তোমার কোলে মাথা রাখলে
দু:খ চলে যায়....
তোমার একটু স্পর্শে
ভুবন আলোকিত হয়।
তোমার একটু স্নেহ পেলে
কষ্ট কমে যায়....
পৃথিবীতে তোমার মত
আপন আর যে কেহ নাই।
“আজ বিশ্ব মা দিবস”পৃথিবীর সকল মায়ের চরনে রইল আমার শতকোটি প্রনাম। জন্ম গ্রহনের পর শিশুটির প্রথম চিৎকার হলো “মা”।পৃথিবীতে এমন কোন মা নেই, যে তিনি তার সন্তানকে কষ্ট দিয়েছে।অথচ দেখুন সন্তান তার মাকে কষ্ট দিয়েছে এরকম ঘটনা অনেক পাওয়া যাবে। আজকের এই মা দিবসে আমার পরিচিত একটি চেনা মানুষের কথা আপনাদের জানালাম।আমি তখন ৮ম শ্রেনীতে পড়ি ঠিক সেই সময়ের ঘটনা। প্রতিবেশি একজন তার স্ত্রীর প্ররচনায় তার জন্মদাত্রী মাকে আলাদা করে দিলো,এমন কি এতো পরিমানে নির্যাতন করতে লাগলো যে মা সহ্য করতে না পেরে বাড়ী ছেড়ে নদীর ধারে বালুর চরের বস্তীতে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে বসবাস করতে লাগলো।সারাদিন রাস্তায় রাস্তায় ঘুড়ে গোবর কুড়িয়ে ঘুটো বানিয়ে তা বিক্রি করে পেট চালাতেন। মাঝে মাঝে ক্ষুধার জ্বালায় চিৎকার করে কাঁদতেন।এই সব দেখে পাশের প্রতিবেশিরা এগিয়ে এসে তাকে যে যেমন পারতো খাবার দিয়ে যেত।এরমাঝে খেয়ে না খেয়ে সেই মা বড় একটা অসুখে পড়ে যায়।সারাদিন বিছানায় শুয়ে যন্ত্রনায় চিৎকার দিয়ে শুধু ছেলেটিকে ডাকতেন।কিন্তু তার সেই ডাক সেই ছেলেটির কানে যেত না,কারন সে তখন বউ ছেলেমেয়ে নিয়ে মহাব্যস্ত।এরপর অভাগী দুখিনীমা টি মারা যায়,ছেলেটির কাছে খবর গেলে ছেলেটি আসে শেষ কাজ করার জন্য। কিন্তু আশে পাশের মানুষ তাকে তার মায়ের কাছে যেতে দেয় না,তার মাকে স্পর্শ করতে দেয় না।যখন তার শেষ কাজের জন্য স্নান করানো হবে তখন দেখা গেল একটা ছোট কাপড়ের ব্যগ তার মাজার... continue reading
দু:খ চলে যায়....
তোমার একটু স্পর্শে
ভুবন আলোকিত হয়।
তোমার একটু স্নেহ পেলে
কষ্ট কমে যায়....
পৃথিবীতে তোমার মত
আপন আর যে কেহ নাই।
“আজ বিশ্ব মা দিবস”পৃথিবীর সকল মায়ের চরনে রইল আমার শতকোটি প্রনাম। জন্ম গ্রহনের পর শিশুটির প্রথম চিৎকার হলো “মা”।পৃথিবীতে এমন কোন মা নেই, যে তিনি তার সন্তানকে কষ্ট দিয়েছে।অথচ দেখুন সন্তান তার মাকে কষ্ট দিয়েছে এরকম ঘটনা অনেক পাওয়া যাবে। আজকের এই মা দিবসে আমার পরিচিত একটি চেনা মানুষের কথা আপনাদের জানালাম।আমি তখন ৮ম শ্রেনীতে পড়ি ঠিক সেই সময়ের ঘটনা। প্রতিবেশি একজন তার স্ত্রীর প্ররচনায় তার জন্মদাত্রী মাকে আলাদা করে দিলো,এমন কি এতো পরিমানে নির্যাতন করতে লাগলো যে মা সহ্য করতে না পেরে বাড়ী ছেড়ে নদীর ধারে বালুর চরের বস্তীতে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে বসবাস করতে লাগলো।সারাদিন রাস্তায় রাস্তায় ঘুড়ে গোবর কুড়িয়ে ঘুটো বানিয়ে তা বিক্রি করে পেট চালাতেন। মাঝে মাঝে ক্ষুধার জ্বালায় চিৎকার করে কাঁদতেন।এই সব দেখে পাশের প্রতিবেশিরা এগিয়ে এসে তাকে যে যেমন পারতো খাবার দিয়ে যেত।এরমাঝে খেয়ে না খেয়ে সেই মা বড় একটা অসুখে পড়ে যায়।সারাদিন বিছানায় শুয়ে যন্ত্রনায় চিৎকার দিয়ে শুধু ছেলেটিকে ডাকতেন।কিন্তু তার সেই ডাক সেই ছেলেটির কানে যেত না,কারন সে তখন বউ ছেলেমেয়ে নিয়ে মহাব্যস্ত।এরপর অভাগী দুখিনীমা টি মারা যায়,ছেলেটির কাছে খবর গেলে ছেলেটি আসে শেষ কাজ করার জন্য। কিন্তু আশে পাশের মানুষ তাকে তার মায়ের কাছে যেতে দেয় না,তার মাকে স্পর্শ করতে দেয় না।যখন তার শেষ কাজের জন্য স্নান করানো হবে তখন দেখা গেল একটা ছোট কাপড়ের ব্যগ তার মাজার... continue reading
Comments (2)
তুমি বাড়িয়ে দিলে দুহাত
আমি হবো তোমার চাহাত
হৃদয় সীমানায় দিলে ধরা
বানাবো পৃথিবী প্রেম-বসুন্ধরা।
ভালো লাগা রেখে গেলাম। নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।