Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

১০ বছর আগে লিখেছেন

ছবির নাম কমু না - মুভি রিভিউ

কালকে প্রস্তর যুগের একটা সিনেমা দেখলাম। সিনেমাটি দেখে আমি দারুন পুলকিত রোমাঞ্চিত এবং শিহরিত। নায়ক নায়িকার নাম কমু না। ছবির নাম কমু না।

ছবির গল্পটি দারুণ, বৈচিত্র্যময় এবং এক কথায় অসাধারণ। কাহিনীর সার সংক্ষেপ, কাঠুরিয়ার ছেলের সাথে গ্রামের চেয়ারম্যানের মেয়ের অসম ফিল্মি ভালোবাসা নিয়ে এই অমর প্রেমের কাহিনী। আমি কিছু খণ্ড খণ্ড অংশ আপনাদের কাছে তুলে ধরছি।

কাহিনীর প্রথম পার্ট
চেয়ারম্যান সাহেবের মেয়ে ঢাকাতে পড়াশুনা করেন। তিনি গ্রামে বেড়াতে এসেছেন সাথে তার কলেজে পড়ুয়া সইদের নিয়ে। এক বিকেলে মেয়েটি তার সইদের নিয়ে গ্রামের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে পথ ভুলে বনে প্রবেশ করেন। এমন সময় এক রোগা ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত বানর এসে নায়িকা আর তার সইদের আক্রমন করে। এই চরম বিপদ থেকে তাকে উদ্ধার করেন কাঠুরিয়ার ছেলে দেশী টারজান।

দ্বিতীয় পার্ট
এবার আবারো সেই বিপদ দিয়ে শুরু, ৫ ফুট উচ্চতার বড়ই গাছ থেকে বড়ই পারতে উঠতে গিয়ে নায়িকার পরে যাওয়া এবারো ত্রাণকর্তা সেই টারজান। টারজানের চোখে ভালবাসার ঝিলিক নায়িকার চোখে টারজানকে পাওয়ার ঝিলিক। এরপর ভালোবাসার একটি গান। অতঃপর ভালোবাসা। টারজানের বাঁশির সূরে নায়িকার রাত্রে গাছতলায় আসা। ভিলেনের চোখে পড়া। অতঃপর চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে বিচার।

তৃতীয় পার্ট
নায়কের বাবাকে হত্যা। গ্রামে শুরু হওয়া মেলাতে নায়কের ভাইকে ১৯ বছর পর আবার ফেরত পাওয়া। পরিচালককে ধন্যবাদ দিতে হবে এই অসাধারণ এবং আবেগময় দৃশ্যটি রাখার জন্য। এরপর দুই ভাইয়ের এক সাথে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা।

ছবিটির সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হল, কিছু দারুণ দারুণ ডায়ালগ আছে যা এই ছবিটির কাহিনীকে আরো বিশাল এক উচ্চতায় নিয়ে গেছে।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (5)

  • - ওয়াহিদ মামুন

    চমৎকার হয়েছে। 

    • - মাসুম বাদল

      সালাম ও শুভকামনা, রইলো...

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    বন্ধু আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত সত্যি আমি একটু খেয়াল করি নাই !

    • - মাসুম বাদল

      বন্ধু আমরা আমাদের এই বয়সে সে রকম কোন কবিতা লেখা উচিৎ যারা যুদ্ধ দেখিনি কিন্ত সেই সময়ে পটভূমি নিয়ে কবিতা চরিত্রের মধ্যে নিজেক ঢুকিয়ে দেওয়া ঠিক কি জানি না।বন্ধু তুমি আমাকে জানিও !

       

      কথা তুমি ঠিকই বলেছো, বন্ধু!!!

      শুধু খেয়াল করোনি যে, কবিতাটা আমার লেখা নয়

      কবিতাটা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়-এর। 

       

      শুভকামনা রইলো...

    - গাজী নিষাদ

    আবারো ভালোলাগা জানাচ্ছি বিশেষভাবে।

    Load more comments...

