Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মাঈনউদ্দিন মইনুল

১০ বছর আগে লিখেছেন

কলকাতায় একদিন

সকালের কলকাতা: ট্যাক্সি ড্রাইভারের খপ্পড়ে
হুগলিতে ভেসে নদী, নগর ও সেতু দেখার লোভে সিদ্ধান্ত নিলাম আজ যাবো বেলুর মঠ দেখতে। মঠও দেখা যাবে নদীও দেখা যাবে। বলা বাহুল্য, নদী দেখাই প্রথম অগ্রাধিকার! কুটিঘাট থেকে প্রতি আধাঘণ্টা অন্তর ইন্জিনের নৌকা ছাড়ে। একটি মধ্যম মানের হোটেলে রাত্রি যাপনের পর ইন্ডিয়ান কম্বলের উষ্ণতা থেকে বের হলাম। টিভিতে প্রায় ৯০০ চ্যানেলে কেবলই ইন্ডিয়ান অনুষ্ঠান দেখা যায়। শুধু বাংলাতেই কমপক্ষে ৭০টি চ্যানেল। তাছাড়া কমপক্ষে ৪০টি চ্যানেল ভজন, অর্চনা, প্রার্থনা, যোগব্যায়াম ইত্যাদি বিষয়ের জন্য। শীত ঢাকার মতোই। তবু বিদেশের মাটিতে অসুস্থ হতে চাই নি বলে গরম পানি মিশিয়ে গোসল শেষ করলাম। পরোটা আর ডালের নাস্তা। পরোটা মানে বিশাল আকৃতির ‘লুচি ভাজা’ বলা যায়; ডাল মানেও বাংলাদেশের ডাল নয়। টমেটো পাঁচফোরণ ইত্যাদির ব্যঞ্জনায় সৃষ্ট ডালের তরকারি। শীতের দীর্ঘ রাতের পর ক্ষুধার্ত পেটে গরম পরোটা, খেতে মন্দ নয়। মূল্য মোট ৬০ টাকা! খেয়ে বের হলাম সকাল সাড়ে সাতটা।
.
সকালের কলকাতা যেন বিয়েবাড়ির সকাল। বিয়ে শেষ কনেসহ বরযাত্রীরা সব বিদায়। ছড়ানো ছিটানো জড়ি আর কাগজ টুকরোয় হুহু করে শূন্যতা। সবজায়গায় শূন্যতা থাকলেও বাসি উৎসবের চিহ্ন রয়েছে রাস্তায়। দেশী-বিদেশী ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড়ে গতরাতে সরগরম ছিলো এই এলাকাটি। এখন হোটেলগুলো ছাড়া সবকিছু বন্ধ। উৎসবের আমেজে পাবলিক কলে কাঁধে গামছা মুখে ব্রাশ নিয়ে গোসল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে নিম্ন-মধ্যবিত্ত কলকাতাবাসীরা। হঠাৎ গড়গড় করতে করতে সামনে এসে উপস্থিত করপোরেশনের পানির ট্রাক। আমার মতো আরলি-রাইজার মর্নিং ওয়াকার যারা, তারা সবাই রাস্তার এক কোণে একটি পিলারের পেছনে জড়ো হয়ে গেলো। ব্যাপার কী? ছেরছের করে পানির বর্ষণে ভাসিয়ে দিয়ে গেলো রাস্তার সব ধূলোবালি। ময়লাসহ পানি গিয়ে পড়লো পাশের গুপ্ত সুরঙে! রাস্তা পরিষ্কার রাখার কী চমৎকার... continue reading
Likes ৩১ Comments
০ Shares

Comments (31)

  • - কবির য়াহমদ

    নারী, নারী শুধু নয় মানুষ।

     

     

