৮ মার্চ ২৩৯ আরোহী নিয়ে কুয়ালামপুর থেকে বেইজিং যাওয়ার পথে একটি বিমান নিখোঁজে সারা বিশ্বের মানুষ হতভম্ব ও মর্মাহত। বিশ্বের পরাশক্তিগুলোসহ অনেক দেশ অনুসন্ধান চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। এখনো অজানা রয়ে গেছে আসলে বিমানটা কোথায়? তবে নিখোঁজ মালয়েশিয়ান বিমানের সম্ভাব্য ধ্বংসাবশেষ আজ শনিবার(২৯মার্চ) উদ্ধার করা সম্ভব হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। আবহাওয়া ভালো থাকায় দক্ষিণ ভারত মহাসাগরের নতুন স্থানে ইতোমধ্যে আজ আবার উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে।
কয়েক দিন ধরে কেবল স্যাটেলাইটে ৮ মার্চ নিখোঁজ হওয়া বিমানের সম্ভাব্য ধ্বংসাবশেষের ছবি দেখা যাচ্ছিল। শুক্রবার বিমানের ক্রুরাও ধ্বংসাবশেষ দেখেছেন। অস্ট্রেলিয়া বিমান বাহিনীর এক ক্রু বলেছেন, তিনি ১১টি টুকরা ভাসতে দেখেছেন। এগুলো ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষ বলেই মনে হচ্ছে।
বর্তমানে ছয়টি দেশের ১০টি বিমান ওই এলাকা টহল দিয়ে বেড়াচ্ছে। এক সপ্তাহ ধরে দক্ষিণ ভারত মহাসাগরের যে স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছিল, নতুন এলাকাটি সেখান থেকে ৬৮৫ মাইল (১,১০০ কিলোমিটার) উত্তর-পূর্ব দিকে। ছবি বিশ্লেষণ করে নতুন স্থানে অভিযান চলছে। সেখানেই নৌযান পাঠানো হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, আবহাওয়া খুব বিরূপ না হলে কোনো না কোনো বস্তু তোলা যাবে।
তবে সেটা যে মালয়েশিয়ান বিমানটিরই হবে সে নিশ্চয়তা নেই।
তাহলে কী ধরে নিতে হবে(!)পরাশক্তিধর দেশ, আধুনিক বিজ্ঞান,স্যটেলাইট,বিশ্বের খ্যাত নামা জ্যেতিষি,গণকরা গায়েব তথা অদৃশ্যের খবর সম্পর্কে অজ্ঞাত?হ্যাঁ অবশ্যই! এত চেষ্টা করেও মানুষ ব্যর্থ হয়েছে। গণক-জ্যেতিষীরা কোথায় গেল? আসলে বাস্তবতা হলো গায়েবের খবর একমাত্র আল্লাহই জানেন। আল্লাহর নবী রাসূলগণও গায়েব জানতেননা (যা আল্লাহ জানিয়ে দিতেন তা ব্যাতীত)।যদি মানুষকে এই ক্ষমতা দিয়ে দিতেন তাহলে পৃথিবীটা পরীক্ষাগার হতোনা। দুনিয়াজুড়ে অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতো…
Comments (1)
শুধু ফাগুন কেন? আমরা সবসময়ের বাঙ্গালী হয়ে থাকতে চাই