Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

ফায়েজ মাহ্‌দী

১০ বছর আগে লিখেছেন

আপুনি ! তোর জন্য।

জীবনের ছাইরাঙা পথে চলতে চলতে আমরা এমন কিছু কিছু মানুষকে পেয়ে যাই, যাদের না পেলে হয়তো জীবনের সব ধ্বংসের আয়োজনের মাঝেও সৃষ্টির সম্ভাবনা জাগতো না। খুব বেশি থাকে না সেসব মানুষেরা। কিন্তু সব অপূর্ণতার মাঝেও তাদের মাঝে পরিপূর্ণতার ছায়া খুঁজে পাওয়া যায়, খুঁজে নেয়া যায়। 
এমন মানুষ কখনো আসে দুঃসময়ের বন্ধু হয়ে, কখনো শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে, কখনো উল্লাসী প্রেম হয়ে, কখনো হয়তো চিরন্তন ভালোবাসার সম্পর্ক ভাই-বোনের ছায়া হয়ে। কিন্তু এরা আসবেই। আমরা জেনে তাদের জন্য অপেক্ষা করি, না জেনেও অপেক্ষা করি। অথবা তারা আমাদের সাথেই আছে, পাশাপাশি পথ চলে, আমরা বুঝতে পারি না। কারণ আমরা কাছের মানুষদের ব্যাপারেই সবচেয়ে কম জানি। 
প্রতিটা মানুষের জীবনেই একান্ত কিছু সুখের মত দুঃখ আছে। অপেক্ষার পরের সম্পর্কগুলো সে দুঃখগুলো ভুলিয়ে দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালায়। ইচ্ছে করে চালায় না, অনিচ্ছায়-ও না। এটা যেন একটা অলিখিত একমাত্র কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। নিজের ইচ্ছেতে আর নিয়ন্ত্রণ হয় না তা। 
এমন কিছু আমার ভেতর দিয়েও যাচ্ছে, আমার আপুনির ভেতর দিয়েও যাচ্ছে। ওকে আপুনি বলে আমি হয়তো ভালো করে ডাকিও না। সারাদিন করি দুষ্টোমি। ও সে দুষ্টোমিতে খুব হাসে। সে হাসি আমি দেখি না। কিন্তু বুঝতে পারি আমার বোন হাসছে, প্রাণখুলে হাসছে। আমিও সেই হাসিতে মিশে যাচ্ছি। ওই হাসিটুকু হয়ে ওঠে আমার সবচেয়ে বড় উপহার, শ্রেষ্ঠ উপহার। ইচ্ছে হয় একবার বলি, "আপুনি কিংবা বুবু কিংবা এই ফাজিল মাইয়া এমন করেই হাসিস, আমাকে কাঁদিয়েও হাসিস, আমাকে হাসিয়েও হাসিস। কিন্তু কখনো কাঁদিস না, আমাকে কাঁদিয়েও না, আমাকে হাসিয়েও না। তুই যে আমার অনেক আদরের, অনেক ভালোবাসার। কতটা তা মেপে বলতে পারবো না। কেউ কখনো পারেওনি। শুধু বলি, আঁধারের রাজ্যে ওই চাঁদমুখটা যেন কখনো আশ্রয় না... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - মাসুম বাদল

    দারুণ লিখেছেন...

    • - অ্যাব্স সোহেল

      ধন্যবাদ :)

    - চারু মান্নান

    বেদনা ক্ষত; প্রলেপ লেপনে বসন্ত ঘ্রাণ
    কবি,,,,,,,

    • - অ্যাব্স সোহেল

      প্রলেপ লেপনে বসন্ত ঘ্রাণ

      অতিব সুন্দর উক্তি।

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    চমৎকার হয়েছে, ভালো লাগলো 

    • - অ্যাব্স সোহেল

      ধন্যবাদ :)

