সে যে বসে আছে একা একা -আহাদুল ইসলাম (সাদাকাগজ স্টলে ভারপ্রাপ্ত)
 

মাঝে সাদাকাগজ(আমাদের), দুই পাশে দুই প্রতিবেশী অর্বাক আর ধমনি। 
 

আলমগীর সরকার লিটন ভাইয়ার লেখা আসবে এই স্টলে। এখনো নাকি আসে নাই। সঠিক বলতে পারলো না, লোকটা। 
 

কুঁড়েঘরের একাংশ
 
 

আস্ত কুঁড়েঘর , পেছনে ডাকছে উন্মুক্ত স্টল! 
 

উন্মুক্ত স্টলের এক কোণায়... 
 

 

অচেনা বন্ধুদের বইয়ের ভিড়ে প্রিয় লেখকদের ছবি ও নাম দৃষ্টি আকর্ষণ করলো... 
 

"ভাইয়া, আপনাকে সহ ছবি তুলি?" 
"আপু, আপনি কি সাংবাদিক? কোন পত্রিকা থেকে আসছেন?" 
... continue reading

অন্য সবার মত করেই লিখে গেলাম, আমি নতুন। আজ মাত্র লগ ইন করতে পারলাম, কেউ আবার বিরক্ত হয়ে রিপোর্ট করবেন নয়া, পরে দেখা হবে।
continue reading

 
আরও একটি নির্ঘুম রাত কাটালাম। কোন হতাসা বা কষ্ট থেকে নয়, জীবনের চাকা ঘোরাতে প্রতি মাসে এমন কয়েকটা রাত কাটাতেই হয় আমাকে। চাকরিটা অনেকটা সিকিউরিটি গার্ডের মত অথবা চিকিৎসকের মত। রাত জেগে আমি যন্ত্রদের সিকিউরিটি দেই আর তাদের রোগ বালাই নির্মূল করি। আমি যন্ত্রমানব।
 
ডিউটি শেষে ভোর হতেই হাইএস গাড়িটা ছুটতে থাকে বাসার দিকে। গন্তব্য উত্তরা। কুয়াশার বুক চিরে ছুটে চলে গাড়ি, আমি বয়ে নিয়ে যাই একরাশ ক্লান্তি। মাঝে মাঝে দুই একটা রবীন্দ্র সঙ্গীত আমাদের ভোরের সাথি হয়। এই সময়টায় রবি বাবুও অসহ্য লাগে। ভাবনাতে চলেই আসে, উফ আর ভাল্লাগেনা। ক্লান্ত চোখে ঘুমের জাদুকর কড়া নেড়ে যায়... continue reading

[সংযুক্ত ছবিটি গল্পকার ও কবি মামুন ম আজিজ ভাইয়ের ফটোগ্রাফী থেকে সংগৃহীত] 
 
-      আপু, আপনার সাথে আজকে দেখা হইছিলো। নীল’দার বই কিনলাম। আপনি দেখি ফেবু’তে আমার সাথে আগে থেকেই আছেন! (বলেই একটা হাসির ইমো)
-      আরে, ছদ্মনামে থাকলে কি করে চিনবো বলো?? কিন্তু চেহারাটা বড্ডো চেনা চেনা লাগছিলো। কোথায় যেন দেখেছি এই টোল পড়া হাসি হাসি সুন্দর মুখশ্রী!
-      হাহাহা! আমি কিন্তু তখন বলেছিলাম, আমি ফেসবুকে ফিনিক্স নামে আছি। আপনি বোধহয় খেয়াল করেন নাই। (আবারো হাসির ইমো)
-      ও! (বেজার মুখের ইমো) আসলে বাসায় ফেরার টেনশন চেপে বসেছিলো তখন। রাত হয়ে যাচ্ছিলো তো!  
-      বাসায় তো ফিরছেন, তাই না আপু?
-      আমি এখন লেপের ভেতরে আছি।... continue reading

 
 
 
  দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বাংলাদেশে নিরবে-নিভৃতে একটা কাজ হয়েছে । আশঙ্কাজনভাবে কমে গেছে সংবাদপত্রের পাঠক । বিশেষ করে সংবাদপত্রের যে অংশজুড়ে রাজনৈতিক খবরা-খবর ছাপানো হয় সে অংশে অনেকেই এখন আর চোখ বুলান না । এটা কোন সংবাদপত্রের বা সংস্থার গবেষণাধর্মী রিপোর্টের ফল নয় । দৃঢ়ভাবে বলা যায়, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার সাথে পারিপার্শ্বিক আপনজনের সংবাদপত্র বিমুখতাই এর প্রমাণ দেয় । বাংলাদেশের সংবাদপত্রে বাংলাদেশের রাজনৈতিক খবর ছাড়াও আরও শত বিষয়ে শিরোনাম ভিত্তিক মজার মজার শিক্ষামূলক ও ইতিহাস সংস্কৃতি সম্মৃদ্ধ খবর থাকে । সংবাদপত্রের পাঠকপ্রিয়তা কমে গেছে বললে অনেকেই নাক সিঁটকাবেন তবে সংবাদপত্রের প্রাণ হিসেবে বিবেচিত রাজনৈতিক... continue reading

