Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

আখতারুজ্জামান সোহাগ

৯ বছর আগে লিখেছেন

চিরকুট

আমাদের বিয়েটা হয়েছিল একটু তাড়াহুড়ো করেই। আমাদের মানে আমার আর স্বপ্নার।
ভার্সিটিতে পড়তাম আমরা এক সাথে, একই ডিপার্টমেন্টে। শেষ দু’বছর আমরা নিরলস প্রেম করেছি। টিএসসি, পাবলিক লাইব্রেরী, নিউমার্কেট-বলাকা, শাহবাগ, আজিজ সুপার মার্কেট, বকুলতলা, বাংলা একাডেমী, বইমেলা, পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা- সব ছিল আমাদের জুতোর তলায়। এর মধ্যে কোন কোন দিন আবার ছুটতাম দুজনে মিলে বেইলী রোডের ওদিকে। সে এক রকম দিন ছিল বটে!
যাই হোক, এক সময় প্রাণের মেলা সাঙ্গ হলো। পাশ করে আমি চাকরিতে ঢুকলাম। স্বপ্নার তখনও কোন ব্যবস্থা হয়নি, হবে হবে করছে। এদিকে সে পড়েছে আর এক জ্বালায়। আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ার মেয়ের সুখ্যাতিতে দশদিক মাতোয়ারা। প্রতিদিন দু’এক জায়গা থেকে সম্বন্ধ আসছে, পাত্রপক্ষের ঘন ঘন যাওয়া আসায় স্বপ্নাদের নাখালপাড়ার বাড়িটার সামনে রীতিমতো পথ পড়ে যাওয়ার যোগাড়। তাদের প্রায় সবাই ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার, তার মধ্যে দু’একজন আবার প্রবাসে ধাতস্থ। ব্যাংক-ব্যালেন্স, গাড়ি-বাড়ি এসবে তাদের জুড়ি কেবল তারাই। তাদের তুলনায় আমি পিছিয়ে অনেকটা। একটা বেসরকারি ফার্মে সবে চাকরিতে ঢুকেছি। বেতন যা পাই তা দিয়ে কোনমতে নিজের খরচ চলে। এ রকম অবস্থায় একা বাসা নিয়ে আজকের বাজারে টিকে থাকা মুশকিল। তাই সে চেষ্টাটিও করি নি। হল ছেড়ে দিয়ে ইন্দিরা রোডে কর্মজীবিদের একটা ছোট মেসে এসে উঠেছি।
সে মুহূর্তে মেয়ের বাবা যেন একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলেন। সারাজীবন মেয়ে যা চেয়েছে তাই দিয়ে এসেছেন বিনা বাক্য-ব্যয়ে। এবারও তার অন্যথা করতে পারলেন না। প্রতিষ্ঠিত ঐ সব ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার ছেড়ে মেয়ে যখন আমার দিকে ঝুঁকল, তখন একটু গোমড়া মুখেই একমাত্র মেয়েকে আমার হাতে তুলে দিলেন।
আমাদের বিয়ে হয়েছিল ঢাকাতেই। স্বপ্নাদের বিরাট বাড়ি। সেখানেই হয়েছিল বিয়ের অনুষ্ঠান। আমরা বৌভাত করেছিলাম মিরপুরের একটা কমিউনিটি সেন্টারে। আব্বা-মা এসেছিলেন... continue reading
Likes ২১ Comments
০ Shares