    শুভকামনা

    • - আলমগীর সরকার লিটন

      দাদা

      নারী দিবসের শুভেচ্ছা রইল
      অশেষ ধন্যবাদ
      ভাল থাকুন--------

    - মেজদা

    অল্প কথায় সুন্দর বলা হয়েছে নারীদের নিয়ে। ধন্যবাদ 

    • - আলমগীর সরকার লিটন

      জি মেজদা

      নারী দিবসের শুভেচ্ছা রইল
      অশেষ ধন্যবাদ
      ভাল থাকুন--------

    - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

    কয়েকটি সহজবোধ্য চমৎকার চরণ

    মাতৃ জাতিকে সুন্দর করেছে ধারণ।

    অসাধারণ ভাইয়া।

মাঈনউদ্দিন মইনুল

১০ বছর আগে লিখেছেন

সৃজনশীল ব্লগিং প্রতিযোগিতা ২০১৪: একটি পর্যবেক্ষণ

 
নক্ষত্র ব্লগ আয়োজিত সৃজনশীল ব্লগিং প্রতিযোগিতার সর্বশেষ পুরস্কার বিতরণীতে আমন্ত্রিত হয়ে গত ২৮ ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবারের মতো নক্ষত্র ব্লগে গেলাম এবং অনেক মজা করে আসলাম। শেষ দিনের বইমেলায় যাবো বলে আগে থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারির শুক্রবারটি সকল কর্মসূচি থেকে মুক্ত রেখেছিলাম। সময়টি ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এক লেখক বন্ধুকে নিয়ে রওনা হয়ে পৌঁছে গেলাম যথাসময়ে। পেয়ে গেলাম কবি চারুমান্নান, গীতিকার নাসির আহমেদ কাবুল, গুণী ব্লগার সুমন আহমেদসহ অনেক পরিচিত মুখ। তাছাড়াও ব্লগারদের অধিকাংশই পরিচিত হওয়ায় আলাপ জমাতে দেরি হয় নি। তাই ৩:৩০টার অনুষ্ঠান ৪:৩০টায় শুরু হওয়াতেও বিরক্তি লাগে নি, বরং আড্ডা দেবার জন্য অনেক সময় পেয়েছি।
 
সৃজনশীল ব্লগিং প্রতিযোগিতার বিষয়টি শুরু থেকেই আমার কাছে ভয়ংকর লেগেছে। একটি দুঃসাহসী উদ্যোগ। এরকম যে কোন প্রতিযোগিতাই আয়োজন করা কঠিন, মূল্যায়ন করে শ্রেষ্ঠ লেখাটি বের করে আনা আরও কঠিন। সবচেয়ে কঠিন হলো সাহিত্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করে সেখান থেকে কৃতীত্ব নিয়ে বের হয়ে আসা। সাহিত্যের ছাত্র হবার সুবাদে বিষয়টিকে আরও কঠিন মনে হয় আমার কাছে। বিভিন্ন ধরণের লেখাকে একটি শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি দিয়ে মাপা যেমন কঠিন, তেমনই কঠিন এই সিদ্ধান্তের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণ করা। এসব বিষয়কে বিবেচনা করে অনেক ব্লগসাইট ওদিকে পা মাড়ায় না। তবু নবীন একটি ব্লগে লেখক-পাঠকের সমাবেশ ঘটিয়ে পারস্পরিক সুবিধা অর্জনের জন্য এরকম একটি প্রতিযোগিতার খুব প্রয়োজন হয়েছিলো। অংশগ্রহণের মাত্রা এবং এবং নতুন লেখার সংখ্যা দেখে আমার মতো যে কেউ বিশ্বাস করেছেন যে, আয়োজক এবং প্রতিযোগী সকলেই এবিষয়টি মেনে নিয়েই মাঠে নেমেছেন। এজন্য আমি লেখায় এবং গতকালের বক্তৃতায় একই ভাষায় উভয়কে কৃতজ্ঞতা এবং অভিনন্দন জানিয়েছি। একটি প্রতিযোগিতা কখনও উভয়পক্ষের সহযোগিতা ছাড়া এরকমভাবে শেষ হতে পারতো না। ফল দেখেই বুঝতে পারা যায় এখানে... continue reading
Likes ২৭ Comments
০ Shares

Comments (27)

  • - কুসুম কুন্তলা

    ভালোেবাসা কি জোর করে দেয়া যায় না শেখানো যায়?? ভালবাসা বোধ করলে ভালোবাসেন, কে মানা করেছে?? 

