Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মেঘ আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

নতুন কিছু উদ্ভাবনের চেষ্টা সবারকল্যানে

সিগারেট জিনিসটা ব্যয়বহুল এবং ক্ষতিকর ৷ যারা সিগারেট খান তারা প্রক্রিয়া করে মশার কয়েল খেতে পারেন এতে অনেকগুলো উপকার হবে, অনেক মানুষের জীবন বাচবে ৷ উপকার:- 
1.দাম কম ও দীর্ঘস্থায়ী ৷
2.কয়েলের ধোয়া মশা নির্মুলে সাহায্য করবে ৷
3.ডেঙ্গু প্রতিরোধ করে মানুষের জীবন বাচাবে ৷
4.সরকারকে ধুমপান নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে টাকা খরচ করা লাগবে নাহ ৷
5 .ছোট ছেলেমেয়েরা ধুমপানের টাকা জোগার করতে বাবার পকেট বা ছিনতাই করা লাগবে নাহ ৷
6.কয়েল সেবনে সিগারেটের থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনাও কম,,,,, ,
এরকম আরো অনেক উপকার আছে ৷
আসুন আমরা ভাতের বদলে যেমন আলু খেয়েছিলাম
তেমনি সিগারেটের বদলে কয়েল খেয়ে
দেশ,জাতি,মানুষের উপকার সাধনে এগিয়ে আসি ৷ continue reading
Likes Comments
০ Shares

মেঘ আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

অপ্রাপ্তি

তারে আমি দেখিবো
দেখিবো এই নিশীথ অন্ধকারে,
তারে আমি বুঝিবো
বুঝিবো মনের যতনে
 সে আমার কে?
বলেনি কখনো
বলেছি আমি
কিন্তুু টলেনি কখনো
চেয়েছিলুম একটি প্রতিচ্ছবি
প্রতিদানে দিয়েছে সে বারংবার আমায় নির্বাক প্রতিধ্বনি ৷ continue reading
Likes Comments
০ Shares

মেঘ আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

রাস্তার সজিব জীবন

এই ছেমরি এদিক আয় ৷ জ্বী ছার কন?কোন মালা কয় টাকা? ছার দুইরহমের মালা আছে দশ টাহা আর বিশ টাহা ৷কোনডা নেবেন? বিশ টাকার দুইটা মালা এিশ টাকা রাখ ৷আইচ্ছা ছার দেন ৷ ফুল নিয়েই গাড়িটা সো করে বেরিয়ে গেল আর একজোরা মন্ত্রমুগ্ধ চোখ হা করে তাকিয়ে থাকলো ৷ এিশ টাকা নিয়ে দৌরে গেল ছোট্ট ভাইটার দিকে একটা রুটি আর কলা নিয়ে ৷ ভাই তোর খিদা লাগছে? ছোট্ট ভাইটা হ্যা সূচক মাথা নারতেই কোলে তুলে নিলো মেয়েটি "দেখ তোর জন্য কি এনেছি ! আদরের ভাইকে খাওয়ানো শেষ করে আবার বেরিয়ে পরলো কাজে ৷ সন্ধা পর্যন্ত ফুল বিক্রি করতে তার এখন আর কষ্ট হয়না ৷আগে অবশ্য একটু খিদে লাগতো তবে না খেয়ে অভ্যেশ হয়ে গেছে ৷ এই এদিকে শোন ৷জ্বী আপা কন? এই তোর দিনে কত টাকা আয় করোছ? আফা দিনে দুইশো টাকাও হয় আবার বিশ টাকাও হয় ৷ তোর নাম কি? আফা শিউলি ৷ তোর পরালেখা করতে ইচ্ছা করে নাহ? যে আপা করে কিন্তুু টাকা কই পামু? ভাইডারে কে ডেকবো? চল আমার সাথে চল ৷কই যামু আফা? তোকে স্কুলে ভর্তি করবো ৷ আজ থেকে তুই আর তোর ভাই আমার বাসায় থাকবি ৷শিউলি আনন্দে আটখানা হয়ে গেল ৷এরপর থেকে ভালোই দিন যাচ্ছিল শিউলির ওখানে ৷হঠাৎ একদিন স্কুল থেকে এসে হঠাৎই টেবিল এক কোনে চোখ যায় ৷একটা নীল রং এর ছেরা ডাইরি৷ দেখে তার আফার ডায়েরি ৷ প্রথম পেজ খোলার পর দেখলো এতদিন যাকে আফা ডেকেছে তার নাম ত্বন্নি ৷খুব ছোটবেলায় বাবা মা হারিয়েছেন ৷ তারপর এক আত্বিয় ঢাকায় এনে ভিক্ষাবৃত্তি করানো দালাদের কাছে বিক্রি করেছিল ৷সুযোগ পেয়ে একদিন ওখান থেকে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - গোখরা নাগ