আখতারুজ্জামান সোহাগ

১০ বছর আগে লিখেছেন

সমাপ্তি

বিজনেস ক্লাস
-------------
সকাল সাড়ে ছ’টায় রানওয়ে ছোঁবে বিমান, এগারোটায় মিটিং আছে সাপ্লায়ারদের সাথে। এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়ে খুব একটা সময় থাকবে না হাতে, হোটেলে চেক ইন করে বড় জোর ফ্রেশ হওয়ার সময়টুকুই পাওয়া যেতে পারে। লিকার একটু বেশিই পড়েছে আজ পেটে। বিজনেস ক্লাসের আরামদায়ক আসনে শরীর এলিয়ে দিয়ে চোখ মুদলেন ভদ্রলোক। একটু তন্দ্রা এসেছিল বোধ হয়, পাশের সিটের যাত্রীর নড়াচড়ায় সে তন্দ্রার জাল ছিঁড়ল। অল্প বয়সী ছেলেটা একটু বেশিই নড়ছে। চেহারা দেখে মনে হয় ইন্দোনেশিয়ান। তার সাজ-পোষাক বলে দেয় বিজনেস ক্লাসের যাত্রী হওয়ার যোগ্য সে নয়।

অল্পবয়সী এই যাত্রীটির ঠিক তিন সারি পিছনে বসে আছেন একজন চীনা নাগরিক। মালয়েশিয়াতে একটা কনস্ট্রাকশন ফার্মে তিনি চাকরি করেন। মৃত্যুশয্যায় তার মা, তাকে দেখতেই তিনি বেইজিং যাচ্ছেন। এয়ার হোস্টেস তার সামনে এসে দাঁড়ালেন, ট্রে’তে নানা রকম পানীয়। চীনা ভদ্রলোক মাথা নাড়লেন বিনয়ের সাথে, কোন কিছুতেই তার আজ রুচি নেই। তার দু’চোখ সামনে ছোট মনিটরে, দেখছেন সম্ভাব্য বিমান-অবতরণ সময়।

চীনা যাত্রীর পিছনের সারিতে ডান পাশের সীটটাতে বসে আছেন একজন মালয়েশিয়ান নাগরিক। চীনের একটি বড় ইলেকট্রনিক্স কোম্পানীতে তিনি চাকরি করেন। ক’দিনের ছুটি নিয়ে কুয়ালালামপুর এসেছিলেন, আজকের ফ্লাইটে ফিরছেন বেইজিং, সোমবার সকাল থেকে আবার অফিস। তার চোখের সামনে বার বার ভেসে উঠছে কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে রেখে আসা স্ত্রী আর সাত বছরের ছেলের বিরহে কাতর মুখচ্ছবি। আইপ্যাডের ফটো গ্যালারিতে গিয়ে বার বার দেখছেন তাদের ছবি, আর চোখ মুছছেন।

ইকোনমি ক্লাস
--------------
টেকনিক্যাল কনফারেন্সে যোগ দিতে যাচ্ছে এই যাত্রীটি। তার সাথে রয়েছে অফিসের দু’জন সহকর্মী। এই প্রথম সে বিমানে উঠেছে, দেশের বাইরে যাচ্ছেও এই প্রথম। রানওয়ের কপালে চুমু খেয়ে বিমান উঠেছে... continue reading
Likes ১০ Comments
০ Shares

Comments (10)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    দাদা

    কবিতার একধরনের আকুতি আছে

    অভিনন্দন--------জানাই

    - আলমগীর সরকার লিটন

    দাদা

    কবিতার একধরনের আকুতি আছে

    অভিনন্দন--------জানাই

    • - কবিরুল ইসলাম কঙ্ক

      ধন্যবাদ কবি ।

আখতারুজ্জামান সোহাগ

১০ বছর আগে লিখেছেন

ঠিকানার জন্মকথা (প্রতিযোগিতা)