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

১০ বছর আগে লিখেছেন

সমাবর্তন

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন
আমার পকেট থেকে ৩০টি হাজার টাকা কর্তন
বাড়ছে আফসোস
এখনো হচ্ছেনা বিশ্বাস
ক্ষণে ক্ষণে দীর্ঘশ্বাস
দীর্ঘায়িত হচ্ছে নিঃশ্বাস।

ধার করে করা সমাবর্তন
কি করে করবো শোধ
পাওনাদারের টাকা
এই চিন্তায় আসছে না ঘুম
ঘূর্ণায়মান মস্তিস্কের চাকা।

সামনে মাসে দিতে হবে শোধ
সম্পূর্ণ টাকা
নাহলে সম্পর্ক থাকিবেনা
বলে দিয়েছেন আপন কাকা।

সম্পর্কের চেয়ে অর্থ বড়
আবারো হল প্রমান।
যেভাবে হোক দিতে হবে টাকা
বাচাতে হবে সন্মান।
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - প্রহেলিকা

    আপনার তথ্যপূর্ণ পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানলাম।

    - ঘাস ফুল

    খেলার এই ধারাবাহিকতা যাতে ধরে রাখতে পারে, সংশ্লিষ্টদের সেই উদ্যোগ নেয়া উচিৎ। কারণ মুক্তার আলীর মতো ক্রিকেটরা এক সময় হারিয়ে যায় ক্রিকেট নোংরামির কারণে। এই ধরণের ব্যাটসম্যান টি-২০ এর জন্য খুব উপযোগী। মুক্তার আলীর জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো। শুভ নববর্ষ। 

    - hasan milu

    hmmmmmmmmmmmmmm

    Load more comments...

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

১০ বছর আগে লিখেছেন

একটি লোকাল বাসের ভিতরের দৈনন্দিন গল্প।

স্থান - ফার্মগেট

কন্ডাক্টার - ঐ যাইবো যাইবো, মহাখালী, বনানী, কাকলী, এয়ারপোর্ট, উত্তরা, টঙ্গী। ঐ ভাই কই যাইবেন।
- উত্তরা যামু। সিট আছে
কন্ডাক্টার - উঠেন উঠেন আছে মানে। চিটিং সার্ভিস বাস।
- কি ভাই সিট কই? তুমি না কইলা সিট আছে।
কন্ডাক্টার - ভাই চিন্তা কইরেন না কাকলী গেলে বাস খালি হইয়া যাইবো।
প্রথম যাত্রী - ঐ তুই আমাগো সিটিং সার্ভিসের কথা বইলা বাসে তুললি। এখন আবার লোক উঠাস কেন।
কন্ডাক্টার - ভাই আমি কই উঠাইলাম, হে জোড় কইরা উঠলে আমি কি করুম।
দ্বিতীয় যাত্রী - সবাইরে শুনাইয়া, ভাই কতবড় মিথ্যুক দেখলেন। নিজে জোড় কইরা উঠাইলো এখন আবার মিথ্যা কথা বলে।
ড্রাইভার - আরে ভাই দুই একজন উঠলে দোষ কি? ডেইলি ৫০০০ টাকা মালিকরে জমা দেওয়া লাগে। দুই একজন বেশী না নিলে চলবো কেমনে? ৫০০০ টাকা উঠাইতে হইবো লগে আবার গ্যাসের টাকা তারপর না আমাগো পকেটে কিছু থাকবো।
বৃদ্ধ যাত্রী - তোদের কথার ঠিক আছে তোরা তো পারলে কোলের উপর লোক নিয়া যাস।
কন্ডাক্টার - ঐ যাইবো যাইবো, মহাখালী, বনানী, কাকলী, এয়ারপোর্ট, উত্তরা, টঙ্গী।
তৃতীয় যাত্রী - কিরে তুই কি আজকে এইখানে দিন পার করবি নাকি। দশ মিনিটের উপর দাঁড়াইয়া আছস। যাত্রি কখন বোঝাই হয়ে গেছে। তোরে কিন্তু সিটিং এর ভাড়া দিমুনা কইলাম।
বাসে দাঁড়ানো যাত্রী - এক কাম কর বাসা থেকে লোক ধইরা ধইরা আইন্না বাসে উঠা।

বাসের ভিতর হাউকাউ চিল্লাচিল্লি। অবশেষে ড্রাইভার বাস ছারলো।

বৃদ্ধ যাত্রী - কিরে তোর বাস আস্তে চলে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (3)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    প্রতিটি দিবস
    কোন না কোন
    কারও না কারও
    আনন্দ কিংবা বেদনার স্মৃতি,
    হারালেই খুঁজি
    থাকবে কি এ ধরায় আছি যতদিন?

    --------darun laglo

    - রুদ্র আমিন

    সুন্দর মন্তব্যে জন্য ধন্যবাদ সরোয়ার ভাইজান। 

    - আমির ইশতিয়াক

    আপনাকে নববর্ষের শুভেচ্ছা। আজ প্রথম নিবন্ধন করলাম। এখানে আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল।

    • - রুদ্র আমিন

      এখানে নিবন্ধণ করার জন্য ধন্যবাদ আমির হোসেন ভাই। নববর্ষের শুভেচ্ছা, সুন্দর হোক সবার জীবন এমনটি কামনা করি।

    Load more comments...

