Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

সালাহ্‌ আদ-দীন

৮ বছর আগে লিখেছেন

লন্ডনে পহেলা বৈশাখ (ছবি পোস্ট)

গতকাল ১৭ই মে লন্ডনের ভিক্টোরিয়া পার্কে উজ্জাপিত হয়ে গেল ইউরুপের মাটিতে বাঙ্গালির প্রানের মেলা লন্ডন বৈশাখী মেলা ১৪২২। বিগত সকল সময়ের মত এবারও মেলায় ছিল উপছে পড়া ভিড়। ইউরুপের ভিবিন্ন দেশ থেকে শুরু করে ব্রিটেনের প্রায় সকল এলাকা থেকেই বাঙ্গালিরা মিলিত হয়েছিলেন লন্ডনের ভিক্টোরিয়া পার্কে। দিন ব্যাপি কনসার্ট আর এন টি ভি ইউকের লাইভ সম্প্রচারন ছিল মেলার মূল আকর্ষণ। শাহ্‌ আব্দুল করিম, হাসন রাজা, লালনের গান সহ ইংরেজি গানের যেন আসর বসেছিল। সেই সাথে গানের তালে তালে নৃত্য আর ফ্যাশন শো মেলায় নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। মেলায় অন্যান্যদের সাথে উপস্তিত ছিলেন লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত স্থানীয় এম পি রুশনা আরা আলী এবং টাওয়ার হ্যামলেটের স্পীকার। রুশনা আরা আলী তার বক্তব্যে মেলায় আসা সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং মেলা আগামীতে চালিয়ে যেতে প্রশাসন থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রধানের আশ্বাস দেন। তিনি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, পহেলা বৈশাখ আমাদের নাড়ির পরিচয়, আমাদের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে। এরকম মেলা আয়োজন করে সারা বিশ্বের কাছে আমাদের সংস্কৃতি তুলে ধরতে হবে। নিজেরা মেলায় আসার পাশা পাশি পাড়া পড়শি অন্যান্য দেশের সকলকেও দাওয়াত দিয়ে মেলায় নিয়ে আসার অনুরুধ করেন। সেই সাথে মেলায় আসা বিদেশি নাগরিকদের তিনি বৈশাখী শুভেচ্ছা জানান। টাওয়ার হ্যামলেটের স্পীকার তার বক্তব্যে বলেন, ইউরুপের মাটিতে বাঙ্গালির তারুন্যের এই উৎসব দেখে আমরা মুগ্ধ! তিনি মেলা পরিচালনা কমিটি এবং উপস্তিত সবাইকে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা জানান। অনুকূল আবহাওয়া আর মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে জমে উঠেছিল মেলা। মেলায় কুটির শিল্প, পোশাক, পিঠা-পুলি, বাংলাদেশী কুইজিনসহ বাঙালি সাংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী নানা পণ্য ও সেতার পসরা নিয়ে প্রায় ২ শতাধিক ষ্টল স্থান পেয়েছে। এছাড়া পারিবারিক পরিবেশে সময় কাটানো সহ, শিশুদের... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

    ব্যস্ততার ফাঁকেও নিজের জন্য সময় বের করে রিলাক্স থাকতে হবে আনন্দ নিতে হবে

    - সুমন সাহা

    স্মৃতিচারণা ভালো লাগলো।

    শুভেচ্ছা রইলো।

সালাহ্‌ আদ-দীন

৯ বছর আগে লিখেছেন

আমার দেখা রোসেটা স্টোন (Rosetta stone)