ঠিকানা আমার মেয়ের নাম।
আগ্রহ নিয়ে পড়তে শুরু করেছিলেন, প্রথম বাক্যটা পড়েই থুতনিটা নিচু হয়েছে, ভ্রু-দু’টো সামান্য দলা হয়ে এখন তাদের প্রায় গলাগলি অবস্থা- বেশ বুঝতে পারছি। আপনাদের বিস্মিত হওয়ার কারণটা আমি জানি। আমার মেয়ের নামটা মোটেও আটপৌরে নয়। বলতে গেলে এখনকার দিনেও নয়। আর আমার মেয়ে যখন জন্মলাভ করেছিল, সেই অনেক বছর আগে, তখনকার দিনে নিন্মমধ্যবিত্ত ঘরে সদ্য পৃখিবীর আলো দেখতে পাওয়া কোন কন্যা-সন্তানের এরকম একটা কাব্যিক নাম কেউ ভাবতে পারে, সেটা বোধ হয় সুপাঠকেরও ‘বিশ্বাস করতে পারার’ সক্ষমতার অগ্নিপরীক্ষা। তবে হ্যাঁ, একটা কথা কিন্তু সত্যি। বিশ্বাসযোগ্যতার মাপকাঠি হাতে করে অভিঘাত আসে না, জন্মায় না প্রতিঘাতও! অবিশ্বাস্য অনেক কিছু ঘটে তাই, এই ভবে, নিত্যদিন।
আমি ঠিকানার মা।
সে সময়কার দিনে সন্তান-জন্মানোর দিনক্ষণ লিখে রাখার চল ছিল না অতটা। সমাজের নিচুতলায় তো এই ‘চল’টা ছিল আরও বেশি অচল। সেই হিসাবে আমার মেয়ের জন্মতারিখটা মনে থাকার কথা নয় কারো। কিন্তু আমাদের মনে আছে। সে কথায় পরে আসছি। সংক্ষেপে আমার কথা, আমার মায়ের কথা বলে নিই তার আগে।
ভারতবর্ষের মতো বিশাল এক সংসারে বউ হয়ে এসেছিলেন আমার মা। বড্ড অভাবের সংসার, নুন আনতে পান্তা ফুরোয় এ রকম অবস্থা। অভাবের সংসার বলেই হয়তো গৃহকর্তার শাসন-বারণের জোয়ার ছিল না অতটা, ছিল না পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক। বরং তার বদলে ছিল সদস্যদের নিজস্ব চিন্তা-ধ্যান-ধারণা অনুযায়ী চলার একগুঁয়েমিতা, ছিল বৃহৎ কর্তৃক ক্ষুদ্র জনের উপর কর্তৃত্ব ফলানোর প্রবণতা। আর দশটা বড় সংসারে যেমনটা হয় আর কি! তাদের মধ্যকার মত আর পথের পার্থক্যটা এতটাই প্রকট ছিল যে সেটা চোখে পড়ত তাকানোর আগেই। এই সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছিল গ্রামের পাজি মোড়ল। ফলাফল যথারীতি ভাঙন। ঠিক যেন... continue reading
Likes ৩৮ Comments
০ Shares

Comments (38)

  • - রোদের ছায়া

    মনের ভুলে না আমি মনের আনন্দেই মন্তব্য করতে ভালবাসি দাদা কিন্তু মন্তব্য খরার বিষয়টা আমিও খেয়াল করেছি । ভালো লাগলো আপনার এই ব্লগ জাগানিয়া ছড়া । 

    - শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

    ধন্যবাদ বোন রোদের ছায়া। শুভেছ্চা রইল।

    - রুদ্র আমিন

    চমৎকার হয়েছে ভাই।

    • - শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

      ধন্যবাদ ভাই আমিনুল। শুভেচ্ছা রইল।

    Load more comments...

