শেষ বিকেলে
ভিনরঙের সাঁঝবিকেলগুলো ভাসিয়ে দিয়েছি স্রোতের অনুকূলে
এতো অপেক্ষার পর টুকরো ঢেউয়ের আবাদ ফেলে
আর্দ্র স্তব্ধতা কিনে রেখেছি জলের দামে
কাঁটাবনে রেখে আলতো শাড়ির মৃদুশ্বাস
কোনো চাতুরী মেনে না নিয়ে বিপদের গান মেখেছি গলায়
সৌরভের তাপ মুছেছি বিপ্রতীপ কানকথার ভিড়ে মুখ লুকিয়ে
আনমনে কেঁপে উঠেছি আলিঙ্গনের ঘোরে
এক গলা রোদ্দুরে দিবসের ভেতরকার রাতে করেছি চিৎকার
কালো মেঘেদের সাথে-ক্রন্দসী বলয়ে
অতঃপর রজনীগন্ধার বাতাসে ছড়িয়েছি চ্যাঁচামেচির গান
তথাপি সময়, রং ও জলের সমূহ ঢেউ ভোগ করে
ফিরে আসতে পারেনি পথ ছেড়ে দেয়া কুসুমিত আবেগ
বিশ্বাসের সরলরখায় যাপিত কুহকদেয়াল ভেঙে
যুগান্তরের পূজো কি তবে আপেক্ষিক ছিল, নাকি কোনো
ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইনের সৃষ্টি অথবা নক্ষত্রখচিত কালপুরুষ সমীপে
কোজাগরী জ্যেৎস্নার মতো না বলা রাতগল্পগুলোর গলে যাওয়া দ্যাখে
আশ্চর্যের ভেতর ডুকরে ওঠা রক্তের প্রকোষ্ট
শেষ বিকেলে তোমাকেই দায়ী করে...
continue reading
Comments (5)
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা জানবেন ভালো থাকবেন। আপানার ঈদ হোক আনান্দের ও সুুখের। ঈদ মোবারক।