Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

mohammad forkan hossain

৯ বছর আগে লিখেছেন

ডিজিটাল ময়দানে...

কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার দিনদিন বেড়েই চলছে। সরকারী-বেসরকারী প্র্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল কাজে,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে ও ব্যক্তিগতকাজে মানুষ তা ব্যবহার করছে। ফেইসবুক,টুইটারসহ সামাজিক সাইটগুলোতেও ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এক্ষেত্রে কওমী মাদ্রাসাগুলোও কম্পিউটার-ইন্টারনেট ব্যবহারে পিছিয়ে নেই। আলহামদুলিল্লাহ,ইসলাম বিদ্ধেষী ব্লগারদের মুখোশ উন্মোচিত হওয়ার পর আলেম-ওলামারা আগের চেয়ে আরো বেশী সচেনত।অনলাইনে সংযুক্ত হয়েছে দারুল উলুম দেউবন্দ, নদওয়াতুল উলামা, হাটহাজারী,পটিয়া মাদরাসা ও বেফাকুল মাদারিস আরবিয়্যাসহ(কওমী মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড)বহু মাদরাসা ও সংস্থা।কাওমী মাদরাসা শিক্ষা সংস্কারের পথিকৃৎ জামিয়া দারুল মা‌‌আরিফ আল ইসলামিয়া চট্টগ্রামেও কম্পিউটার বিভাগ খোলা হয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠানে ইফতা বিভাগেও কম্পিউটার রয়েছে ইন্টারনেট সংযোগসহ, অনলাইনেও ফাতওয়া দেয়া হচ্ছে।ইসলামিক ম্যাগাজিনগুলো ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে। আবার অনেক আলিম ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট,ব্লগ খুলে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। ফেইসবুকেও তারা সক্রিয় আছেন।এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হচ্ছেন-ড.মাওলানা মাহমুদুল হাসান(লন্ডন প্রবাসী).ড.আ.ফ.ম খালেদ হুসাইন,মাও.রফিকুল ইসলাম মাদানী(সৌদী প্রবাসী),মুফতি ফয়জুল্লাহ(ঢাকা),ড.হিজবুল্লাহ(কুষ্টিয়া ইউনিভার্সিটি) মাও.শামশুল হক ছিদ্দীকী(ঢাকা),মাও. জসীম উদ্দীন নদভী(চট্টগ্রাম), মাও. ইয়াহয়া ইউসুফ নদভী, মাও. সাদেক হুসাইন (সৌদী প্রবাসী)মাও. মুস্তফা কামীল মাদানী(চট্টগ্রাম),মাও আফীফ ফুরকান মদনী(চট্টগ্রাম),মাও. হারুন আযীযী(প্রবাসী),মাও.মুনীর আহমদ(হাটহাজারী)মুফতি দেলওয়ার সাকী(ঢাকা),মুফতি ইউসুফ সুলতান(ঢাকা),হুসাইন মুহাম্মদ নাঈমুল হক(কাতার ইউনিভার্সিটি)সহ অনেকেই।যাদের সংখ্যা কম নয়। যে কেউ চাইলে এদের সাথে সংযুক্ত হতে পারেন। 
এছাড়া কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহারের গুরুত্বারূপ করে সেমিনারও আয়োজন করা হচ্ছে।বিশ্বের বিখ্যাত স্কলারদের লেকচার, বয়ান,তেলাওয়াত ও ফতওয়া ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে। 
আলেমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে,হাজার হাজার কিতাবের সম্ভার ‘মাকতাবা শামেলা’র মাধ্যমে ইলমীভাবে উপকৃত হচ্ছেন এবং দাওয়াতের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। 
এতদসত্বেও কওমী মাদ্রাসার বিরুদ্ধে অপপ্রচার থেমে নেই।এসব অপপ্রচার রোধ করতে হলে নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। বড়জনদেরকে এব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।আল্লাহ যাদেরকে নেয়ামত দান করেছেন তারা মাদ্রাসায় প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করতে পারেন, বা অন্যকে উদ্বুদ্ধ করতে পারেন। নাস্তিক ব্লগারদের মোকাবেলায় দাওয়াতভিত্তিক ওয়েবসাইট, ব্লগ খুলতে পারেন। continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - রব্বানী চৌধুরী

    ভালো লাগলো কবিতার কথামালা, শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকবেন।  

    - টোকাই

    ভালো লাগলো ।

mohammad forkan hossain

৯ বছর আগে লিখেছেন

ধর্ম মানলে তসলিমা নাসরিন দেশের সম্পদ হতেন। নিজের জীবনটা সুখময় ও আনন্দমূখর হতো,সব শান্তি তাকে আলিঙ্গন করতো। মাতৃত্বের পরিচয়ে জীবনটা শান্তিময় হতো। কিন্তু তিনি ভাগ্যাহত এক মহিলা। নিজের বন্ধুমহল তার জীবনটাকে তছনছ করে দিয়েছে। মুক্তচিন্তা তাকে জীবনযুদ্ধে পরাজিত করেছে। সুতরাং সুস্থ সুন্দর সমাজ গড়তে হলে ধর্ম মানার বিকল্প নেই। আমি ব্যক্তিগতভাবে তসলিমার হেদায়তের দু'আ করি। কারণ আল্লাহ চাইলে তাকে এখনো হেদায়ত করতে পারেন।

Likes Comments

mohammad forkan hossain

১০ বছর আগে লিখেছেন

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সফর...

পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও সম্মানজনক স্থান মক্কার ক্বাবা, অসংখ্য নবী-রাসুলদের(আ./সা.) স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র স্থানসমূহ, রাব্বুল আলামীনের প্রিয় হাবীব সাইয়েদুল মুরসালিন যেখানে শায়িত আছেন- সে মদীনাতুর রাসুল ও রাওজামুবারক একনজর দেখা ও প্রানের চেয়েও প্রিয় রাসুলকে একটি বারের মত সরাসরি সালাম জানানোর জন্য সারা জীবন মানুষ উদগ্রীব থাকে…।কেউ কবিতার মাধ্যমে,কেউ গানে, কেউ নীরবে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে একটি বারের জন্য হলেও মক্কা-মদীনা জেয়ারত লাভে ধন্য হওয়ার …। কিন্তু এই ভাগ্য ও সুযোগ সবার কপালে থাকেনা। মক্কা-মদীনা জিয়ারতের আশা নিয়েই অনেকে চলে যায় না ফেরার পথে…।তবে,রাব্বুল আলামীন যাদেরকে এ মহা (ঈমানের সাথে হজ্জ্ব ও ওমরা পালন করার)সৌভাগ্য দান করেছেন তাদের উচিৎ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের হাজারো শুকরিয়া আদায় করা।আর যারা কাবা ও জেয়ারতে রাসুলের প্রত্যাশী তাদের উচিৎ বেশী বেশী আল্লাহর কাছে বিনয়ী হয়ে প্রার্থনা করা ও তাওয়াক্কুল করা…।
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - প্রহেলিকা

    নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।

mohammad forkan hossain

১০ বছর আগে লিখেছেন

তুমি হাজার বছর চিরজীবি হও!

আমরাগণতন্ত্রেরকথাবলি... সাম্যনীতিরকথাবলি... দূর্ণীতিমুক্তদেশগড়ারশ্লোগানতুলি...;কিন্তুআসলেইআমরাস্বৈরতন্ত্রেরসুযোগসন্ধানী, গণতন্ত্রেরনামেরাজতন্ত্রেরধারক-বাহক,আমরাদলীয়প্রভাবখাটিয়েঅন্যায়,অসৎ,অমানবিকওনির্মমকাজেরকান্ডারী, টেন্ডারচিনতাইকারী,গরীবেরপেটেলাথিমেরেসরকারীগম, চাল, ত্রানেরটাকালুন্ঠনওভাগভটোয়ারাকারী।যেজাতীরমিথ্যাচারেরকারণেসত্যাসত্যনির্ণয়করাওকঠিন,যাদেখেগণতন্ত্রওমুক্তিযুদ্ধেশাহাদতবরণকারীশহীদদেরআত্মাওলজ্জ্বাবোধকরে…; এবংবিদ্রুপকরেবলে: হায়হুজুগেচতুরবাঙ্গালী! তুমিজাতীহিসেবেসত্যিইঅনন্য! তুমিনোবেলপ্রাইজেরযোগ্য! স্যালুটতোমায়; তুমিহাজারবছরচিরজীবিহও!   
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - গাজী নিষাদ

    ভাল লেগেছে।

    • - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

      সুন্দর ভালো লাগলো

    • Load more relies...

mohammad forkan hossain

১০ বছর আগে লিখেছেন

আমরা গণতন্ত্রের কথা বলি... সাম্যনীতির কথা বলি... দূর্ণীতিমুক্ত দেশ গড়ার শ্লোগান তুলি...;কিন্তু আসলেই আমরা স্বৈরতন্ত্রের সুযোগ সন্ধানী, গণতন্ত্রের নামে রাজতন্ত্রের ধারক-বাহক,আমরা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে অন্যায়,অসৎ,অমানবিক ও নির্মম কাজের কান্ডারী, টেন্ডার চিনতাইকারী, গরীবের পেটে লাথি মেরে সরকারী গম, চাল, ত্রানের টাকা লুন্ঠন ও ভাগভটোয়ারাকারী। যে জাতীর মিথ্যাচারের কারণে সত্যাসত্য নির্ণয় করাও কঠিন,যা দেখে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধে শাহাদতবরণকারী শহীদদের আত্মাও লজ্জ্বাবোধ করে…; এবং বিদ্রুপ করে বলে: হায় হুজুগে চতুর বাঙ্গালী! তুমি জাতী হিসেবে সত্যিই অনন্য! তুমি নোবেল প্রাইজের যোগ্য! স্যালুট তোমায়; তুমি হাজার বছর চিরজীবি হও!

Likes Comments
Load more writings...