পৃথিবীর বেশীর ভাগ মানুষ সুন্দরের পূজারী। ফর্সা বা উজ্জ্বল ত্বক সুন্দরের অন্যতম উপাদান। ফর্সা ত্বক ছাড়াও মানুষ সুন্দর হয় । ফর্সা ত্বক হলে গুরুত্বটা একটু বেশী পাওয়া যায়। বিশেষ করে মেয়েরা সবাই চায় নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে। এ জন্য রুপচর্যার কোন কমতি রাখতে চায় না। ফর্সা বা সুন্দর হবার জন্য সাত সমুদ্র পাড়ি দিতেও রাজি তারা।এখন যে কথাটা বলব সেটা শুনে হয়ত অনেক মেয়ে এখটা লাফ দিয়ে উঠবে। কেননা মাত্র ২ টা জ্বি হ্যা মাত্র ২ টা সহজ নিয়ম মানলেই আপনি পেতে পারেন স্থায়ীভাবে ফর্সা ত্বক।
১. এতদিন আপনরা শুনেছেন কাচা দুধ ও হলুদ ত্বকে মাখলে মানুষ ফর্সা হয়। কিন্তু আজকে বলব অন্য কথা আপনি গরম দুধের সাথে কাচা হলুদ মিশিয়ে নিয়মিত খেলে আপনার ত্বক ফর্সা হবে । কেননা হলুদ মেশানো দুধ আপনার ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে। চাইলে দুধ ও হলুদ একসাথে মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে খেতে পারেন। খেতে কষ্ট হলে মধুু মিশিয়েও নিতে পারেন।
২. প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। যেমন লেবুর রস, কাচা হলুদ, দুধ, ও মধু মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরী করে নিয়ম করে ত্বকে মাখুন। আশা করি দ্রুত ফল পাবেন। কেননা সেই আদি সময় থেকে রুপচর্যার জন্য কাচা হলুদ ব্যবহার হয়ে আসছে। তাই নিয়ম করে হলুদ, দুুধ, লেবুর রস ব্যবহার করে লাবণ্যময়ী ও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হউন।
যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক জিনিস দিয়েই রুপচর্যা করার ট্রাই করবেন কেননা এত সাইড ইফেক্ট হওয়ার সম্ভবন্ কম থাকে। অনেকেই রাতারাতি ফল পাওয়ার জন্য বাজারে প্রাপ্ত অনেক দামি দামি প্রসাধনী ব্যবহার করেন। কিছু সময়ের জন্য ভালো ফল পেলেও পরে ত্বকের ১২ টা বেজে যায়। নানা ধরনের চর্ম রোগে আক্রান্ত হয় এমন কি স্কিন ক্যানসার হতে পারে। তাই সর্বোপরি প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করবেন। যদি পারেন আল্লাহর শুকরিয়া করবেন কেননা আল্লাহ আপনাকে যে রুপ দিয়েছেন সেই রুপ আর কাউকে দেন নি। আপনার রুপে আপনি রুপবতি। তাই নিজে যাই হোন স্মার্টলি প্রেজেন্ট করেন।
১. এতদিন আপনরা শুনেছেন কাচা দুধ ও হলুদ ত্বকে মাখলে মানুষ ফর্সা হয়। কিন্তু আজকে বলব অন্য কথা আপনি গরম দুধের সাথে কাচা হলুদ মিশিয়ে নিয়মিত খেলে আপনার ত্বক ফর্সা হবে । কেননা হলুদ মেশানো দুধ আপনার ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে। চাইলে দুধ ও হলুদ একসাথে মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে খেতে পারেন। খেতে কষ্ট হলে মধুু মিশিয়েও নিতে পারেন।
২. প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। যেমন লেবুর রস, কাচা হলুদ, দুধ, ও মধু মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরী করে নিয়ম করে ত্বকে মাখুন। আশা করি দ্রুত ফল পাবেন। কেননা সেই আদি সময় থেকে রুপচর্যার জন্য কাচা হলুদ ব্যবহার হয়ে আসছে। তাই নিয়ম করে হলুদ, দুুধ, লেবুর রস ব্যবহার করে লাবণ্যময়ী ও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হউন।
যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক জিনিস দিয়েই রুপচর্যা করার ট্রাই করবেন কেননা এত সাইড ইফেক্ট হওয়ার সম্ভবন্ কম থাকে। অনেকেই রাতারাতি ফল পাওয়ার জন্য বাজারে প্রাপ্ত অনেক দামি দামি প্রসাধনী ব্যবহার করেন। কিছু সময়ের জন্য ভালো ফল পেলেও পরে ত্বকের ১২ টা বেজে যায়। নানা ধরনের চর্ম রোগে আক্রান্ত হয় এমন কি স্কিন ক্যানসার হতে পারে। তাই সর্বোপরি প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করবেন। যদি পারেন আল্লাহর শুকরিয়া করবেন কেননা আল্লাহ আপনাকে যে রুপ দিয়েছেন সেই রুপ আর কাউকে দেন নি। আপনার রুপে আপনি রুপবতি। তাই নিজে যাই হোন স্মার্টলি প্রেজেন্ট করেন।