ব্রিটিশ মিউজিয়ামে মিশরীয় গ্যালারিতে রাখা Rosetta Stone
আমি যতবার ব্রিটিশ মিউজিয়ামে গিয়েছি কি এক অদ্ভুত কারনে সকল ভ্রমনেই আমি প্রথমেই চলে গেছি Egyptian gallery’তে। এটা যে শুধু আমার ক্ষেত্রে হয়েছে তা কিন্তু নয়। বরং ব্রিটিশ মিউজিয়াম নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে যে সকল স্কলারদের বই পড়েছি সকলেই একই কথা বলেছেন। এই গ্যালারিতে রাখা হয়েছে বেশ কিছু ফেরাউনের মমি এবং কফিন। এখানেই রাখা হয়েছে আল কোরআনে উল্ল্যেখিত ফেরাউন Ramesses II এর মূর্তি যাকে কিনা আল্লাহ্‌ পানিতে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। যার লাশ বর্তমানে মিসরের মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে। আছে হাজার বছরের পুরাতন অসংখ্য অবজেক্ট। আছে Rosetta stone!
ব্রিটিশ মিউজিয়ামে যে কয়টি অবজেক্ট দেখার জন্যে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আছে Rosetta stone তার অন্যতম। শুধু যে পর্যটকরা আসেন তা কিন্তু নয় আসেন বিশ্বজোড়া সব স্কলাররাও। এটি ব্রিটিশ মিউজিয়ামের Egyptian gallery’র চার নাম্বার কক্ষে রাখা হয়েছে।
১৭৯৯ সালে নেপলিয়ান যখন আলেকজান্ডারের মিসর দখল করেন তখন স্বাভাবিক ভাবেই বেশ কিছু দুর্গ মেরামতের প্রয়োজন পড়ে। এরকম একটি দুর্গ মেরামতের সময় একজন ফরাসি সৈনিক এটি আবিষ্কার করেন। পরে তিনি এটি ভাল ভাবে লক্ষ্য করে গ্রিক ভাষা দেখতে পান। সৈনিক গ্রিক পড়তে পারতেন। তবে পাথরটিতে গ্রিকের পাশাপাশি আরও দুইটি ভাষার ব্যাবহার দেখে তিনি অবাক হন। সৈনিক পাথরটি যে জায়গায় আবিষ্কার করেছিলেন তা নীল নদের পাশের ছোট একটি গ্রাম নাম তার “আল- রাশিদ”! সেই আল-রাশিদ থেকেই এর নাম দেয়া হয় Rosetta stone।
দুর্লভ এই পাথর আবিস্কারের খবর তখন দ্রুত ইউরুপে ছড়িয়ে পড়লে হঠাৎ করেই ইংরেজরা আক্রমন করে বসে ফরাসিদের দখলকৃত মিশরে। তার পর ১৮০১ সালে ফরাসিদের কাছ থেকে ইংরেজরা অনেকটা জোর করে চিনিয়ে নিয়ে আসে Rosetta stone সহ বেশ কিছু মুল্যবান অবজেক্ট। continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - জাকিয়া জেসমিন যূথী

    খুব ভালো করে সাজিয়েছেন পোস্টটা। তাতে সবারই উপকার হবে। 

    - তাহমিদুর রহমান


    - তাহমিদুর রহমান


    • - নূর মোহাম্মদ নূরু

      https://fbcdn-sphotos-h-a.akamaihd.net/hphotos-ak-xpf1/v/t34.0-12/10581388_706046169443309_6368179_n.jpg?oh=9ed463583f5b48e1c3c23ff277795184&oe=53DA7C56&__gda__=1406846992_72b1f866fde1697527adf551933625fa

    • Load more relies...
    Load more comments...

সালাহ্‌ আদ-দীন

১০ বছর আগে লিখেছেন

গহীন জঙ্গলে সাফারি ভ্রমন

আজকের পর্বঃ বেইজ ক্যাম্প-আফ্রিকান আক্সপেরিয়ান্স (আংশিক)
 
কথা ছিল আমি আগেই স্টেশনে মুস্তাফিজ ভাই আর রুমেল ভাইয়ের জন্যে অপেক্ষা করব। কিন্তু দেখা গেল আমিই লেট। অবশ্য আমার ঘুম ভাঙতে দেরি হবার কারনেই এমনটি হল। কি আর করা কাধে ব্যাগ ঝুলিয়ে দিলাম ভোঁ দৌড়। সকালে এক গ্লাস পানিও খাই নি। তাই মুস্তাফিজ ভাই আর রুমেল ভাইকে নিয়ে ম্যাগডনাল্ডে গিয়ে সকালের নাস্তা সারতে হল।
অতঃপর ট্যাক্সি করে চললাম পোর্ট লিম্প সাফারি পার্কে। স্টেশন থেকে তেমন দূরে না হলেও গ্রামের আঁকাবাঁকা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লেগে গেল।
টিকেট অফিসের ঝামেলা সেরে আমরা প্রবেশ করলাম পার্কে। ম্যাপ বুঝে নিলাম ভাল করে।  এখানকার এই একটা ব্যাপার আমার খুব পছন্দের। যে কোন দর্শনীয় স্থানে প্রবেশের সময় একটা সাইট ম্যাপ আর গাইড হাতে দরিয়ে দেয়। ফলে কোন কিছুই মিস হয়না পর্যটকের। সেই সাথে জানা যায় ইতিহাস ঐতিহ্য আরও ভাল করে।
আমরা যারা সাফারি ভ্রমনে যাব তারা সকলেই নির্দিষ্ট জায়গায় কিউ করে দাঁড়ালাম। নির্ধারিত সময়ে আমাদেরকে পিক আপ করার জন্যে বিশেষ সাফারি ট্র্যাক, একজন রেঞ্জার আর একজন গাইড চলে এলেন। এখানকার বেশির ভাগ গাইড এবং রেঞ্জারের আফ্রিকার জঙ্গলে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আমাদের দলে সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫ জন। তার মধ্যে পিচ্চি কয়েকজনও ছিল।