মাঈনউদ্দিন মইনুল

১০ বছর আগে লিখেছেন

সমসাময়িক: দাদাজান মিথ্যা বলেন না

কৌতুকটি হয়তো অনেকেরই জানা। বয়সে বৃদ্ধ হলে কথা বেড়ে চায়, সেই সাথে কমে যায় কথা শুনার লোক। এই ভয়েই বৃদ্ধ হচ্ছি না আজকাল! বলতে পারেন, খুব সাবধানে আস্তে আস্তে বৃদ্ধ হচ্ছি। অধীনস্ত কোন সহকর্মী এখনই মিটিংএ বসে ঘড়ি দেখলে, তাকে সাথে সাথে সাবধান করে তারপর পরের কথায় যাই। এবার বুঝুন, সত্তর পেরোলে কী করবো! আমার এক ‘অসম বয়সের’ বন্ধু ছিলেন, যার বয়স পঞ্চাশের ওপরে। কিন্তু মনের বয়স পঁচিশের কাছাকাছি। কেউ বয়স জিজ্ঞেস করলে তিনি সোজা উত্তর বলতেন, পঁচিশোর্ধ। মনটা অজান্তেই হুহু করে ওঠে। প্রৌঢ় বয়সের চিরকুমার বন্ধুটি অতিরিক্ত ধূমপান করতেন এবং তার ক্যানসার হয়েছে এ বিষয়টি আবিষ্কার হবার কিছু দিনের মধ্যেই তিনি মারা যান। দুঃখের কথা যাক।
কৌতুকটি হলো অন্যের কথা শুনা এবং নিজের ঘুম ঘুমানো নিয়ে। দাদাজান তো কথা বলতেই থাকেন। শুধু “হু-হা, তাই নাকি, ওহ তাই...” জায়গামতো এসব বলতে পারলে তিনি শুনিয়ে যেতে পারেন সমগ্র জীবন বৃত্তান্ত। এমনই এক রাতে দাদার দুই নাতিই ঘুমিয়ে পড়লো। দাদার সেই খেয়াল নেই। গল্প শেষ করে দেখলেন যে, নাতিরা সবাই ঘুমে কাত। সকাল হলেই দাদা ডেকে নিলেন দুই নাতিকে।
:তোরা তো আমার সাথে চালাকি করেছিস গত রাতে!
:কেন দাদাজান, আমরা আবার কী করলাম?!
:আমাকে রাতভর কথা বলতে দিয়ে তোরা সব নাক ডেকে ঘুমাচ্ছিস!
:আপনি রাতভর কথা বলেছেন, আমাদেরকে ঘুমে রেখেই? আমাদের দিকে তাকান নি?
:আমি তো লক্ষ্য করি নি। শেষ রাতে এসে দেখলাম তোরা ঘুমাচ্ছিস। রামছাগল গুলো!
:ওহ আচ্ছা, তাই নাকি? দাদাজান, আমরা তো আপনাকে অবিশ্বাস করি না যে, সব কথা শুনে বিশ্বাস করতে হবে।
:মানে কী! অবিশ্বাসের কথা আসছে কেন?
:আপনি যে সত্যি কথা বলবেন তা আমরা জানতাম। তাই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম!

তাজা খবরে... continue reading
Likes ১৯ Comments
০ Shares

মাঈনউদ্দিন মইনুল

১০ বছর আগে লিখেছেন

‘অপরাধী হইলেও আমি তোর!’

