প্রত্যেক মানুষের শরীরের জন্য সকালের নাস্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ সকালে যেকোন মানুষ খাবার খায় অনেকক্ষণ পর। ফলে সকালে স্বাস্থ্যকর নাস্তা পুরো দিন সতেজ এবং তরতাজা থাকতে সাহায্য করে। তবে যেন তেন খাবার খেলেই হবে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো নাস্তায় রাখা দরকার।
ব্ল্যাক কফি:
কফি আপনাকে সতেজ করে তুলবে। এই সতেজতা পাওয়ার জন্যে আমরা দিনের বিভিন্ন সময় কফি পান করে থাকি। সকালে নাস্তার সাথে পান করাটা সবচেয়ে মঙ্গলজনক। তবে এক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ আছে।
১।কফিটি ব্ল্যাক কফি হতে হবে।
২। দুধ ও চিনি ছাড়া পান করতে হবে।
এই ব্ল্যাক কফি আপনার দেহের আড়ষ্টতা দূর করার সাথে সাথে আপনার হৃদপিণ্ডের জন্যও বেশ কার্যকরী। এছাড়াও কফির ক্যাফেইনের রয়েছে ক্যান্সার এবং ডায়বেটিসের বিরুদ্ধে কাজ করার ক্ষমতা। তাই সকালের নাস্তার সময় ব্ল্যাক কফি পান করার অভ্যাস করুন।
ডিম:
ডিম আমাদের কাছে নিত্ত নৈমত্তিক একটি খাবার। এটি পুষ্টিকরও বটে। কিন্তু সকালের নাস্তায় এর গুরুত্ব একটু বেশি। ডিমের প্রোটিন দিনের শুরুতেই আপনার দেহকে পুরো দিনের জন্য এনার্জি ধরে রাখার জন্য সাহায্য করবে। এমনকি নাস্তার পর অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকতেও সাহায্য করবে। তাই নাস্তায় ডিম রাখার চেষ্টা করুন।
কলা:
এই ফলটি এখন বার মাসেই পাওয়া যায় তাই খুব সহজলভ্য।
অনেকের পছন্দের এই ফলটি বর্তমানে বারমাসই পাওয়া যায়। কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পটাশিয়াম যা দিনের শুরুতে আপনার আড়ষ্টতা দূর করবে এবং সুস্থ রাখবে দেহের মাংসপেশি এবং কর্মক্ষম রাখবে মস্তিষ্ক। তাই নাস্তায় কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
দই:
দিনের শুরুতে দই খেতে পারেন। অবাক হচ্ছেন? কিন্তু মানুষের দেহের জন্যে অনেক প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়া দইয়ে থাকে। তাই টক মিষ্টি দই দেহের জন্য অনেক বেশি কার্যকর। এতে ক্যালসিয়ামও রয়েছে যা হাড়ের গঠনে কাজ করে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন দিনের শুরুতে এক বাটি দই খাওয়া শরীরের জন্যে মঙ্গলজনক।
ওটস:
ওটস খেতে সাধারণত ভালো লাগে না। কিন্তু বিশ্বাস করুন এটি শরীরের জন্যে অনেক উপকারী কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ওজন কমাতে এবং কলেস্টোরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওটস কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।। সকালে আজেবাজে খাবার না খেয়ে একবাটি ওটস খান। তবে কোন ফ্লেভারড বা চিনিযুক্ত ওটমিল খাবেন না।
ব্ল্যাক কফি:
কফি আপনাকে সতেজ করে তুলবে। এই সতেজতা পাওয়ার জন্যে আমরা দিনের বিভিন্ন সময় কফি পান করে থাকি। সকালে নাস্তার সাথে পান করাটা সবচেয়ে মঙ্গলজনক। তবে এক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ আছে।
১।কফিটি ব্ল্যাক কফি হতে হবে।
২। দুধ ও চিনি ছাড়া পান করতে হবে।
এই ব্ল্যাক কফি আপনার দেহের আড়ষ্টতা দূর করার সাথে সাথে আপনার হৃদপিণ্ডের জন্যও বেশ কার্যকরী। এছাড়াও কফির ক্যাফেইনের রয়েছে ক্যান্সার এবং ডায়বেটিসের বিরুদ্ধে কাজ করার ক্ষমতা। তাই সকালের নাস্তার সময় ব্ল্যাক কফি পান করার অভ্যাস করুন।
ডিম:
ডিম আমাদের কাছে নিত্ত নৈমত্তিক একটি খাবার। এটি পুষ্টিকরও বটে। কিন্তু সকালের নাস্তায় এর গুরুত্ব একটু বেশি। ডিমের প্রোটিন দিনের শুরুতেই আপনার দেহকে পুরো দিনের জন্য এনার্জি ধরে রাখার জন্য সাহায্য করবে। এমনকি নাস্তার পর অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকতেও সাহায্য করবে। তাই নাস্তায় ডিম রাখার চেষ্টা করুন।
কলা:
এই ফলটি এখন বার মাসেই পাওয়া যায় তাই খুব সহজলভ্য।
অনেকের পছন্দের এই ফলটি বর্তমানে বারমাসই পাওয়া যায়। কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পটাশিয়াম যা দিনের শুরুতে আপনার আড়ষ্টতা দূর করবে এবং সুস্থ রাখবে দেহের মাংসপেশি এবং কর্মক্ষম রাখবে মস্তিষ্ক। তাই নাস্তায় কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
দই:
দিনের শুরুতে দই খেতে পারেন। অবাক হচ্ছেন? কিন্তু মানুষের দেহের জন্যে অনেক প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়া দইয়ে থাকে। তাই টক মিষ্টি দই দেহের জন্য অনেক বেশি কার্যকর। এতে ক্যালসিয়ামও রয়েছে যা হাড়ের গঠনে কাজ করে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন দিনের শুরুতে এক বাটি দই খাওয়া শরীরের জন্যে মঙ্গলজনক।
ওটস:
ওটস খেতে সাধারণত ভালো লাগে না। কিন্তু বিশ্বাস করুন এটি শরীরের জন্যে অনেক উপকারী কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ওজন কমাতে এবং কলেস্টোরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওটস কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।। সকালে আজেবাজে খাবার না খেয়ে একবাটি ওটস খান। তবে কোন ফ্লেভারড বা চিনিযুক্ত ওটমিল খাবেন না।