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

১০ বছর আগে লিখেছেন

আমার প্রেম করার ব্যার্থ চেষ্টা আর আমার ভেঙে যাওয়া প্রেম।

ক্লাস ফোরে যখন শাহিন স্কুলে পড়ি তখন একটা মেয়েকে খুব পছন্দ করতাম। মেয়েটা আর আমি সেম ক্লাসে পড়তাম কিন্তু আমাদের সেকশন ভিন্ন ছিল। টিফিন টাইমে যখন প্রতিদিন খেলাধুলা হতো তখন আমার অনেক বন্ধুবান্ধব মেয়েদের সাথে বউচি খেলতে যেত। আমিও যেতাম কিন্তু কি এক অদৃশ্য কারনে মেয়েটা আমাকে কোনদিন খেলায় নিতো না। যাহোক তার পরেও মেয়েটাকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখতাম এবং ভালোবাসতাম। ছোটবেলার স্বপ্ন আর কি হতে পারে। যাহোক এই চ্যাপ্টার শেষ কারন স্কুল বদলে ফেলেছি। মেয়েটাও মন থেকে হাওয়া হয়ে গেছে।

নতুন স্কুলে ভর্তি হলাম ক্লাস ফাইভে। এই স্কুলেও ছেলেমেয়েরা কম্বাইন্ড। তা আমাদের ম্যাডাম ক্লাসে দুষ্টামি করলে অন্য ধরনের শাস্তি দিতো। শাস্তি ছিল মেয়েদের সাথে এক মাস বসে ক্লাস করা। যাহোক একবার দুস্টামির কারনে আমারও এই শাস্তি হল। আমাকে মেয়েদের সাইডে পাঠানো হল। প্রতি ব্যাঞ্চে ৫ জন করে মেয়ে বসতো একটা মেয়েকে উঠিয়ে দিয়ে আমাকে মাজখানে বসানো হল। চিন্তা করেন আমার ছেলে বন্ধুরা সব অন্য সাইডে আর আমি মেয়েদের সাইডে বসে আছি তাও আমার বাম পাশে দুইটা মেয়ে ডান পাশে দুইটা মেয়ে আরে মাজে আমি। অন্যান্য ক্লাসের সবাই দেখে হাসাহাসি করতো টিটকারি মারতো। কি আর করা ? আমি মনে করলাম মাত্র একটি মাস দেখতে দেখতে শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু আমার আর মাস শেষ হলনা পুরো ৭টি মাস মেয়েদের মাজে বসে ক্লাস করতে হল। কি কারনে জানিনা।

যাহোক এবার মহল্লাতে আসি এটাও ক্লাস ফাইভের ঘটনা। মহল্লাতে একটা মেয়ে ছিল অসম্ভব সুন্দরী। আমাদের আবার এক ব্যাচ সিনিয়র। কিন্তু ওনিয়ে মাথা ঘামায় কে। মেয়েটা নানা রকমের ফ্রক পড়তো যখন সাদা ফ্রক পড়তো তা দেখে আমি কি আর... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - গাজী নিষাদ

    বাহ, দারুন লিখেছেন। কি জানি কি না। আপনার কথা আমার সব চেয়ে ভাল লেগেছে আপু। আপনি সব সহজ এবং প্রাণবন্ত ভাবে বলেছেন। আপনার কথা শেষকরার ভংগিও ভাল লেগেছে। খুব সরল। শেষ কথা ছিল, এইতো "

    • - নুসরাত জাহান আজমী

      হাহাহা, তাই নাকি?
      কালকে আসছিলেন? আহারে, দেখা হয় নাই।
      আমি কোন কথা খুঁজে না পাইলে "এইতো" মুখ দিয়া বাইর হইয়া যায়।

    • Load more relies...
    - গাজী নিষাদ

    দেখা হয়েছিল দিদি। চশমা পরা লম্বা চুলের কিশোর। যূথি আপুকে রোদেলা আপু ভেবে ভুল করেছিলাম। তখন যূথি আপু আপনার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। ভাইটাকে ভুলে গেলেন?

    • - নুসরাত জাহান আজমী

      মনে নাই ভাইয়া...