সাফারি ট্রাকে রোমেল ভাইয়ের বিখ্যাত পোজ, পেছনে মুস্তাফিজ ভাই
গাইড সবাইকে সিট বেল্ট বাধার কথা বললেও আমরা কয়েকজন ছবি তুলার অজুহাতে সিট বেল্ট না পরার অনুমতি নিলাম। তবে পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় অবশ্যই সিট বেল্ট বাধতে হবে বলে হুশিয়ারি দিল গাইড।ধিরে ধিরে চলতে শুরু করল ট্রাক আর আমরাও ধিরে ধিরে প্রবেশ করছিলাম গহীন... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    আপু

    বেশ তো কবিতা

    বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও পহেলা ফাল্গুনের

    প্রাণঢালা শুভেচ্ছা

    • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

      অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । আপনাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা বসন্তের

    - সুখেন্দু বিশ্বাস

    সারা গগনতলে বর্ণ, গন্ধ, গানের তুমুলে কোলাহলে
    লেগেছে আজ আশ্চর্য্য মাতামাতি...
    শীতের ছোঁয়া মিলায় ধীরে ধীরে; ফাগুন আসল বুঝি দুয়ারে

     

    হ্যাঁ ফাগুন দুয়ারে এসে গেছে। দারুণ কবিতায় তাকে বরন করে নিয়েছেন।

     

     

    ফাল্গুনের শুভেচ্ছা রইলো  

    • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

      অনেক ধন্যবাদ সুখদা । আপনাকেও বসন্তের শুভেচ্ছা । অনেক শুভকামনা দিনটি সুন্দর কাটুক এই কামনাই করি

    - ওয়াহিদ মামুন

    রঙিন সুখে আত্মহারায় মন হারায় সেই কৈশোরের দুরন্তপনায়...
    শিমুলের পাঁপড়ি ছিঁড়ে ছিঁড়ে আকাশে উড়ায়ে দিয়েছিলাম সেই কবে; 

    সুন্দর।

     

    • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

      অনেক ধন্যবাদ

    Load more comments...

সালাহ্‌ আদ-দীন

১০ বছর আগে লিখেছেন

কবিতা

দোষ আমার একটাই ছিল
তোমার মন খারাপ হলে
আমি পাগল হয়ে যাই
তোমার কষ্টে আমি কষ্ট পাই
বেদনায় আমি নীল হয়ে যাই ।
তুমি আমায় মুক্তি দিয়েছ
তোমার মত করে
অথচ কেউ একজন চেয়েছে
শুধু ভালোবাসির মূল্যে
সে তার পৃথিবী বিক্রি করবে।
দোষ আমার একটাই ছিল
আকাশে চাঁদ উঠলে বারান্দায়
দাড়াতেই হবে, শরীরে শরীর লাগিয়ে
আগামি কাল অফিস, সকালে বাবুর স্কুল
সব অজুহাত দু পায়ে মাড়িয়ে ।
মাঝে মাঝে তুমি দাঁড়িয়েছ
রাজ্যের যত ঘুম নিয়ে চোখে
টলমলে মাতাল শরীরে
অথচ কেউ একজন স্পর্শ করতে চেয়েছে
গভীর থেকে গভীরে প্রতিটি ভাজে।
দোষ আমার একটাই ছিল
তুমি চেয়েছ কলমি কিংবা কৃষ্ণচূড়া
আমি চেয়েছি ফুল সজ্জা থাকুক
হাস্না হেনায় ভরা
পূর্ণিমায় জানালাটা থাকুক খোলা।
অতঃপর হাস্না হেনার সৌরভে
জানালার ফাঁক গলে আসা চাঁদের আলোয়
দেখেছি তোমাকে প্রান খোলে
ছাদের সাথে হয়েছে কথা তোমার
পাশ ফিরে রাখনি চোখ চোখে ।
দোষ আমার একটাই ছিল
বৃষ্টি এলে ভিজতেই হবে
বারান্দায় কিংবা ছাদে
জ্বর আসবে এই অজুহাতে
তুমি হাত রাখনি হাতে।
তবুও মাঝে মাঝে দাঁড়িয়েছ
উড়না এক পাশে ফেলে
গায়ে লেগে যাওয়া জামা টেনেছ
প্রচণ্ড বিরক্তি ঝেড়ে নাক সিকায় তুলে
আমি দেখেছি সব না দেখার ভান করে।
আমার নিজের ব্লগ বাড়িতে আপনাকে আমন্ত্রণ
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (5)

  • - শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

    সুন্দর কবিতা।

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ধন্যবাদ

    - রোদের ছায়া

    আরও সময় নিয়ে লিখুন । ছন্দ মিলগুলো আরও ধারালো হলে ভালো হতো । শুভকামনা রইলো। 

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ধন্যবাদ আপু

সালাহ্‌ আদ-দীন

১০ বছর আগে লিখেছেন

গহীন জঙ্গলে সাফারি ভ্রমন

সাফারি পার্কের প্রবেশ দ্বার
জ্যোৎস্না স্নান, বারভিকিউ পার্টির পরে সাফারি ভ্রমণ হলে কেমন হয়? তাও গহীন আফ্রিকান জঙ্গলে? সেই সাথে, যদি সাথে থাকে আফ্রিকান ট্র্যাডিশন্যাল খাবার আর মিউজিক? শুধু কি তাই? হাতে একটা জুম ল্যান্সের ডি এস এল আর ক্যামেরা! জাস্ট মাইন্ড ব্লইং!!!
সাফারি ভ্রমনে আমাদেরকে বহন করা রেঞ্জার ট্রাক
হ্যা! এমনই এক অসাধ্য (আমার জন্যে) কাজ সাধন করেছি গত বছরের ১৭ই এপ্রিল। আর সেই সাফারি ভ্রমণের মজার মজার অভিজ্ঞতা আর ছবি নিয়ে আমার এই ধারাবাহিক “গহীন জঙ্গলে সাফারি ভ্রমনে ”।

সাফারি আর চিড়িয়াখানার মধ্যে আমি একটা সুন্দর পার্থক্য খুঁজে পেয়েছি। জানিনা অন্যদের কাছে কেমন লাগবে। সেটা হচ্ছে চিড়িয়াখানায় প্রাণীরা খাঁচার ভিতরে থাকে আর আমরা থাকি বাহিরে। তবে সাফারি ভ্রমানে আমাদেরকেই থাকতে হয় খাচায় আর প্রাণীরা থাকে বাহিরে।

আমি যে সাফারি পার্কের কথা বলব সেটা ইংল্যান্ডের ক্যান্ট কাউন্টির ইংলিশ চ্যানেলের লিম্প (Lympne) নামক জায়গায় প্রায় ৬০০ একর জায়গা নিয়ে এক বিশাল গহীন জঙ্গল। এটি আফ্রিকান জঙ্গলের আদলেই তৈরি করা হয়েছে। আমার বিশ্বাস আপনি যখন গহীন জঙ্গলের ট্রেইল ধরে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন তখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। এখানে যেমন সমতল ভূমি আছে তেমনি আছে বিশাল পাহাড় আর গহীন জঙ্গল। যেমন আছে পাখির কিচির মিচির, গাছের মগ ডালে ঈগলের বাসা, তেমনই আছে বন্য প্রাণীদের পিলে চমকে দেয়া গর্জন। মোট কথা অ্যাডভাঞ্চারের জন্যে সব পাবেন এখানে।

 
ইতিহাসের পাতা উল্টালে জানা যায় প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের সময় আর্কিটেক্ট Sir Herbert Baker এটি Sir Philip Sassoon এর জন্যে ডিজাইন করে দেন। এটি সর্ব প্রথম ১৯৭৬ সালে জনসাধারনের জন্যে খুলে দেয়া হয়। তবে ১৯৮৪ সাল থেকে The John Aspinall Foundation নামক... continue reading
Likes ১২ Comments
০ Shares
Load more writings...