Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"কিশোরসাহিত্য" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

জাবেদ ভুঁইয়া

৯ বছর আগে লিখেছেন

দুষ্টপরী ,মিষ্টিপরী আর মোহনকুমার

চাঁদটা যখন খিলখিল করে হেসে উঠে ,আলোতে মেতে উঠে পৃথিবী। মাঝরাত্তিরের কুয়াশার বুকে মাথাগুজে মুক্তোর মত ঘাসের ডগায় ঝিলমিল করে জ্যোৎস্নারা।
চারদিকে নিঝুমতা যখন বেশ করে ঝেঁকে বসে। ঠিক তখন, ঐযে ঐ মস্ত মাঠটা দেখছ তার সোজা ডানে গেলে পাবে একটা মস্ত দীঘি।
পূর্ণিমার রাতে জ্যোৎস্না হেসে লুটোপুটি খায় দিঘির জলে। তাই দিঘীর নামটাও চাঁদের দিঘি।
জ্যোৎস্নাদের সাথে খেলা করার জন্য প্রায়ই দিঘির পাড়ে নেমে আসে একঝাক পরী। চাঁদের আলোয় যেন পরীদের মেলা বসে দিঘির পাড়ে।
রাত্রিভর জ্যোৎস্না গায়ে মেখে হৈ হুল্লোড় করে পরীরা।
শেষরাত্রিরে যখন চাঁদটা ডুবো ডুবো হয়ে সূর্যিমামাকে আমন্ত্রণ জানায় সেসময় দিঘির জলে স্নান সেরে পরীরা আবার ফিরে যায়... continue reading

৭৮২

সৃষ্টি প্রকাশনী

৯ বছর আগে লিখেছেন

তরুণ লেখকদের বই প্রকাশ সংক্রান্ত একটি ঘোষনা

নতুন লেখকদের অনুরোধ ও আগ্রহের ভিত্তিতে সৃষ্টি প্রকাশনীর উদ্যোগে (প্রথম কাব্য গ্রন্থ “অদম্য তারুণ্য” প্রকাশ কাল একুশে বই মেলা-২০১৪) একটি কবিতা সংকলন বের করার প্রস্তুতি চলছে। বইটির নাম নির্ধারণ করা হয়েছে "সমন্বয়" পৃষ্ঠা সংখ্যা ৮০ (৫ ফর্মা), লেখক থাকবেন প্রায় ৭০ জন।
বইটি যৌথ ভাবে সম্পাদনা করবেন মোহাম্মদ মিয়াজী ও মো. আহ্সান হাবীব।
আপনি লেখা জমা দিতে আগ্রহী হলে, একসাথে ৫টি কবিতা বা ছড়া জমা দিবেন। কবিতার আকার হতে হবে সর্বোচ্চ ২২ লাইনের। লেখা পাঠাতে পারবেন sristyprokashoni@yahoo.com ই-মেইলটিতে অথবা সরাসরি জমা নিচের ঠিকানা দুইটিতে:-

সৃষ্টি প্রকাশনী
আমিন বিশ্বাস প্লাজা
বসুন্দিয়া মোড় বাস স্ট্যান্ড
যশোর সদর, যশোর।

... continue reading

১০৬২

জয়ন্ত জিল্লু

৯ বছর আগে লিখেছেন

মন হারিয়ে মন খুঁজেছি

মন হারিয়ে মন খুঁজেছি মন হারালো কোন সে দিকে
আমার মতোন সেও বুঝি পড়ছে পড়া মাধ্যমিকে।
সেও বুঝি ছায়ার ভেতর খুঁজছে আলো খুব দুপুরে
আমার মতোন পাগল হলো ঘুম হারিয়ে সুর নুপুরে।
আকাশ হয়ে সেও বুঝি উড়ছে এখন গাঁয়ের পথে
জ্বিন-পরীদের ডাকছে যেতে তারই সাথে মেঘের রথে।
কিংবা সে কি উদাস হয়ে রইলো পড়ে নদীর পাড়ে
ভর দুপুরে রাগ করে কি বৃষ্টি হয়ে সৃষ্টি নাড়ে।
আমার মতোন সেও বুঝি স্বপ্ন দেখে ঘুমের ঘোরে
হারিয়ে যাবে সময় পেলে অচিন দেশের অচিনপুরে।
সেও বুঝি আচ্ছা করে লুকিয়ে বেড়ায় পুকুর জলে
ডুব... continue reading

৭৩৬

ইসমাইল জসীম

৯ বছর আগে লিখেছেন

বিষ্টি হলে ভালো ( প্রতিযোগিতা)