    • Load more relies...
    - মো: মালেক জোমাদ্দার

    নুসরাত জাহান আজমী আপু খুব ভাল লেখেন বলেই পুরস্কার পেয়েছেন। 

    হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে । দেখলেন না আমরা লড়াইয়ে  পরাজিত হলাম পরে সমালোক পুরস্কার পেয়ে খুশিতে বাকবাকুম। 

    আপনার পোষ্টের ছবিতে  আমার মাথাটার পিছন সাইড খুব ভাল ভাবে দেখা যাচ্ছে । হা হা ... 

    শুভকামনা রইল।

    • - নুসরাত জাহান আজমী

      হায় হায়, ঐটা আপনে ছিলেন?? জানতাম না, তাইলে মাথার পিছনে না, সামনের দিকটাই তুলতাম...

    Load more comments...

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

১০ বছর আগে লিখেছেন

ঘুরে আসুন মৌচাক আর মগবাজার

বন্ধুরা, বাংলাদেশের অতি সুন্দর একটি পর্যটন স্পট হল মৌচাক ও মগবাজার। দেশের এই দৃষ্টিনন্দন ধুলোবালিতে ঘেরা যানজটে ভরা জায়গাখানি আর কোথাও নয়। আমাদের রাজধানী ঢাকাতেই।

আসুন আমরা জেনে নেই কিভাবে আমরা মৌচাক বা মগবাজার ভ্রমনে যেতে পারি আর সাথে আমাদের কি কি জিনিষ নেওয়া অতীব জরুরী।

মৌচাক আর মগবাজার সবচেয়ে যাওয়ার সোজা রাস্তা হল আপনি ঢাকা শহরের যেখানে থাকুন না কেন, প্রথমে আপনাকে বাংলা মোটরে নামতে হবে। আপনি যদি পায়ে হেঁটে যেতে চান অথবা বাসে যেতে চান অথবা রিক্সা করে যেতে চান সব ব্যাবস্থাই আছে এখানে।

ভ্রমনের সময় আপনার কি কি জিনিষ অবশ্যই নিতে হবে তার একটা তালিকা দেওয়া হল।

১ ফার্স্ট এইড বক্স
২ পর্যাপ্ত পরিমানে পানি।
৩ অক্সিজেনের বোতল।
৪ মাস্ক (না থাকলে আপনি জিম ক্যারির মাস্ক সিডিটিও নিতে পারেন)
৫ রান্না বান্নার উপকরণ অথবা সকালে রওনা দিলে দুপুরের খাবার আর রাত্রের খাবার এক সাথে নিলেও হবে।
৬ জীবন বীমা করে নিলে ভালো হয়।
৭ পারিবারিক ডাক্তারের সাথে ২৪ ঘন্টা যোগাযোগের ব্যাবস্থা।

যাত্রাপথে দুইবার বুকে ফুঁ দিয়ে নিবেন। যাত্রা শুরুতে পথের দুপাশে অসংখ্য বাসা চোখে পড়বে কিন্তু ইহা মূল আকর্ষণ নহে। মূল আকর্ষণ রাস্তার মধ্যে এখানে তৈরি হচ্ছে বিশাল এক ফ্লাই ওভার আরো দেখতে পাবেন রাস্তার দুইদিকে কাঁদা পানির সমারোহ ইচ্ছে করলে আপনি এখান থেকে মাছ ধরতে পারবেন। আর চারদিকের এতো ধুলোবালি দেখিয়া আপনার মতিভ্রম ও হতে পারে মনে করতে পারেন সাহারা মরুভূমিতে এসে পরলেন নাতো।

আর যারা অদূর ভবিষ্যৎ এ চাঁদে যেতে আগ্রহী তারা এখনি... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (6)

  • - রুদ্র আমিন

    ভাল লাগল।

    • - পিয়ালী দত্ত

      ধন্যবাদ

    - মুন জারিন আলম

    স্বপ্নগুলো ছুঁতে গিয়ে 
    আজ আমি বহুদূরে 
    চিঠির সূত্রে ভালোবাসাটা 
    নিও হাত ভরে...!

    বাবাকে লেখা মেয়ের চিঠিতে মন ছুয়ে গেল পিয়ালী।সুন্দর কবিতার জন্য ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন কেমন।

    • - পিয়ালী দত্ত

      অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য...আপনিও ভাল থাকবেন

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    দারুন লাগলো আপু ..............শুধু আধুনিক কবিতায় যে শব্দ গুলো একে বারে বে মানান তা বর্জন করলে আরো সুন্দর হতো।শুভ কামনা জেনো।

    • - পিয়ালী দত্ত

      ধন্যবাদ

    Load more comments...
Load more writings...