বর্তমানে পুরো বিশ্ব জুড়েই বইছে ক্রিকেটের সুবাতাস। যুবক থেকে বৃদ্ধ সবাই খেলা প্রেমী। খেলা হলেই নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে বসে যায় টিভি সেটের সামনে। আবার কেউ কেউ তো নানান ধরণের সাজ সজ্জা করে চলে মাঠে পছন্দের দলকে অনুপ্রেরণা দিতে। ক্রিকেটে পরা শক্তির দলের পাশাপাশি কয়েকটি নতুন দলও যুক্ত হয়েছে টপ ১০ আইসিসি র্যাং কিয়ে। এর মধ্যে আফগানিস্থান অন্যতম। ইতিমধ্যে তারা টেস্ট স্ট্যাটাস মর্যাদাও লাভ করেছেন। নতুন দল হলেও আফগান শিবিরে আছে বড় বড় তারাকাও।
এদের মধ্যে ২০ বছর বয়সি লেগস্পিনার রশিদ খান অন্যতম। অল্প বয়সে স্থান পেয়েছেন বিশ্বসেরা ক্রিকেটারের তালিকায়।আন্তর্জাতিক সহ বিশ্বের বড় বড় ঘরোয়া লীগেও খেলে চলছেন দাপটের সাথে।তার স্বপ্ন নিজের দেশকে বিশ্বকাপ উপহার দেয়া।যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানরা ক্রিকেটে এসেছে বেশিদিন হয়নি। ২০০৯ সালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচটি খেলেন তারা।মাত্র ৮ বছরের মাথায় পেয়ে গেছে টেস্ট স্ট্যাটাস। দলের বেশ কিছু ক্রিকেটার বিশ্বসেরা খেলোয়ারের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রশিদ খান, মোহাম্মদ শেহজাদ, মোহাম্মদ নবীর মতো ক্রিকেটার আছে আফগান শিবিরে।অল্প দিনের দল হওয়া সত্ত্বেও আফগানদের উন্নতি ছোখে পড়ারর মতো। ৮৩ টি ওডিআই ম্যাচের মধ্যে ৪২টির জয় ছিনিয়ে নিয়েছে তারা।রশিদ খানের ভাষ্যমতে তার স্বপ্নটা অনেক বড় তবে অস্বাধ্য কিছু মনে করেন না তিনি। বিশ্ব দরবারে আফগানকে তুলে ধরতে চান তিনি ক্রিকেটের মাধ্যমে। তিনি বলেন: আমি ক্রিকেট খেলি ওদশকে জয় এনে দিতে, বিশ্ব ক্রিকেটে আফগানিস্থানকে গর্বিত করতে।তার লক্ষ্য হলো আফগানস্থানকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়া।তিনি তার বয়ানে বলেন আমি আফগানিস্থানকে ক্রিকেট বিশ্বকাপ এনে দিতে চাই। এটাই আমার জীবনের চুড়ান্ত লক্ষ্য। উল্লেখ্য জাতীয় দলের হয়ে উনি ২৯ টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছেন ২৭ ইনিংসে বল হাতে শিকার করেছেন ৬৩ টি উইকেট। ১৮ রানে ৭ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। ২৭ টি টি-২০ ম্যাচে তুলে নিয়েছেন ৪২ টি এই ক্রিকেটার। টেষ্টে অভিষেক হওয়ার অপেক্সায় আছেন এই লেগ স্পিনার আর মুখ চেয়ে বসে আছেন গোটাজাতী তার হাতের জাদু দেখতে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ বিপিএল এর আসরের দেখা গেছে এই ক্রিকেটারে খেলা সাফল্য একেবারে কম নয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স এর হয়ে খেলেছেন এই তরুন ক্রিকেটার।
এদের মধ্যে ২০ বছর বয়সি লেগস্পিনার রশিদ খান অন্যতম। অল্প বয়সে স্থান পেয়েছেন বিশ্বসেরা ক্রিকেটারের তালিকায়।আন্তর্জাতিক সহ বিশ্বের বড় বড় ঘরোয়া লীগেও খেলে চলছেন দাপটের সাথে।তার স্বপ্ন নিজের দেশকে বিশ্বকাপ উপহার দেয়া।যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানরা ক্রিকেটে এসেছে বেশিদিন হয়নি। ২০০৯ সালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচটি খেলেন তারা।মাত্র ৮ বছরের মাথায় পেয়ে গেছে টেস্ট স্ট্যাটাস। দলের বেশ কিছু ক্রিকেটার বিশ্বসেরা খেলোয়ারের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রশিদ খান, মোহাম্মদ শেহজাদ, মোহাম্মদ নবীর মতো ক্রিকেটার আছে আফগান শিবিরে।অল্প দিনের দল হওয়া সত্ত্বেও আফগানদের উন্নতি ছোখে পড়ারর মতো। ৮৩ টি ওডিআই ম্যাচের মধ্যে ৪২টির জয় ছিনিয়ে নিয়েছে তারা।রশিদ খানের ভাষ্যমতে তার স্বপ্নটা অনেক বড় তবে অস্বাধ্য কিছু মনে করেন না তিনি। বিশ্ব দরবারে আফগানকে তুলে ধরতে চান তিনি ক্রিকেটের মাধ্যমে। তিনি বলেন: আমি ক্রিকেট খেলি ওদশকে জয় এনে দিতে, বিশ্ব ক্রিকেটে আফগানিস্থানকে গর্বিত করতে।তার লক্ষ্য হলো আফগানস্থানকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়া।তিনি তার বয়ানে বলেন আমি আফগানিস্থানকে ক্রিকেট বিশ্বকাপ এনে দিতে চাই। এটাই আমার জীবনের চুড়ান্ত লক্ষ্য। উল্লেখ্য জাতীয় দলের হয়ে উনি ২৯ টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছেন ২৭ ইনিংসে বল হাতে শিকার করেছেন ৬৩ টি উইকেট। ১৮ রানে ৭ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। ২৭ টি টি-২০ ম্যাচে তুলে নিয়েছেন ৪২ টি এই ক্রিকেটার। টেষ্টে অভিষেক হওয়ার অপেক্সায় আছেন এই লেগ স্পিনার আর মুখ চেয়ে বসে আছেন গোটাজাতী তার হাতের জাদু দেখতে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ বিপিএল এর আসরের দেখা গেছে এই ক্রিকেটারে খেলা সাফল্য একেবারে কম নয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স এর হয়ে খেলেছেন এই তরুন ক্রিকেটার।