নীল আকাশে মেঘ করেছে কালো
এমন সময় বিষ্টি হলে ভালো।
বিষ্টি হলে পরে -
যায় না থাকা ঘরে।
পাখিরা আজ ভিজেই একাকার;
ভিজলে ভিজুক পাখির ছানা
তুলতুলে তার ছোট্ট ডানা
কিনতু তাতে কী এসে যায় কার?
সময়ও নেই খুব বেশি ভাববার।
বিষ্টি দারুন বাজনা বাজায়
টাপুর টুপুর টিনের চালে
কর্ণফুলি হারিয়ে যায়
উথাল পাতাল ঢেউয়ের তালে । 
বিষ্টি হবে বিষ্টি হবে 
বিষ্টিতে আজ বন্যা হবে
বললো দাদু আজ সকাল
শঙ্ক নদীর ঢেউয়ের বুকে 
পালের নৌকা টালমাটাল 
নীল আকাশে মেঘ করেছে কালো
এমন সময় বন্যা হলে ভালো
বন্যা হলে পরে;
কলা গাছের ভেলায় চড়ে 
ঘুরবো সারাক্ষণ, 
সাত সমুদ্দুর পেরিয়ে যাবো 
যেখানে যায় মন।  continue reading

৫৮৭

ফাতিন আরফি

৯ বছর আগে লিখেছেন

মাছিমদিয়ার লাল মিয়া_______ (কিশোর কবিতা)

#মহান শিল্পী এস এম সুলতানকে...
লাল মিয়া—
তোমার আত্মা কয়টা ছিল— ঠিক কতোটা শুদ্ধ ছিল? শীতল ছিল—নিবিড় ছিল? কেমন করে শিশুর চোখে— নদী হলে— ঝরনা হলে— এক আকাশে ঠিক কতোটা সূর্য ছিল? আলো ছিল? কেমন আলো— এমন করে জ্বলতে পারো! 
কেমন করে—অন্ধকারে! থাকতে পারো কেমন করে— একলা তুমি—শিব সদরে—তিলকতলার গভীর বনে— কেমন করে? কোহেকাফের জ্বিন ছিল—পরী ছিল—মাছিমদিয়ার নীল ছিল—চিত্রা বধূর ঢেউ? কেমন মানব—এমন করে বাঁচতে পারো! 
লাল মিয়া—
ঠিক কতোটা সূফী ছিলে— উদার ছিলে— রুমির মত! গাছের মত—চিলের মত— ঠিক কতোটা ধৈর্য্য ছিল—প্রেম ছিল, কেমন করে বাসতে ভালো— বন্যকুলকে—কেউটে সাপও— কেমন করে! কেমন করে— বাঙাল প্রাণে—বিশ্বচোখে— এমন করে— টিকে আছো ছবির মত! 
continue reading

১৬ ৫৪৫

ওয়াহিদ আব্দুল্লাহ

৯ বছর আগে লিখেছেন

অপারেশন রেড লাইট

ছয়ঃ   অনেকক্ষণ ধরে আমি আর ইয়াসির বসে আছে অন্ধকারে ঘাপটি মেরে । রাত প্রায় দেড়টা বাজে । এইখানে এসে তেমন সন্দেহজনক কিছুই করেনি জালাল । আগ্রহ হারাচ্ছি আমরা । বের হব ভাবছি এমন সময়েই একজন লোক এসে ঢুকলো ক্লাবের মধ্যে । লাল আলোতে অস্পষ্ট হলেও চিনতে আমাদের কারোরই ভুল হলো না লোকটাকে । আব্দুল মজিদ যার আসল নাম মোহাম্মদ ইউনূস । এই লোক এইখানে কি করে !! শক্ত হয়ে বসলাম আমরা ।   মজিদ ভিতরে ঢুকেই সতর্ক দৃষ্টিতে আশপাশ দেখে নিলো । এরপরে খুব সাবধানে গিয়ে জালালের পাশে বসলো । বসেই কথা বলা শুরু করলো না । ভাবটা এমন যে... continue reading