ফায়েজ মাহ্‌দী

১০ বছর আগে লিখেছেন

...তুমি ছিলে তাই, তুমি আছো তাই।

তুমি আমাকে ভুলে গেছো, এটা সত্যি না, আমি জানি। আমি তোমাকে ভুলিনি, এটা কিন্তু খুব সত্যি, তুমি তা জানো না। 
ভুলে যেতে একটু চেষ্টাও যে করিনি কখনো। করলেও কি পারতাম? 
তোমাকে ভুলে গেলে আমি যে আমাকেই হারিয়ে ফেলবো। আঁধারে হারাবো, অতলে ডুবে যাবো, ধূলোয় মিশে যাবো। নিজের এতটা ক্ষতি কি আমি করতে পারি বলো?
তোমাকেও তো পারি না এত কষ্ট দিতে। 
জানো হঠাৎ হঠাৎ ভুল করে খুব একা হয়ে যাই। পাশে কিন্তু অনেক মানুষ থাকে, ঘিরে রাখে আমাকে, তবুও আমি একরাশ বিষণ্নতায় বিলিয়ে দেই আমাকে, তোমার আমিকে, আমার আমিকে। ভীষণ বেশি অস্তিত্বের তোলপাড়ে আতঙ্কিত হই। তোমার যে সুখের জন্য এতটা বেশি পাষাণ হৃদয়ের মহাকাব্য রচনা করতে হয়েছিল, সে সুখ জীবন তোমাকে দেয়নি। যে ভালোবাসার জন্য তোমাকে বিলিয়ে দিয়েছিলাম, সে ভালোবাসা তোমাকে ভালোবাসা দিতে পারেনি। যে জীবন তোমার অধিকার ছিল, সে জীবন একটা বিশাল পাথর হয়ে গেছে জীবন নাম ধারণ করে।
আমাকে তুমি অভিশাপ দিয়েছো, আমি দেইনি। আমাকে অভিশাপ দিয়েছো ভালোবেসে, অসহ্য রকম সে ভালোবাসা। আমি তোমার অভিশাপের কারণ হয়েছি তাও তোমার জন্য আমার অসম্ভব ভালোবাসার মহিমায়। তুমি তা দেখোনি। দেখাতে চাইনি বলেই অভিশপ্ত হয়েছি। তোমার অভিশাপও তো অনেক বড় একটা উপহার আমার জন্য। শেষ উপহার। 
আজ এই যে আমি তার পেছনে শুধু তুমি, তোমার মোহে আমি প্রতিদিন জেগে উঠি। সামনে পা বাড়াই। জ্যোছনার আলোয় তোমার প্রতিমূর্তি আঁকি। শিশিরে তোমার নাম লিখি। বৃষ্টির ছন্দে মিশে যাই।
তখন সময়টা এখন ছিল না। শূন্য ফ্রেমটা খালি পড়ে আছে। তোমার-আমার ছবি সেখানে নেই। তখনো ছিল না। ছবি হবে, ছবি থাকবে করতে করতে তুমিই আর থাকলে না। তখন যে দূরালাপিনী ছিল না, ফ্রেম পূর্ণ করার জন্য ছবির আয়োজন ছিল না।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (3)

  • - সুলতানা সাদিয়া

    নাম বলতে পারে না; মাতৃভাষার ফেব্রুয়ারী
    প্রাণ খুলে কথা বলা হয় না; ফিরে এলো প্রভাতফেরী.........আজ সকালে প্রভাতফেরীতে গিয়েছি।আপনার কবিতা সেই অনুভূতি ছুঁয়ে গেল।

    - রোদের ছায়া

    ভালো লাগলো চারু দা । একুশে ফেব্রুয়ারির কবিতায় শুভেচ্ছা ও ভালো লাগা ।

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    খুব সুন্দর।

    Load more comments...

ফায়েজ মাহ্‌দী

১০ বছর আগে লিখেছেন

হ্যাপি বার্থডে ২০১৪ !

শীত কিন্তু এ বছর আগের বছরের তুলনায় কমই পড়েছে। তবুও এবার অনেক বেশি অস্বস্তি লাগছে। আমার আবার শীত আসলে হাত-পা ফেটে রক্ত বের হয়ে যায়। এমন না যে আমি শীত পছন্দ করি না। খুব করি। তারপরও শীতের সাথে আমার একরকম শত্রুতা আছে। প্রায় তিনদিনের মতো ছিলাম মুন্সিগঞ্জ। আরো এক-দুদিন থাকার শখ ছিল আম্মুর। কিন্তু আমাদের রাজনীতির বিষবাষ্প আমাদের স্বাভাবিক জনজীবনেও ছড়িয়ে পড়েছে। তাই ফিরেই আসতে হলো তড়িঘড়ি করে।
এখনো দেশ-গ্রামে আগের মতো সবায় দলবেঁধে পিঠা বানায়, শীতের রাতে আগুন জ্বালিয়ে সবায় আগুন পোহায়। এটা যতটা না প্রয়োজনের তারচেয়ে অনেক বেশি ভালো লাগার। কালকে আবার আমি করে ফেললাম বারবিকিউ পার্টি। আগুন বারবার নিভে যাচ্ছে, আমরা কেরোসিন তেল ঢেলে তা আবার জ্বালাচ্ছি। ম্যাচের প্যাকেট দুটো শেষ, পৌনে এক কেজির মতো কেরোসিন শেষ, সেই সাথে শেষ আমার অনেক শখ করে কেনা একটা শার্ট। শখের তোলা আশি টাকা। সেই শখ পূরণ করতে সর্বশান্ত হওয়া আর কি। যাই হোক জিনশটা দারুণ হয়েছিল। এটাই শান্তি !
বছর নাকি শেষ হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু শেষ হচ্ছে না প্রতিদিন ঘর থেকে বের হওয়ার পর বাসায় নিশ্চিন্তে ফেরার আকুলতা। জানি না কবে শেষ হবে। আদৌ হবে কিনা !
মনে পড়ে যায় ২০০১ এর বাঁধন নামে এক মেয়ের কথা। যেই মেয়েটিকে নতুন বছর উৎযাপনের নাম করে ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছিল কিছু কী? কী নাম দেবো এদের? পশু? পশুকে অপমান করতে চাই না। 
যাই হোক। আমরা আধুনিক হচ্ছি। খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছে সবকিছু। ২০০১ এর সময় দুর্লোভ যে আব্রু আজ তা অনেক সহজ লোভ্য, আজ শ'এ শ'এ বাঁধনের আর হাহাকার নেই। এই দেহে আছে কী! জাস্ট এনজয় !! 
আজ আমরা পরম আধুনিক। এতটাই যে আমরা ভুলতে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (7)