প্রিয় সহব্লগার এবং বন্ধুগণ কেমন আছেন আপনারা? ব্লগে নিয়মিত না হতে পেরে অনেক মজা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। অনেক ভালো লেখা, ভালো কবিতার স্নিগ্ধ পরশ থেকেও বঞ্চিত। প্রিয় ব্লগারদের লেখায় প্রেরণার সঙ্গী হতে না পারাটা বিরাট অপরাধ। না এসে এই যে বঞ্চনার শিকার হলাম, তাতে নিজেই ‘অনিয়মিত’ হবার প্রতিশোধ পেয়ে গেছি। এজন্য কি আমাকে ক্ষমা করে দেওয়া যায় না?
 
সৃজনশীল লেখা প্রতিযোগিতায় অংশ না নিতে পারাকে মহা অপরাধ হিসেবে আমি নিজেই মেনে নিচ্ছি। না পড়লে মন্তব্য করা যায় না, কোন প্রকার মূল্যায়ন তো দূরের কথা। মূল্যায়ন করতে গেলেও সকল অংশগ্রহণকারীর লেখার সাথে তুলনামূলক পর্যবেক্ষণ না করে সেটি করা যায় না। বাছাইকারীর দায়িত্ব নিতে শুরুতেই আমার একটু আপত্তি ছিলো। আমার এতো কাছের এক বন্ধু, যার কোন প্রস্তাবে অস্বীকৃতি জানাবার রেকর্ড হয় নি, তাকে এবারও ‘না’ বলতে পারি নি। কিন্তু অংশও নিতে পারি নি। ব্যস্ততার মাত্রাটুকু যে পর্যায়ে এসে ঠেকেছে, তা পূর্বধারণার বাইরে। তবু প্রতিযোগিতার মতো একটি মহাযজ্ঞ এগিয়ে চলেছে তার নিজ পথে, নিজ পরিকল্পনায়। আযোজকদেরকে অভিনন্দন জানাই। ধন্যবাদ সকল অংশগ্রহণকারীকে।
 
আজ অফিসের বিরতিতে নক্ষত্র ব্লগের সকল সহব্লগারকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সাথে স্মরণ করছি। যারা বিভিন্নভাবে এর মধ্যেও যোগাযোগ করেছেন, তাদেরকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। সুযোগ মতো আবারও কথা হবে লেখায় লেখায়।
 
সুযোগ পেলে অনেকের লেখাই পড়ি। নক্ষত্র ব্লগের অধিকাংশ লেখকই উন্নত রুচির এবং লেখার মানও তুলনামূলকভাবে ভালো। মন্তব্য, পরমত সহিষ্ণুতা, ইন্টারএকশন এবং পারস্পরিক সম্পর্কও এখন পর্যন্ত চমৎকার। সহব্লগার হিসেবে আমার আরও সময় এবং আরও মন্তব্য দেওয়া উচিত। আগেই বলেছি, সামাজিকতার বিচারে এটি এক প্রকার অপরাধ। কিন্তু অনিয়মিত হলেও আমি আসবো। আসবো আপনাদের ভালোবাসা পেতে অথবা দিতে। অপরাধী হলেও আমি... continue reading
Likes ৩৭ Comments
০ Shares

Comments (37)

  • - আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

    মহান কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হল। ধন্যবাদ, পিপীলিকা।

    - পিপীলিকা

    আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে এই মহান কবিকে ঠিক ভাবে মূল্যায়ন করতে পারি নাই। তবে আন্তরিক চেষ্টা করেছি হেনা ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

    - তাহমিদুর রহমান

    আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই

    আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,

    ধর্ষিতার কাতর চিৎকার শুনি আজো আমি তন্দ্রার ভেতরে....

    এ দেশ কি ভুলে গেছে সেই দুঃস্বপ্নের রাত, সেই রক্তাক্ত সময়?

    বাতাসে লাশের গন্ধ ভাসে

    মাটিতে লেগে আছে রক্তের দাগ।

    Load more comments...