৬৭২

ওয়াহিদ আব্দুল্লাহ

৯ বছর আগে লিখেছেন

অপারেশন রেড লাইট

একঃ    ফোনের রিংটোনে ঘুমটা ভেঙ্গে গেলো । রাতে রিয়াল মাদ্রিদের খেলা দেখতে দেখতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি খেয়াল করিনি । ফোনটা ধরে    - হ্যালো !!  ওপাশ থেকে, " হ্যালো !! কমান্ডার আব্দুল্লাহ !! আমি ডিজিএফআই থেকে মেজর জেনারেল শাখাওয়াত বলছিলাম । "  ঘুম ঘুম ভাবটা দূর হয়ে গেলো ।  - জ্বি স্যার । বলেন ।  - একটা জরুরী ব্যাপারে কথা ছিলো । আজকে ১১টায় হেডকোয়ার্টারে দেখা করো ।  - ওকে স্যার ।        মনে মনে ভাবছিলাম যে কি এমন ব্যাপার হতে পারে যে মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স থেকে আমার ডাক পড়লো । একটু পরেই কমান্ডিং অফিসার কর্ণেল আজিজ স্যার ফোন দিলেন ।    -... continue reading

৫১৭

বাঙলা বেলায়েত

১০ বছর আগে লিখেছেন

ইষ্টি কুটুম

ইষ্টি কুটুম ইষ্টি কুটুম মিষ্টি নিয়ে যায়
তালসোনাপুর শ্বশুর বাড়ি ভর দুপরে নায়।
শ্বশুর হলেন ডাকের পিয়ন
রাতে জ্বালেন বাতি নিয়ন
আলো যে হয় সাদা
যায় না চেনা মুখগুলো সব
চোখে লাগে ধাঁধাঁ।
শালা-শালি এক কুড়ি তার কেউ মানে না গ্রামার
দুলা নাকি শালা এলো নাকি মুচি চামার।
হাতাহাতি লাথালাথি চলে বহুক্ষণ
সবাই থামে দুলার জামা ছিঁড়ে যায় যখন।
শালা-শালির অত্যাচারে শ্বশুর বাড়ি ছাড়া
গুষ্টি কিলাই শ্বশুর বাড়ির, মোর কপালে ঝাড়া।
আর যাবো না ঐ বাড়িতে বউয়ের সাথে আড়ি
বউ দেবো না আর কখনো যায়তে বাপের বাড়ি।
 
 
 
 
 
 
 
 
continue reading

৫৮৭

বাঙলা বেলায়েত

১০ বছর আগে লিখেছেন

ফিরবো না আর

 বর্ষা দিনে মন বসে না কেয়া ফুলের ঘ্রাণে
বৃষ্টি তালে ছন্দ নাচে আমার প্রাণে প্রাণে।
বইয়ের পড়া ভাল্ লাগে না বৃষ্টি ঝরার তালে
ভিজতে শুধুই ভালো লাগে এমন বর্ষাকালে।
মা যে আমার রাক্ষুসি তাই শুধুই পড়তে বলে
সব কিছুতেই শুধুই মানা ছুটি কেমন ছলে।
ঝড়ের দিনে আম কুড়াতে আর কুড়াতে বকুল
ভোর বেলাতে ছুটতে বনে প্রাণ হয়ে যায় ব্যাকুল।
শরৎ প্রাতে কাঁশ বনেতে ঘুরতে লাগে ভালো
কেমন করে মাকে বুঝাই মন যে এলোমেলো।
 জুঁই চামেলী টগর বকুল কদম হাস্নহেনা
তাদের সাথেই মন যে আমার করে লেনাদেনা।
ঘাস ফড়িংয়ের সাথে আমার উড়তে ইচ্ছে করে
... continue reading

৫০৮

জাকিয়া জেসমিন যূথী

১০ বছর আগে লিখেছেন

“শুন্যতার সম্মোহন”

 

আঁখি, রুনা আর শান্ত তিনজন একই গ্রামে কাছাকাছি বাড়িতে থাকে। ওরা প্রতিদিন এক সাথে বিদ্যালয়ে যায় আবার ফিরেও আসে এক সাথেই। সবসময় এক সাথে ঘুরাফিরা করে। রুনা পড়ে তৃতীয় শ্রেণিতে। আর বাকি দুজন পঞ্চম শ্রেণিতে। ভিন্ন শ্রেণিতে পড়া সত্বেও ওরা পরস্পরের খুব ভালো বন্ধু। প্রত্যেকেই মনযোগি ছাত্রছাত্রী বলে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিকটও খুব পছন্দের।
এসেম্বলীর সময় বিদ্যালয়ে ছোট শ্রেণির বাচ্চারা লাইনে ছন্দোবদ্ধ হয়ে দাঁড়াতে পারে না। আঁখি আর শান্ত তাদেরকে সঠিকভাবে লাইনে দাঁড়াতে সাহায্য করে। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া দুই জমজ বোন সুরাইয়া আর মাসুমা ভালো কোরআন তেলাওয়াত করে বলে সবসময় তাদের ডাক পড়ে।
ভালো আদব কায়দা ও... continue reading

২৩ ৫৮৪