  • - গোলাম মোস্তফা

    সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। হ্যাপি নিউ ইয়ার 2014! 

    • - গোলাম মোস্তফা

      গুরু সালাম শুভ সকাল 

      হতাশ হয়েন না সারাদিন পরে আছে 

      কেবল শুরু করচি 

       

    • Load more relies...
    - মাঈনউদ্দিন মইনুল

    আপনিই ফটো দিলেন না.... তবে আর কে ফটো দেবে? নতুন বছরের প্রথম শুভেচ্ছায় হতাশ হলাম 

    - গোলাম মোস্তফা

    Load more comments...

ফায়েজ মাহ্‌দী

১০ বছর আগে লিখেছেন

মেয়েটা খুব সুন্দর, অনেক বেশি সুন্দর !

মেয়েটা খুব সুন্দর, অনেক বেশি সুন্দর। কি সুন্দর করে হিজাব পরেছে, আবার জিন্সও পরেছে, হাতে চুড়িও আছে সেই সাথে আরেকজনের হাত। মেয়েটা আসলেই অনেক বেশি সুন্দর। কিন্তু যার হাতটা ধরে আছে সেই ছেলেটা ভালো না। আসলে ছেলে না, ধামরা ব্যাটা একটা। মেয়েটার হাইট পাঁচ ফিট তিন হবে। আর ছেলেটার হবে অলমোস্ট ছয়। কিছুতেই দুজনকে মানাচ্ছে না। কোনভাবেই না। অন্যদিকে ছেলেটার চুল মেয়েটার চেয়েও বড়। 
মেয়েটাকে ছেলেটা ধপাস করে একটা থাপ্পড় দিয়ে বসলো। তবুও মেয়েটা ছেলেটার হাত ধরে আছে। কাঁদছে আর বলছে, তুমি আমাকে একদম শেষ করে দিছ শাকিল। আমার আর কিছুই নেই নিজের। এরচেয়ে একটা রাস্তার মেয়েরও অনেক দাম আছে।
চুপ কর, থাকলে থাক না হলে ভাগ, কে বলছে তোকে থাকতে ! থার্ড ক্লাস মেয়ে একটা, মেয়েটাকে সজোরে একটা ধাক্কা দিয়ে ছেলেটা বল্লো।
আমি সাইন্সল্যাবে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে যাচ্ছি একের পর এক ক্লাইম্যাক্স।
মেয়েটা রিকশায় করে চলে যাচ্ছে। ছেলেটা তৃপ্তির হাসি নিয়ে কাকে যেন ফোন দিলো।
একজনকে দেখা যাচ্ছে, সে এসে পথেই ছেলেটাকে জড়িয়ে ধরলো। আরেকজন মেয়ে। রূপে-গুনে প্রথমজনের ধারে কাছেও নেই। আর সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে মেয়েটা বলছে, সেঁওতিকে তাড়ায় দিছ? ছেলেটা হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়ল। জানলাম সেই মেয়েটার নাম সেঁওতি।
তারা দু'জন হেটে যেতে থাকলো নিউমার্কেটের দিকে। আমি সেখানেই কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম।
সেঁওতি অর্থ গোলাপ ফুল। মেয়েটা সত্যি তাই। আর দ্বিতীয় জন, মেয়ে না, মেয়েরূপী ডাইনী। দুজনেই নারী, অথচ নারীতে নারীতে কত তফাৎ।
আসলে আমি মেয়েটার প্রেমে পড়ে গেছি, অনেক বেশি প্রেম, সেই চোখের চিকচিকে জল আমার বুকে কাঁটা হয়ে বিঁধেছে। যা সে কখনো জানবে না। সে আমি খুব মানাতো। আমি পাঁচ ফিট ছয়, সে পাঁচ ফিট তিন। একদম মানিকজোর।
ধুর ! কী সব... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (6)

