আচ্ছা আমরা কি এমন কেউ আছি যে এখনো কমলা রঙয়ের “ফ্যান্টা” বা “মিরিন্ডা” খাই নি?
“কোকাকোলা” “পেপসি” “স্প্রাইট” “সেভেন-আপ” এর বোতলে চুমুক দেয় নি এমন মানুষ কি আদৌ খুঁজে পাওয়া যাবে?
“নেসকফির” কফিতে চুমুক দেয় নি বা “ম্যাগী” নুডুলস খায় নি এমন মানুষ কি এদেশে আছে?
আমাদের দেশের এমন কোন পরিবারটা আছে, সে পরিবারে এখনো একটা “নকিয়া” ফোন ব্যাবহার করা হয় নি?
“এপেক্স” এর মতো চড়া মূল্যের জুতা আমরা কে-ই বা কিনতে চাই নি?
আমাদের অধিকাংশ মানুষের কম্পিউটার প্রসেসরে কি “ইনটেলঃ ব্যাবহার হচ্ছে না?
“কিটকেট” চকলেট খেয়ে আমরা কে-ই বা নিজেকে ধন্য মনে করি নি?
আমরা বা আমাদের পরিবারের শিশুদের শরীরে কি “জনসন এন্ড জনসন” এর বেবি প্রোডাক্ট ব্যবহৃত হয় নি?
“কেএফসি” তে গিয়ে অতি মুল্যে মুরগীর ঠ্যাং আমরা কে-ই বা খাইনি বা খেতে চাই নি?
“লরিয়াল” “জিলেট” “নাইক” এর পন্য ব্যাবহার করে আমরা কি মনে মনে ‘ব্র্যান্ডের জিনিস ব্যাবহার করতেছি’ টাইপের হাসি দেই নি?
এই সব গুলো প্রশ্নের জবাব হচ্ছে “হ্যাঁ”! এই জিনিস গুলো আমাদের দেশে এসেছে আমাদের মাধ্যমে, এগুলোর বিক্রিও হয়েছে আমাদের মাধ্যমে এবং এগুলোর ভোক্তাও আমরাই। আমরাই উচ্চ মুল্যের এই পণ্যগুলো কিনতে পেরে ভাব নিয়ে মুখে রেডিমেট হাসি ঝুলিয়ে রাখি। আমরা হয়তো জানি না যে এসব পন্যের উৎপাদনকারী হচ্ছে ইসরায়েল। এসব পন্য বিক্রির লাভও তারাই পায়।
আর আমরা এসব পন্য ব্যবহার করে, এসব পন্যের কোম্পানি তথা দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ করছি।
আর তাই তাঁরাও এসব অর্থ অস্ত্র-গোলাবারুদ কেনার কাজে লাগিয়ে হত্যা করছে গাজা-ফিলিস্তিনের শতশত নিরীহ মানুষকে। বাদ যাচ্ছে না ছোট ছোট শিশুও। মাথায় বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ট্রিগার চেপে ছিন্নভিন্ন করে দিচ্ছে পেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকা শিশুদের মস্তিস্ককে।
বোমার... continue reading
“কোকাকোলা” “পেপসি” “স্প্রাইট” “সেভেন-আপ” এর বোতলে চুমুক দেয় নি এমন মানুষ কি আদৌ খুঁজে পাওয়া যাবে?
“নেসকফির” কফিতে চুমুক দেয় নি বা “ম্যাগী” নুডুলস খায় নি এমন মানুষ কি এদেশে আছে?
আমাদের দেশের এমন কোন পরিবারটা আছে, সে পরিবারে এখনো একটা “নকিয়া” ফোন ব্যাবহার করা হয় নি?
“এপেক্স” এর মতো চড়া মূল্যের জুতা আমরা কে-ই বা কিনতে চাই নি?
আমাদের অধিকাংশ মানুষের কম্পিউটার প্রসেসরে কি “ইনটেলঃ ব্যাবহার হচ্ছে না?
“কিটকেট” চকলেট খেয়ে আমরা কে-ই বা নিজেকে ধন্য মনে করি নি?
আমরা বা আমাদের পরিবারের শিশুদের শরীরে কি “জনসন এন্ড জনসন” এর বেবি প্রোডাক্ট ব্যবহৃত হয় নি?
“কেএফসি” তে গিয়ে অতি মুল্যে মুরগীর ঠ্যাং আমরা কে-ই বা খাইনি বা খেতে চাই নি?
“লরিয়াল” “জিলেট” “নাইক” এর পন্য ব্যাবহার করে আমরা কি মনে মনে ‘ব্র্যান্ডের জিনিস ব্যাবহার করতেছি’ টাইপের হাসি দেই নি?
এই সব গুলো প্রশ্নের জবাব হচ্ছে “হ্যাঁ”! এই জিনিস গুলো আমাদের দেশে এসেছে আমাদের মাধ্যমে, এগুলোর বিক্রিও হয়েছে আমাদের মাধ্যমে এবং এগুলোর ভোক্তাও আমরাই। আমরাই উচ্চ মুল্যের এই পণ্যগুলো কিনতে পেরে ভাব নিয়ে মুখে রেডিমেট হাসি ঝুলিয়ে রাখি। আমরা হয়তো জানি না যে এসব পন্যের উৎপাদনকারী হচ্ছে ইসরায়েল। এসব পন্য বিক্রির লাভও তারাই পায়।
আর আমরা এসব পন্য ব্যবহার করে, এসব পন্যের কোম্পানি তথা দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ করছি।
আর তাই তাঁরাও এসব অর্থ অস্ত্র-গোলাবারুদ কেনার কাজে লাগিয়ে হত্যা করছে গাজা-ফিলিস্তিনের শতশত নিরীহ মানুষকে। বাদ যাচ্ছে না ছোট ছোট শিশুও। মাথায় বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ট্রিগার চেপে ছিন্নভিন্ন করে দিচ্ছে পেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকা শিশুদের মস্তিস্ককে।
বোমার... continue reading
Comments (0)
হু হু হু ভালো লাগলো ।
ঘটনার নেপথ্যে কি আছে আমরা কেউ তা জানি না,কিন্তু যা ঘটেছে তা জাতির জন্য লজ্জাকর।