দ্রুত এগিয়ে চলেছে ২য় পর্ব। একের পর এক লেখা এসে ভীড় করছে নক্ষত্রের প্রথম পাতায়। লেখালিখির মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারেন সারাবিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ। এ এক বিস্ময় হয়ে এসেছে সবার সামনে। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নক্ষত্র সকল বাঙ্গালীকে জড় করতে পেরেছে এক ছাতার নিচে। সবাই লিখছে, অন্যের লেখা পড়ছে, মন্তব্য করেও জানিয়ে দিচ্ছে। ভালোবাসার বন্ধন গড়ে দৃঢ় হচ্ছে আমাদের ভাতৃত্ব বন্ধন। কবির ভাষায় বলতে হয়, 
"জেগেছে বাঙ্গালির ঘরে ঘরে এ কি মাতন দোলা
জেগেছে সুরেরই তালে তালে হৃদয় মাতন দোলা"
২য় পর্বের লেখা জমার আগে নিয়মাবলী দেখে নিন এক ঝলক
১ম পর্বে যাদের লেখা এসেছে তাদের অভিনন্দন এবং তাদের ভোট দিয়ে... continue reading

ইদানিং মা আমার সাথে কথা বলেন না। কথা না বলার যথেষ্ট এবং যুক্তিসঙ্গত কারণ আছে। কারণ হচ্ছে দু বছর পার হয়ে যাবার পর আমি ফার্মেসি নামক বিষয়টিতে আর পড়তে চাচ্ছি না। মাকে কথাটা বলতেই মার চোখ শুধু কপালেই উঠলো না, মাথার তালু ফুঁড়ে বেড়িয়ে যাবার যোগার হলো। আমি আতঙ্কিত হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলাম। শুধু বয়স বেশি হবার কারণে মুখ থেকে লোল পড়েনি।

-কি বললি তুই?
-ফার্মেসি পড়বো না।
-ক্যান?
-এমনিই। সাংবাদিকতায় পড়াশোনা করবো।
-আজ তোর বাপে আসুক। তোর জন্যে আমি প্রাইমারি স্কুলের মাস্টারি ছারছি, তোরে নিয়ে ঢাকায় আসছি...আর তুই এতোদিন পর কস এইসব কথা...
... continue reading

অতি আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ১ম পর্বের ভোট দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। তবে অনেকেই হয়ত ভোট দিতে পারছেন না বলে মন্তব্য পড়ছি। ভোট দেওয়ার জন্য নিম্নোক্ত স্টেপগুলো ফলো করুনঃ
১ যে পোস্টে ভোট দিবেন সেই পোস্টটিতে ক্লিক করে ভিতরে যান।
২ পোস্টের শেষে দেখুন লেখা আছে "ভোট দিন"
৩ ভোট দিনের উপরে ক্লিক করুন।
৪ সাথে সাথে স্ক্রীনে ভোট প্রদানের ছোট্ট লেখা আসবে।
এরপরও সমস্যা হলে ব্রাউজার পরিবর্তন করে দেখতে পারেন। সিস্টেমে কোন সমস্যা দেখছি না। সবাইকে ধন্যবাদ।  
continue reading

সাদাকালো সিনেমার যুগে একটু ফিরে যাওয়া যাক। কি চমৎকার প্রেম ছিলো তখন। সপ্তাহে বড়জোর একটা চিঠি। ওইদিকে প্রেমিকা অস্থির হয়ে থাকতো চিঠিতে কি যানি কি লেখে। আর লেখার সময় প্রেমিক ভাবতো কি উত্তর দেবে দূরে থাকা সে! মিষ্টি মধুর এই প্রেমটাকে জমিয়ে তুলতো ধরা পরে যাবার ভয়। গাছের তলায় হত দেখা। গাছের উপরে পাখির বাসা। কিচির মিচির প্রেম। 'আমি' এবং 'তুমি' এই দুই শব্দ মিলেমিশে হয়ে যেত 'আমরা'। আহা! প্রেমগুলোও যেন খাঁটি সত্য। টিকে যেত কত সুন্দর!

ভালোবাসা বদলে গেছে। এখন আর আমি এবং তুমি মিলে আমরা হয়ে যাওয়া হয় না। আমি এবং তুমি থাকে সম্পূর্ণ... continue reading

কোথাও পাখির শব্দ শুনি;
কোনো দিকে সমুদ্রের সুর;
কোথাও ভোরের বেলা র'য়ে গেছে - তবে।
অগণন মানুষের মৃত্যু হ'লে -
অন্ধকারে জীবিত ও মৃতের হৃদয়
বিস্মিতের মতো চেয়ে আছে;
এ কোন সিন্ধুর সুর: মরণের - জীবনের?
 
আমি সিদ্দান্ত নিয়েছি মরে যাবো ।হাতে বেশী সময় নেই । কিভাবে আমার মৃত্যু হবে কেউ জানবে না। সবাই ভেবে নিবে আমি দূরে কোথাও হারিয়ে গেছি- একদিন হয়তো চলে আসবো । কিন্তু না ফেরার দেশ থেকে কেউ ফিরে আসতে পারে না । অনেক ভেবে চিন্তেই এক আকাশ কষ্ট বুকে নিয়ে আমাকে এই সিদ্দান্ত আমাকে নিতে হয়েছে। খুব জানতে ইচ্ছা... continue reading