মাঈনউদ্দিন মইনুল

১০ বছর আগে লিখেছেন

Phoটো Fuন - ফটো পেস্টিং প্রতিযোগিতা

সরকারি দলের সৃষ্ট পটভূমিতে বিরোধী দলের মাসব্যাপী অবরোধ সফল হলো।
অবরোধকে অব্যাহত রাখার জন্য সরকারি দলের আন্তরিকতার কোন ঘাটতি ছিলো না।
গত তিন দিন ধরে যে অবরোধ হয়েছে, সেটি বিরোধীদলকে সহযোগিতা করার জন্য
সরকারি দল তাদের পক্ষ হয়ে বাস্তবায়ন করে দিয়েছে।  
তাতে মেয়াদ শেষে বিরোধী দলকে আর কেউ বলতে পারবে না যে,
পাঁচ বছরে ‘সংসদের বিরোধী দল’ হিসেবে তারা কিছুই করে নি 
ডিসেম্বর অবরোধের মাস হিসেবে বাংলার ইতিহাসে ঠাঁই নেবেই… দিতে হবে! 
…জয়তু অবরোধ! 
 

মুখে ভাব দেখলেই বুঝা যায় ঢিলটি তার লক্ষ্যকে আঘাত করতে পেরেছে। দলে নয় কাজেই প্রমাণ। উকিলে ধরলে নাকি ‘দিনে ডাক না দিলে’ কাইকে ছাড়ে না...
 

অপর পক্ষ। যে দলেরই হোক, সেটা বিবেচ্য নয়। পুরস্কৃত করার জোর দাবি জানাই... দিতে হবে!
 

উভয় পক্ষ! ফটোগুলোর জন্য সমস্ত ‘কৃতীত্ব ও দায়’ দ্য ডেইলি স্টারের। আমি কেবল উছিলা!  
 
 

বড়দের নির্লজ্জ্ ও দায়িত্বহীন জংলীপনাকে ব্যর্থ করে দিয়ে তবু আমাদের নতুন প্রজন্ম এগিয়ে চলেছে। এদেরকে কে ঠেকাতে পারে? প্রাথমিক পরীক্ষায় ৯৮.৫৮% পাশ।
 
এভাবে নির্দলীয় ছবি পেস্ট করার প্রতিযোগিতায় স্বউদ্যোগে এগিয়ে আসার জন্য ব্লগার এবং ব্লগারেস ভাই-বোনদের প্রতি আহ্বান জানাই। পুরুস্কার দেবেন মহামান্য সঞ্চালক। এবিষয়ে তার সাথে আমার কোন আলোচনা না হলেও, তিনি একজন উদার ব্যক্তি হিসেবে ইতিমধ্যেই প্রমাণ রেখেছেন। অতএব পুরুস্কার মিস্ নাই!
 
 
*শর্ত হলো কোন দলের নাম উল্লেখ করা যাবে না। নামে নয় কামে পরিচয়, কথায় নয় ফটো দিয়ে মতামত দিন!
 
 
বছরটি শেষ হয়েও শেষ হচ্ছে না। ২০১৩ সাল যাচ্ছে না কেন?
সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। হ্যাপি নিউ ইয়ার 2014!  continue reading
Likes ১৭৯ Comments
০ Shares

Comments (179)

  • - ইঞ্জিঃ আহম্মেদ রফিক

    ভালো লাগা রইল ।

    ইদানিং আমি বড্ড এলোমেলো হয়ে গেছি 
    মাটি চষার মত সুখ খুঁজে ফিরি মানুষের চোখে-মুখে ...

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ধন্যবাদ

    - এই মেঘ এই রোদ্দুর

    ইদানিং দেশের মানুষও ভাল নেই .....

     

    তবে ইদানিং কবিতা সুন্দর হয়েছে

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ধন্যবাদ আপু

    - মাসুম বাদল

    বেশ ভালো লাগলো, ভাই !!! 

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম

    Load more comments...
Load more writings...