    ভাললাগা জানালাম... !!! 

মেঘ আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

দুই অক্ষরের খুব সাধারন একটি শব্দ ""টাকা "" কিন্তুু সারাজীবন অসাধারন কিছু কষ্ট আর কর্ম করেও মানুষ তার তৃপ্ততা পূরনে ব্যর্থ হয়ে যায় শুধু এই কথাটার পিছনে ছুটে ৷ কে বলেছে দাস প্রথা এখন আর নেই সে বোধহয় অন্ধ বা পাগল ৷মানুষ টাকার কাছে দাস ছারা কিছুই নয় ৷

Likes Comments

মেঘ আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

আমি মধ্যবিত্ত কিন্তু দামী শ্রেনী

সু্যট টাই ,সু পড়ে বসে আছি ৷ বাইরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে ৷ গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি ৷ উফ ড্রাইভারটা যা অলস হয়ে গেছে না ৷ ওর একটা ব্যবস্থা নিতেই হবে ৷ ইজি চেয়ারে বসে বসে জানালা দিয়ে বৃষ্টি দেখছি ৷ বৃষ্টির উদাসিতা ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিল ৷ খুব দুষ্ট ছিলাম ৷ খুব বাবার কথাও মনে পরছে ৷ বাবা চলে গেছেন প্রায় তের বছর হল ক্লাস নাইনে পড়ার সময় ৷ পরিবারটা বেশ ভালোই চলছিল ৷ ছয় ভাইয়ের মধে্য তৃতীয় হলেও বেশ আদরেরই ছিলাম অন্যদের থেকে ৷ কষ্টও তেমন করতাম না ৷ খেলাধুলা আর ঘুরাঘুরি মাঝে মাঝে একটু বকুনি খাওয়া এভাবেই শৈশব কাটছিল ৷ বাবার মৃত্যুর পর পরিবারটা কেমন জেন ছন্নছারা হয়ে পরলো ৷ অর্থাভাবের তাড়নায় বড় ভাই দুটি বিদেশে পাড়ি জমাল ৷ আর আমার ঠিকানা হলো লজিন মাস্টার হিসেবে ভিন্ন মানষিকতার এক পরিবারে ৷ জীবনের ধরাবাধা নিয়মে যেন আবদ্ধ হয়ে গেলাম অনিচ্ছায় ৷ ডানপিটে ছেলে হয়ে ভিন্ন মানষের শাসনে জীবন অসহ্য হয়ে পরল ৷ বাধ্য হয়েই ছেরে দিলাম লজিন থাকাটা ৷ একটা ভাড়া বাসায় উঠলাম আর দুই একটা টিউশনি করে কলেজ লাইফটা পার করলাম ছেলে হিসেবে খুব লাজুক আর চাপা স্বভাবের কারনে কখনও মেয়ে নিয়েও ভাবিনি যদিও এই বয়সে সবাই এক আধটু প্রেমে পড়ে ৷ H.S.C. পরীক্ষার পর কিছুদিন বাসায় থেকে ডিগ্রিতে ভর্তি হলাম স্থানীয় একটা কলেজে ৷ কয়দিন পড়ে চলে আসলাম ঢাকতে ৷ কারন ওখানে থাকলে লাইফটা কুড়ে কুড়ে নষ্ট হবে ৷ ঢাকায় এসে একটা ভার্সিটিতে ভর্তি হলাম ৷ পড়ার পুরো চার বছরের খরচটা বড় ভাইদের কাছ থেকে ধার হিসেবে নিলাম ৷ ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে নিজের পায়ে... continue reading
Likes Comments
০ Shares
Load more writings...