বাড়ির পাশের চাচাতো ভাইয়ের টং দোকানে বসে ধুমছে আড্ডা দেই তখন । সাধারণত হালকা বা ছোটখাটো কোন বিষয়ে আড্ডা দেওয়ার মত নাদান আমরা না, আমাদের আড্ডা বিষয় বস্তু খুবই উঁচুমানের এই যেমন সোভিয়েত ইউনিয়ন কেন ভেঙ্গে গেল, আমেরিকার আগ্রাসীনিতী অবসান কবে অথবা চীন বা ভারতের সুপার পাওয়ার হবার অন্তরায় কি কি । দোলনা থেকে কবরে এক পা দেওয়া বিভিন্ন বয়সী আড্ডা প্রিয়রা আড্ডা দিচ্ছি, আমাদের আড্ডার মধ্যমণি মধ্যবয়সী চাচাত ভাই , জ্ঞানী মানুষের মত তার মাথার মাঝখানটা ফকফকা সুবিশাল একটা টাক, কিছুক্ষণ পর-পর মাথার চারপাশ থেকে চুল টেনে তা ঢাকার চেষ্টা করেন । টাকের উপর আমার একটা ছোটখাটো গবেষণা আছে , সেটা এখানে শেয়ার করছি । সাধারণত দুই ধরনের টাক হয় আমাদের সমাজে, কারো কারো টাক দেখতে তেলতেলে , খুবই পিচ্ছিল, এই ধরনের টাক ওয়ালারা খুবই জ্ঞানী হয়। এদের সাধারণত মধ্যরাতে টকশোতে দেখা যায় । আরেক ধরনের টাক আছে দেখতে খসখসা ,মনে হয় বাটাল দিয়ে খুটিয়েছে । এই কিসিমের টাক সাধারণত চিন্তা ভাবনায় এবং অভাব অনটনে হয় । এরা সাধারণত আমজনতা, জ্ঞনের পরিধি আট-দশটা সাধারণ মানুষের মত । আমার চাচাতো ভাইয়ের টাকটা অদ্ভুত কারনে তেলতেলে এবং পিচ্ছিল । তিনি আমেরিকার আগ্রাসীনিতীর ঘোর বিরোধী, পারেতো ঝাঁঝালো ভাষায় আমেরিকাকে ভস্মীভূত করেন ।
সময়টা ছিল ২০০৫ এর মাঝামাঝি । চৈত্রের খরায় মাঠ ঘাট ফেটে চৈচির । ঐ দিকে আমরাও টং দোকানে বসে টক-শো করছি, ‘ দেশে এত প্রাকৃতিক সম্পদ থাকার পরও কেন দেশ আগাচ্ছে না ’ এই হল আমাদের টক-শো-এর বিষয় বস্তু । আণ্ডা বাচ্চা সবাই যার যার বক্তব্য পেশ করছে , চৈত্রের উওপ্ততা আমাদের টকশোতে ও ছড়িয়ে পরেছে ! হঠাত... continue reading
সময়টা ছিল ২০০৫ এর মাঝামাঝি । চৈত্রের খরায় মাঠ ঘাট ফেটে চৈচির । ঐ দিকে আমরাও টং দোকানে বসে টক-শো করছি, ‘ দেশে এত প্রাকৃতিক সম্পদ থাকার পরও কেন দেশ আগাচ্ছে না ’ এই হল আমাদের টক-শো-এর বিষয় বস্তু । আণ্ডা বাচ্চা সবাই যার যার বক্তব্য পেশ করছে , চৈত্রের উওপ্ততা আমাদের টকশোতে ও ছড়িয়ে পরেছে ! হঠাত... continue reading
Comments (0)
বেশ অনবদ্য কবিতা
ধন্যবাদ