আখতারুজ্জামান সোহাগ

১০ বছর আগে লিখেছেন

আলো নয়, আলেয়া

এ ক’দিনে কমলার রূপের খ্যাতি মিঠেখালি গ্রামের গণ্ডি ছাড়িয়েছে, সেটা এক রকম জানাই ছিল। কিন্তু সে খ্যাতি যে এত দূর পর্যন্ত পৌঁছেছে তা ধারণা করেননি শরীফ মাতব্বর নিজেও।
আষাঢ় মাসে কাঁঠাল পাকে। বাতাসে ছড়ায় তার গন্ধ। গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে দশ দিক থেকে ঊর্দ্ধশ্বাসে ছুটে আসে মাছিরা। দলে দলে। ঝাঁকে ঝাঁকে। ভনভন করে পাকা কাঁঠালের চারিপাশে। নাচগান করা মেয়েমানুষের রূপ জিনিসটাও অনেকটা একই রকমের। সে রূপের খ্যাতি ছড়ায় বাতাসে- কাঁঠালের মন উচাটন করা গন্ধের মতো, টেনে আনে পুরুষের ঝাঁক। দূর-দূরান্ত থেকে। পুরুষগুলো ভনভন করে তার চারিপাশে। তখন পুরুষে আর মাছিতে খুব বেশি তফাৎ থাকে না।
মিঠেখালি গ্রামে ঢোকার মুখে খানিকটা খোলা জায়গা। সেখানে বড় প্যাণ্ডেল করা হয়েছে। গত এক সপ্তাহ প্রতিরাতে চলছে সেখানে পুতুলনাচ। প্যাণ্ডেলের মধ্যে দক্ষিণপাশে একটা ছোট মঞ্চ করা হয়েছে। তার একপাশে তোলা হয়েছে দু’টো অস্থায়ী ঘর। ওখানে থাকে পুতুলনাচদলের জনা আষ্টেক সদস্য। কমলা ওদেরই একজন। অবশ্য কমলা ছাড়াও আর একটা মেয়ে রয়েছে এই দলে। কিন্তু রূপের বিচারে সে মেয়েটি যেন কমলার বা’ হাতের কড়ে আঙুলের ছোট্ট নখটারও যোগ্য নয়। তাই তাকে নিয়ে মাতামাতিও নেই অতটা।
পুতুলনাচের আসরে এখন আর পুতুল নাচে না। তার বদলে নাচে যুবতী মেয়েরা। শরীফ মাতব্বর জানেন, মানুষ এখন আর পুতুলনাচ দেখতে আসেও না। তারা আসে সংক্ষিপ্ত পোষাক পরা নারী-শরীরের ফণা তোলা দেখতে, তার ছোবল খেতে, বিষে নীল হতে। গতকাল দেখা গেল সাড়ে ছয় কিলোমিটার দূরের বারিষপুর বাজারের মনোহারি ব্যবসায়ী কুদ্দুস মিয়া মাঘের শীতকে উপেক্ষা করে সন্ধ্যেয় সন্ধ্যেয় এসে হাজির পুতুলনাচের প্যাণ্ডেলে। তার মতো আরও অনেকে আসছে। প্রতিরাতে, আশপাশের দশগ্রাম থেকে। তারা আসছে কমলার রূপের সাক্ষী হতে। কমলার নাচে মন ভিজাতে। গন্ধে মাতোয়ারা... continue reading
Likes ২১ Comments
০ Shares

Comments (21)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    চমৎকার হয়েছে, ভালো লাগলো  HAPPY VALENTINES DAY..

    • - বালুচর

      শুভ ভ্যালেনটাইন ডে।

      কবিতা লেগেছে জেনে দারুণ খুশি । আমি ভেবেছিলাম--কি লিখতে কি লিখে ফেলেছি ।

      অনেক শুভেচ্ছা ।

    - ঘাস ফুল

    ডান দিকে চাকার মতো যে অপশনটা আছে যেখান লগ আউট অপশন আছে, তার ওপরে 'একাউন্ট পরিবর্তন করুন' অপশন আছে। সেটাতে ক্লিক করেল যে উইন্ডো আসবে সেখানে আপনি 'আমার ছবিসমূহ' একটা অপশন পাবেন। এবার সেটাতে ক্লিক করুন। তারপর 'প্রোফাইল ছবি' নামে একটা অপশন পাবেন আর তার ডানে 'Add New Picture' নামে একটা অপশন পাবেন। সেটাতে ক্লিক করলে ছবি সিলেক্ট করার অপশন পাবেন। সেটার মাধ্যমে ছবি সিলেক্ট করে আপলোড করে নিলেই আপনার প্রোফাইলে ছবি এসে যাবে।

