মাছের আনন্দ
।এ।বি।এম।সো।হে।ল।র।শি।দ।
প্রায়শ: বল ফিরে এসো। বলার আগে একটু ভাব! চলে গেছি কতটুকু, সেটুকু ধর্তব্যে আন। কঙ্কালটুকু ছাড়া বাকি সবটুকুই আত্মার দড়িতে বাঁধা।বুঝলে রাধা।
শর্ত! শর্তের তর্ক বহুদূর। শর্ত দিয়ে ঋণ নেয়া চলে, বাজারি ফুলের সৌরভ কেনা যায় মন দেয়া যায় কি। মন স্বাধীন! তোয়াক্কা করে না কোন নিয়মকানুন। মানে না কোন বাধা।
সমুদ্র মন্থন করে ফিরতে হয় পুনঃমন্থনের জন্য।একে কি ফেরা বলে?
একই ঝিনুকে বার বার মুক্তো খুঁজি। মাছের আনন্দ ভাগ করে দেই। দায়বদ্ধ সমাজের এটাই নিয়ম। শৃঙ্খলতা। এরই নাম আত্মিক ভালবাসা।
জল পতনের শব্দে নদীতে পূর্ণ জোয়ার। পুনঃগজানো ঘাসে রোদের তাপ।আনন্দ মাখামাখি। শাপলা কলি এই ফুটবে বলে। গড়িয়ে পড়ে কয়েক ফোটা জল।
জয়ের জন্য রাতই ভাল।চাঁদরোদে ঝলসানো মুখে সুখের রেশ।যদি হও রাধা সুখের প্রতিটি আসন সরল সূত্রে বাধা। দেহের মৃত্যু হয়। মনের মৃত্যু? সে কি করে সম্ভব।কিছু প্রশ্নের উত্তর অজানাই থাক।
এবিএম সোহেল রশিদ
১০ বছর আগে লিখেছেন
Comments (8)
সুন্দর ভাবনার কবিতা--
ধন্যবাদ ।
অর্থবহ লেখা। ভাল লাগল।
অশেষ ধন্যবাদ ।
বেশ লাগল কবি,
মাঘের শরীর যেন সর্ষেফুলের শিশিরে ধোয়া!
-
- জাওয়াদ আহমেদ অর্ক
Load more comments...ধন্যবাদ , মান্নান ভাই ।