"এক সময়ে জ্যোতিদাদারা দূরদেশে ভ্রমণ করিতে গিয়াছিলেন, তেতালার ছাদের ঘরগুলি শূন্য ছিল। সেই সময় আমি সেই ছাদ ও ঘর অধিকার করিয়া নির্জন দিনগুলি যাপন করিতাম। এইরূপে যখন আপনমনে একা ছিলাম তখন, জানিনা কেমন করিয়া... " এই পর্যন্ত পড়ার পর আমার পেটের ভেতর ভুটভাট শব্দ শুরু হলো। বদহজমের প্রাথমিক লক্ষন। মেজাজটা গেল বিগড়ে।
মেজাজ ভালো করার জন্যে কিছু একটা করা দরকার। ভাবলাম কবিগুরুর সাথে কাল্পনিক কথোপকথন করা যেতে পারে। আমি বারান্দায় গিয়ে চেয়ারে বসলাম। দৃশ্যপট এরকম...
কবিগুরু বারান্দায় বসে একমনে আকাশ দেখছেন। পাশে আমি বসে আছি। তার মতো আমিও আকাশ দেখার চেষ্টা করছি। আমি তেমন ভালো দেখতে পাচ্ছি না। কারণ আমার সামনে দড়িতে স্যান্ডোপ্যান্ট শুকাতে দেয়া হয়েছে।
-কবিগুরু, আপনি এখানে আসলেন কিভাবে?
-স্বর্গে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দেখি তোমার ঘরে এসে পড়েছি। কাহিনী কি কিছুই বুঝলাম না!
-যাকগে! ভালোই হলো। ভালো আছেন?
-হু। তোমার সাথে আমার ব্যক্তিগত কিছু কথা আছে।
-কি কথা!
-তোমার ঘরের দেয়ালে টানানো পোস্টারটা কার?
-কাজী নজরুল ইসলামের! আপনি চেনেন না নাকি? কি সর্বনাশ?
-গর্ধবের মতো কথা বলছো। চিনবোনা ক্যানো? পোস্টারের উপর ধুলাবালির আস্তর পড়ে আছে। চেহারা চেনার উপায় আছে?
-সরি।
-আমার পোস্টার নেই ক্যানো?
-আপনার জোয়ান বয়সের... continue reading
Comments (7)
তোমাকে
ভালোবাসি বলেই
ভালোবাসার ক্ষতি পূরণের বিশেষ ব্যস্ততায়
আকাশে মেঘ হয়ে লেপ্টে আছে স্পর্শের অতীতগুলো !-------------খুব ভালো লাগল। ভালো থাকুন।
thank's
তোমাকে
ভালোবাসি বলেই
আমি আমার পিছন দিকটা কাউকেই দেখাতে চাই না
শুধু চাই চোখ যেন চিনতে ভোলে না তারে কোন দিন!
সবচেয়ে ভাল অংশটুকু। ধন্যবাদ
thank u so much
মেজদা'র সাথে একমত। সবথেকে সুন্দর ঐ অংশটুকু।
তোমাকে
ভালোবাসি বলেই
আমি আমার পিছন দিকটা কাউকেই দেখাতে চাই না
শুধু চাই চোখ যেন চিনতে ভোলে না তারে কোন দিন!
পুরো কবিতাটাই সহজ করে ভালোবাসা বুঝিয়ে দিয়ে যায়।
ভালো থাকবেন।
thank's