কেস স্টাডি একঃ সাম্প্রতি পত্রিকায় দেখলাম প্রবাসী স্বামীর বৌ এর সাথে ২০ বছর বয়সের এক যুবকের সম্পর্ক স্বামী দেশে এসে এদের ক্ষতিকর সম্পর্ক থেকে নিভৃত করতে না পেরে ছেলেটিকে হত্যা করে নিজে যেয়ে থানায় ধরা দেয়।
কেস স্টাডি দুইঃ একজন নারী দুজন পুরুষকে বিয়ে করেছে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে তাঁরা পারিবারিক ভাবে আইন আদালতের শরনাপন্ন হয়েছে।
এভাবে অভিনব রকম নানান খবর থাকে প্রতিদিনের দৈনিকগুলোতে। যার মধ্যে অধিকাংশ থাকে পরকিয়া প্রেম সহ বিবিধ রকম অসম সম্পর্কের খবর।
যা আসলে সুস্থ্য মস্তিষ্কে চিন্তা করলে একটি সামাজিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ চিত্রই ফুটে উঠে। যা দ্রুত গতিতে ক্যান্সারের মত ছড়িয়ে পরছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। সমাজ এগিয়ে চলছে অধঃপতনের দিকে। এসব খবর পড়ে শুধু শিহরে উঠলেই হয়না যা কোমল মতি শিশু কিশোরদের ব্রেনে একটি ভুল মেসেজও পৌঁছে যায়। যা দ্বারা তাঁরা প্রভাবিত হলেও হতে পারে। আবার তাদের সংবাদ পত্র পড়তে না দেয়াও উচিত নয়। সব মিলিয়ে আশঙ্কা দিন দিন বেরেই চলছে। নিজেকে ভাগ্যবান বলে দাবী করি এ কারণে যে এখনি বয়সের ভালো একটা অংশ অতিবাহিত করে ফেলেছি। আরো দেরিতে পৃথিবীতে আসলে এই আশঙ্কায় যে আমাকে গ্রাস করতো না তা বলা যায়না। এখনি মাঝে মাঝে নদীর তীর খুঁজে পেতে কষ্ট হয়। পুরো নদীর পাড় কুয়াসায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকে।
পত্রিকার ঐসব খবর এক শ্রেণীর বিকৃত রুচির মানুষ খুঁজে খুঁজে পড়ে বেশ আনন্দ লাভ করে ।
হয়তো এই রুচিবানরাই এসব ঘটনার বাস্তব নায়কও হয়ে যান নিজের অজান্তে।
আসলে এতক্ষন যা বললাম তা মূল লেখার অবতাড়না মাত্র। এবার আসল লেখায় প্রবেশ করি। আমরা যদি একটু আমাদের সামাজিক জীবনের দিকে নিবিড় ভাবে তাকাই। এই খবরগুলো শুধু পত্রিকায় পাতায় গুটি কয়েক...
continue reading
Comments (0)
আটপৌরে সজ্জিত এই আমি-
রোজ ধার করে বাতাস খেয়ে বাঁচি
কি এমন আছে?
কেন তবে অতটা অহঙ্কার ঠোঁটে ঝুলিয়ে রাখি।
অসাধারন ।। (y)
কবিকে অসংখ্য শ্রদ্ধা আর কবিতায় অসংখ্য ভাললাগা জানালাম
দাদা
বা সুন্দর অনুভূতির কবিতা
ভাল লাগল