Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Lifestyle Image

ইফতারিতে খেঁজুর এর উপকারিতা



*খেঁজুর সহজ পাচ্য। সারাদিন অভুক্ত থাকার পর খেঁজুর খেলে পাকস্থলির ওপর কোন চাপ পড়ে না।

*খেঁজুরে যে শর্করা থাকে তা দ্রুত শোষিত হয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে শরীর দ্রুততার সঙ্গে শক্তি পায়। সারাদিনের ক্লান্তি, কষ্ট লাঘব হয় নিমিষেই।

*এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। রোজা রাখলে পানি কম পান করা ছাড়াও বিভিন্ন কারণে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। কিন্তু খেঁজুর খেলে এ সম্ভবনা কমে যায়।

*সারাদিন অভুক্ত থাকার পর মন চায় খাই আর খাই। এতে কিন্তু রোজার আদর্শ ঠিকমত পালিত হয় না। আবার এতে পাকস্থলির ওপর চাপ পড়ে। রোজা রাখলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তাও ব্যাহত হয়। ইফতারিতে খেঁজুর খেলে ক্ষুধা ভাব কমায়। ফলে কমে যায় অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা।

*খাবার ডাইজেস্ট বা পরিপাকের জন্য পাকস্থলি থেকে নি:সৃত রস গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। খেঁজুর পাকস্থলি থেকে রস নি:সরণ হার বাড়িয়ে খাবার পরিপাকে সহায়তা করে।

*রক্তের অম্ল-ক্ষার ভারসাম্য রাখে।

...রমযান মাস আসলে খেঁজুর ছাড়া আমাদের চলে না। অনেকেই জানেন না ইফতারিতে এটি খেলে উপকারিতা কি? কিন্তু মহানবী (স.) দেড় হাজার বছর আগেই জানিয়েছেন এর উপকারিতা। হাদীসে আছে, রসূল (স.) বলেছেন, “খেঁজুর দ্বারা ইফতার করলে এর উপকারিতা অনেক।“ অন্য একটি হাদীসে আছে, “তোমরা খেঁজুর দিয়ে ইফতার কর না পারলে পানি দ্বারা, এতেই কল্যান নিহিত।“