    ট্রাই করে দেখেন। না পারলে আবারও আওয়াজ দিয়েন। আপনার আগের আওয়াজে আমার কান স্তব্ধ হয়ে আছে। এবার বেশী জোড়ে আওয়াজ দেয়ার দরকার নাই। অল্পতেই শুনবো। 

আখতারুজ্জামান সোহাগ

১০ বছর আগে লিখেছেন

একটা মিষ্টি প্রেমের গল্প

ভীষণ কিউট দেখতে মেয়েটি। ফেসবুক একাউন্ট খুলতে খুলতে সে অনেক দেরি করে ফেলেছে। কিন্তু তাতে কি! খুব অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সে পেয়ে গেছে প্রায় সাতশ’র মতো বন্ধুতার আহবান। তার ইনবক্স ভর্ত্তি এত্ত এত্ত ক্ষুদেবার্তায়। অপরিচিত কারও বন্ধুতার আহবানে মেয়েটি সাড়া দেয় না। উত্তর দেয়না অপরিচিত কারও কাছ থেকে আসা ক্ষুদেবার্তারও। পাছে খাল কেটে কুমির আনা হয়ে যায়- এই ভয়ে।

একদিন হলো কি, মোটা কাচের চশমা পরা একটা ছেলের কাছ থেকে একটা বন্ধুতার আহবান এলো। একদম অচেনা ছেলেটি। তবুও কেন কে জানে মেয়েটি গ্রহণ করে ফেলল তার বন্ধুতার আহবান!

তারা বন্ধু হলো। তাদের মধ্যে প্রায়ই ফেসবুক-মেসেঞ্জারে কথোপকথন হয়। কিন্তু একটাই সমস্যা। দু’জনের কথোপকথনের মাঝখানে ছেলেটি প্রায়ই ভুলভাল ইমো ব্যবহার করে বসে। যেমন, যখন মেয়েটি লেখে খুব সুন্দর একটা ড্রেস কিনেছি আজ, তখন উত্তরে ছেলেটি পাঠিয়ে দেয় মুখ বেজার করা একটা ইমো। তারপর এই ধরুন, অন্য আর একদিন মেয়েটি যখন লিখেছে জানো আমার খুব মন খারাপ, তখন ছেলেটি ছেড়ে দেয় একটা হাসির ইমো। মেয়েটি রেগে গিয়ে বলে, ‘এই ছেলে, তুমি উল্টাপাল্টা ইমো দাও কেন?’
‘কি করব বলো? আমি তো ঠিক মতো দেখতে পাই না চোখে। একটা বাটন চাপতে গিয়ে আর একটা চেপে ফেলি।’ বলে ছেলেটি।
মেয়েটিও যেন কেমন! ছেলেটি চোখে ঠিকমতো দেখতে পায়না শুনে কোথায় মন খারাপ করবে তা না, পাঠিয়ে দেয় একটা হাসির ইমো।

এভাবেই চলে গেল যায় বছরখানেক।
মেয়েটি একদিন ছেলেটিকে বলে, ‘তোমার সঙ্গে দেখা করতে চাই।’
ছেলেটি বলে, ‘অসম্ভব। আমি তোমার সামনে যাব না। মরে গেলেও না।’

সত্যি বলতে কি, ছেলেটির ভয় ছিল সামনাসামনি মেয়েটা তাকে দেখলে... continue reading
Likes ১১ Comments
০ Shares

Comments (11)

  • - কামাল উদ্দিন

    - কামাল উদ্দিন

    ফুল ফুটুক আর না ফুটুক, আজ বসন্ত। আজকের দিনে আমরা হতাশাবাদীদের দলে থাকতে চাই না।

    - কামাল উদ্দিন

    Load more comments...
Load more writings...