*অতীত স্মৃতি, নাম ডাক, শব্দের অপব্যবহার এবং মর্যাদাহানি প্রভৃতি বিষয়গুলো সাধারণত একটি সমস্যা হিসেবে দুই জনের সামনে আসতে পারে। এ বিষয়গুলোকে পরিহার করুন।
*সামান্য বিষয় নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি চেষ্টা করুন সাথে সাথে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে। এবং সেদিন একটু দেরি করে বাসায় ফিরুন। এছাড়াও মাঝে মাঝে খুবই তুচ্ছ বিষয় নিয়ে দু’জনের মধ্যে তুমুল ঝগড়া বেঁধে যেতে পারে, যেখানে হয়তো আপনার কিছু করার থাকেনা। সেক্ষেত্রে ঝগড়া বেশিদূর আগাতে না দিয়ে যেকোনো একজন চুপ করে যান অথবা স্থান ত্যাগ করুন।
*একসাথে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে বেশি আলোচনা করবেন না। কেননা সেখানে নিজের যুক্তিকে প্রতিষ্ঠিত করতে ঝগড়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
*গোপনে কোনো কাজ করার চেষ্টা করবেন না। কেননা বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে বড় ধরণের কোনো দূঘর্টনা ঘটতে পারে।
*পরিবারকে কখনও একার ভাববেন না। তাহলে সম্পর্কের মাঝে দেয়াল তৈরি হয়ে যাবে। পরিবারকে সবসময় স্বামী-স্ত্রী দু’জনের করে ভাবুন।
*যদি আপনি প্রতারক হন তাহলে দাম্পত্য জীবন বেশিদূর এগোবেনা। যেটি পারিবারিক জীবনে দুর্ভোগ ডেকে আনবে এবং এ বিষয়টি ক্ষমার অযোগ্য একটি ভুল, যেটি আপনার পারিবারিক জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটাবে।
*তাৎক্ষণিকভাবে একজন অপরজনকে কোনো ইস্যু ধরিয়ে দিবেন না। তাহলে অহেতুক অনেক সংঘর্ষ এড়িয়ে যেতে পারবেন।
*স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে দৈহিক মিলকেই প্রধানরূপে উপস্থাপন করবেন না। দু’জনের সম্মতিতে প্রবৃত্ত হন। সেক্ষেত্রে মানসিক প্রশান্তির সাথে উভয়ের সম্পর্কও গভীর হবে।
*কোনোভাবেই পারস্পরিক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করবেন না। আবেগপ্রবণ কোনো নোট, ফুলের তোড়া ইত্যাদি কোনো বিষয় যদি আপনার সঙ্গী পছন্দ করেন তাহলে সেটি প্রদানে ভুলে যাবেননা। আপনার সঙ্গীর মেইল অথবা টেক্সট বার্তায় বিরক্তি প্রকাশ করবেন না।