চোখের অস্টিগম্যাটিজম :
চোখের কর্নিয়া এবং লেন্সের প্রদাহ হলে তাকে চোখের অস্টিগম্যাটিজম রোগ বলে।
উপসর্গ :
• ঝাপসা দৃষ্টি
• চোখে ব্যথা
• মাথাব্যথা
• চোখ দিয়ে পানি পড়া।
চিকিৎসা
ওষুধ এবং সার্জারির দ্বারা এর চিকিৎসা করা হয়।
চোখের হাইপারোপিয়া :
হাইপারপিয়া হলো চোখের একটি রোগ, যার ফলে দরের জিনিস বা বস্তু দেখতে সমস্যা হয়।
উপসর্গ :
• মাথাব্যথা
• দরদৃষ্টি সমস্যা
চিকিৎসা
চোখের ডাক্তারের পরামর্শ মতো চিকিৎসা নেয়া উচিত।
চোখের এমব্লায়োপিয়া :
বাড়ন্ত শিশুদের চোখের এই সমস্যা হতে দেখা যায়। চোখে খুব পরিষকারভাবে কিছু দেখতে না পারাকে এমব্লায়োপিয়া বলে।
উপসর্গ :
• চোখের ব্যথা
• দুরদৃষ্টি সংক্রান্ত সমস্যা।
চিকিৎসা
ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
চোখের প্রেসবায়োপিয়া :
বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের এই সমস্যা হতে পারে। চোখের লেন্স প্রেসবায়োপিয়ার ফলে দুর্বল হয়ে আসে।
উপসর্গ :
• চোখে ব্যথা
• মাথাব্যথা
• চোখে অস্বস্তি অনুভূতি
চিকিৎসা
ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ, চশমা এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
চোখের ইউভিটিস :
চোখের ফাইব্রিয়াসে চোখের স্ফীতি সমস্যাকে ইউভিটিস রোগ বলে।
উপসর্গ :
• চোখের ব্যথা
• চোখ লাল হয়ে যাওয়া
• আলোতে সপর্শকাতরতা
• ঝাপসা দৃষ্টি
চিকিৎসা
কর্টিকোস্টেরয়েড ওষুধ এবং চোখের ড্রপের দ্বারা এর চিকিৎসা করা হয়।
কালো চোখ সমস্যা :
চোখের চার পাশের রক্তনালীর জমাটবদ্ধতার ফলে এই রোগের সৃষ্টি হয় এবং এর ফলে চোখের চার পাশ কালো হয়ে যায়।
উপসর্গ :
• চোখের রঙের পরিবর্তন
• চোখ দিয়ে পানি পড়া।
চিকিৎসা
ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
আই সকেট ফ্র্যাকচার :
চোখের প্রতিবন্ধকতা বজায় রাখতে চোখের চারপাশে যে হাড় এবং গর্ত থাকে তাতে ফ্র্যাকচার হলে বা তা ভেঙ্গে গেলে তাকে আই সকেট ফ্র্যাকচার বলে।
উপসর্গ :
• ঝাপসা দৃষ্টি
• চোখের চার পাশে নীল হয়ে যাওয়া
• চোখের স্নায়ুর সমস্যা
• মাথাব্যথা ইত্যাদি।
চিকিৎসা
ডাক্তাররা আঘাতের পরীড়্গা-নিরীড়্গা করে তারপর চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
চোখের ব্লেফারিটিস :
চোখের পাতার স্ফীতি এবং চোখের পাপড়ি পড়ে যাওয়া সমস্যাকে চোখের ব্লেফারিটিস বলে।
উপসর্গ :
• চোখ দিয়ে পানি পড়া
• চোখে চুলকানি
• চোখে জ্বালা পোড়া ইত্যাদি।
চিকিৎসা
এন্টিবায়োটিকের দ্বারা এর চিকিৎসা করা হয়ে থাকে।