  • - মামুন ম. আজিজ

    দারুণ লিখেছন চারুভাই।

    • - চারু মান্নান

      ধন্যবাদ ভাই,,,

    - মাসুম বাদল

    খুব খুব ভাললাগা, মান্নান ভাই!!!

    • - চারু মান্নান

      ধন্যবাদ কবি ভাই,আমার ভালোবাসা যেন,,,,,,,

    - ইঞ্জিঃ আহম্মেদ রফিক

    ভালো লাগলো কাব্যিক ভাবনাটুকুন ।

    • - চারু মান্নান

      ধন্যবাদ কবি ভাই,

    Load more comments...

ফায়েজ মাহ্‌দী

১০ বছর আগে লিখেছেন

....এই বুঝি এলো কেউ।

রাত বাড়ছে। গভীর থেকে আরো গভীর হচ্ছে। শীতটাও রাতের সাথে প্রতিযোগিতা করে বাড়ছে। কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে চারিপাশ। এক মোহনীয় নিস্তব্ধতা সর্বগ্রাসী রূপ ধারণ করে আছে। সেই নিস্তব্ধতা শতগুণে ছুঁয়ে গেছে আমাকেও। আমি একা হয়ে যাচ্ছি। বড় বেশি একা। দীর্ঘশ্বাসের মতো, মৌন পাহাড়ের মতো, বয়ে চলা নদীর মতো বড় বেশি একা আমি।
আমার সাথে সঙ্গী হয়েছে আমার চির-পরিচিত কষ্ট। রাত গভীর হচ্ছে সেই সাথে তীব্র হচ্ছে আমার একাকিত্ব। অপূর্ব লাগছে রাতটাকে। জানালার পাশে গাছের পাতাগুলো হাল্কাভাবে নড়ছে। আমি তাকিয়ে আছি সেদিকে। অজানা কষ্টেরা মনে বড্ড বেশি হানা দিচ্ছে। না পারছি এদের সড়াতে না পারছি নিজে মুক্ত হতে। শুধুই তলিয়ে যাচ্ছি। এভাবে করে কত রাত আর আমি নিজেকে কষ্টের কাছে সমর্পণ করবো জানি না। হয়তো আমি চাইও না।
বেঁচে থাকাটা আমার কাছে তাৎপর্যহীন, কিন্তু মরে যাওয়াটা শোচনীয় নিরর্থকতা। আমি বেঁচে আছি, তবুও বেঁচে নেই। আমি মরে যাইনি, তবুও মরেই আছি। জীবনের অন্তঃসারশূন্যতা প্রচন্ডভাবে টের পাচ্ছি।
আমার সময় বড় বেশি বেড়ে গেছে, এক ঘণ্টা ষাট মিনিট নেই, হাজার হাজার মিনিট হয়ে ওঠেছে। আরো যদি পঞ্চাশ বছর বাঁচি তাহলে ভয় হচ্ছে এতগুলো বছর আমি বয়ে বেড়াবো কীভাবে ! কিন্তু তবুও বয়ে বেড়াতে হবে।
তাই থেমে যাচ্ছি না। চলছি পুরোপুরি একলা চলা থিওরিতে। রাত সত্যিই অনেক গভীর হয়ে আসছে, সেই সাথে আগামীর দিনগুলোও।
আঁধারের অপ্সরা হয়ে এই বুঝি এলো কেউ ! 
কেউ আসবে না জানি। কেউ না। কখনো না।
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - ধ্রুব তারা

    এ্যা এ্যা একি দেখলাম!

    - ফায়েজ মাহ্‌দী

    গ্লানি থেকে মুক্ত হওয়ার জন্যই তো ক্ষমা চেয়েছে, যা আমাদের দেশের বড় বড় চোরেরা পারে না। আপনার এই উদ্ভট পোস্টের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আশরাফুল প্রভার সাথে কথা বলাতে কার কী সমস্যা হলো আমি ঠিক বুঝলাম না।

    - নীল সাধু

    Load more comments...
Load more writings...