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার”। ২৭ তারিখ দুপুরের পরে পৌছাই রাঙ্গামাটি। বিকেল আর সন্ধ্যাটা কাটে বোটে করে কাপ্তাই লেক দিয়ে “সুভলং ঝর্ণা” ঘুরে। ২৮ তারিখ সকাল থেকে একে একে দেখে এলাম ঝুলন্ত সেতু, রাজবাড়ি ও রাজবন বিহার। দুপুরের পরে বাসে করে রওনা হয়ে যাই রাঙ্গামাটি থেকে বান্দারবানের উদ্দেশ্যে।
বান্দরবনে পৌছতে পৌছতে রাত... continue reading