নিজ ঘর ছেড়ে পরবাসী হয়ে জীবনযাপন করছেন হাওড়া জেলার বকুলতলার নজিরগঞ্জে যেখানে গোবিন্দ হালদারের স্ত্রী পারুল হালদারের বাবার বাড়ি। গোবিন্দ হালদারের মেয়ে আর্থিকভাবে তার বাবাকে ঠকিয়েছে এবং জোর করে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেবারও পায়তারা করছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ ওঠেছে শারীরিকভাবেও হেনস্থা করেছে মেয়ে এবং মেয়ের জামাই। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের এই বন্ধুকে তীব্র আর্থিক সংকটের পাশাপাশি, মানসিক অত্যাচার এবং প্রতিনিয়ত বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেবার হুমকিও চলছে সমানতালে। (তথ্যসূত্র: কালের কণ্ঠ ২৭ মার্চ ২০১৪)
গোবিন্দ হালদারের কলম যতই শক্তিশালী হোক না কেন এই বৃদ্ধ বয়সে তিনি মানসিক ও শারিরীক আক্রমণগুলো মোকাবেলা করতে অক্ষম। অসহায় এই পরিবার ইতোমধ্যে নিরাপত্তা চেয়ে পশ্চিমবঙ্গের একটা থানায় সাধারণ ডায়েরিও লিপিবদ্ধ করেছে। কিন্তু পুলিশ সার্বক্ষণিক কোন মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারে না বলে তিনিও অত্যাচার থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। শারিরীক অসুস্থতার সঙ্গে সঙ্গে তীব্র মানসিক অত্যাচার ক্রমে গুণি এই শিল্পীকে দেখিয়ে দিচ্ছে মৃত্যুর পথ।
বাংলাদেশ আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধুদের অবদানের জন্যে মুক্তিযুদ্ধ/ মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা দিয়ে আসছে বেশ কয়েক বছর ধরে। এটা ভাল উদ্যোগ নিঃসন্দেহে। গোবিন্দ হালদারকেও বাংলাদেশ সম্মানিত করেছে। রাষ্ট্রীয় এই সম্মাননার সঙ্গে সঙ্গে আর্থিক সম্মানিও ছিল। ২০১২ সালে মুক্তিযুদ্ধে... continue reading
Comments (10)
হত্যা আর নষ্টামির মধ্যে আমরা যেন খুব আনন্দ পাই ।
এর পরও আমরা ভাব নিচ্ছি যেন আমরা কেউ নষ্টদের দলে নই ।