Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

mitho khan

৮ বছর আগে লিখেছেন

প্রথম-আলো গংদের ভয়ংকরী ইসলাম বিদ্বেষী চক্রান্ত

প্রথম-আলো গংদের ভয়ংকরী ইসলাম বিদ্বেষী চক্রান্ত দেখে হতবাক হয়ে যাই বারবার। সুক্ষ্মভাবে তারা কিভাবে ইসলামকে সরাবার ব্যাবস্থা করছে তা আমাদের জানা উচিৎ।
মা দিবস' উপলক্ষে তারা একটি লেখা ছেপেছে। লেখাটি মূলতঃ লিখেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালাম। তার নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশিত। চমৎকার একটি স্মৃতিকথা। একজন সফল, শিক্ষিত এবং অনুকরণীয় মানুষের শৈশবের কথা। সেই শৈশবের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা মহিয়সী একজন মায়ের কথা। দারিদ্রের সাথে সংগ্রাম করে পড়ালেখার জন্য কষ্টের কথা, অনেক টানাপোড়নের মাঝেও পরিবারের ছোট ছোট সুখ দুঃখের কথা। সবকিছুর পেছনে কিভাবে একজন মা তার মুখের হাসিটুকু ধরে রেখে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে যান, তার কথা।
খুব ভালো একটি লেখা। কিন্তু সেই যে কথায় বলে না, শয়তান যখন কোন ভালো কাজ করে, তখন তা খারাপের জন্য করে। 'অঞ্জলী সরকার' নামে একজন এটি অনুবাদ করেছেন। তবে প্রকাশের পর এর দায় নিশ্চয় কেবলমাত্র অনুবাদকের একার না। অনেক পর্যায়ের সম্পাদকেরা দেখার পরই তা ছাপার অক্ষরে প্রকাশ পায়। তারা লিখে দিয়েছেন 'ইংরেজি থেকে সংক্ষেপিত অনুবাদ'। এই 'সংক্ষেপিত' শব্দ দিয়ে বেশ বড়সড় একটি দায় তারা নিজেদের কাঁধ থেকে নামানোর চেষ্টা করেছেন।
প্রথম আলো চক্রের দুর্ভাগ্য, ইন্টারনেটের বদৌলতে এপিজে আবদুল কালামের মূল লেখাটি আপনার আমার হাতের কাছেই। প্রথম প্যারাগ্রাফটি তারা প্রায় পুরোপুরি অনুবাদ করেছে। তবে সতর্কতার সাথে একটি ইংরেজি বাক্য বাদ দিয়ে দিয়েছে, যার অনুবাদ আমিই করছি। আবদুল কালামের কথাগুলো ছিলো এমন "স্যারের বাসায় পড়ে বাড়ী ফিরতে ফিরতে সাড়ে পাঁচটা বেজে যেতো। তখন দেখতাম বাবা আমাকে ফযরের নামাযে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। নামাযের পর আরবী স্কুলে কোরআন শরীফ পড়তে যেতাম। এরপর তিন কিলোমিটার দুরের রেলস্টেশনে যেতাম খবরের কাগজ আনার জন্য।"
এখানে প্রথম... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - মনজুরুল আলম প্রিন্স

    ভাল লিখেছেন ।এবং পড়ে ভাল লাগলো।

    • - মুখোশের ফেরীওয়ালা

      ধন্যবাদ দাদা।

    - সুমন সাহা

    খুব সুন্দর একটি গল্প। পুরোটা পড়ে নিলাম। সাবলীল এবং চমৎকার সব চিত্রকল্প।

    শুভেচ্ছা রইলো অনেক অনেক।emoticons

    ভালো থাকুন। সবসময়। অনেক।

    • - মুখোশের ফেরীওয়ালা

      ধন্যবাদ।

    - টোকাই

    ভালো লাগলো । সুন্দর । শুভেচ্ছা রইলো ।

mitho khan

১০ বছর আগে লিখেছেন

বিশ্ব ইজতেমার ইতিহাস


রাজধানী ঢাকার পাশেই টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমাকে উপলক্ষ করে যে লক্ষ লক্ষ ধর্মপ্রাণ মুসলমানের সমাগম ঘটে তা হটাৎ করে হয়নি।

নিবেদিত প্রাণ তাবলীগ অনুসারীদের নিরলস প্রচেষ্টায় বিশ্ব ইজতেমা আজকের রুপ লাভ করেছে। যতটুকু জানা যায়, বিশ্ব ইজতেমা সর্ব প্রথম শুরু হয় আজ থেকে ষাট বছর পূর্বে ১৯৪৬ইং সালে কাকরাইল মসজিদে। এরপর ১৯৪৮ইং সালে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামের তৎকালীন হাজী ক্যাম্পে। এরপর ১৯৫৮সালে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয় বর্তমান নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে।

তখন এটা কেবল ইজতেমা হিসেবেই পরিচিত ছিল। কিন্তু প্রতি বছর ইজতেমায় অংশগ্রহনকারীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় ১৯৬৬সালে টঙ্গীর পাগার গ্রামের খেলার মাঠে ইজতেমার আয়োজন করা হয়। ঐ বছরই প্রথম শুধু বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন অংশ গ্রহন করায় বিশ্ব ইজতেমা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

পরবর্তীতে ১৯৬৭ সাল থেকে এ যাবত পর্যন্ত স্থায়ীভাবে বিশ্ব ইজতেমা নামে প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন মানুষের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে তুরাগ নদীর উত্তর-পূর্ব তীরে রাজউকের প্রায় ১৬০ একর (এখন প্রায় ১৭৫ একর) বিশাল ভুমির উপরে সামিয়ানা টাঙ্গিয়ে নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।

বিগত ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ সরকার উল্লেখিত জায়গায় বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবার লিখিত অনুমতি প্রদান করেন।

বিভিন্ন পত্রিকা/ পরিসংখ্যানের হিসাবে দুই পর্ব মিলিয়ে প্রায় ষাট থেকে সত্তর লাখ মানুষ এতে অংশ গ্রহন করেন। এবং প্রায় ১০০টিরও বেশী দেশের প্রায় অর্ধ লক্ষ বিদেশি মেহমান এতে অংশ গ্রহন করেন।

তিন দিনের ইজতেমা শেষে আখেরী মুনাজাতে বিশাল জন সমুদ্রে পরিনত হয় ইজতেমা ময়দান! ঐ দিন সরকার কর্তৃক ঐচ্ছিক ছুটি ঘোষণা করা হয়। রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে দলমত নির্বিশেষে সকল মানুষ আখেরি মুনাজাতে শরীক হন। আখেরি... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - গৌতমমূসা মোহাম্মদ কৃষ্ণঈসা

    বেশ্যার ও তবু বিশ্বাস আছে
    ক্ষুধার কাছে লজ্জা বেঁচার লজ্জা আছে
    ভাগ্যের কাছে হেরে যাবার কষ্ট আছে।
    স্বদেশী ভণ্ড ক্ষমতা লোভী রাজনীতিবিদদের
    ক্ষুধার্ত মানুষের ভাগ্য আর
    ধর্ম বিশ্বাস বেঁচার কোন কষ্ট নাই তবু

    - সুমন আহমেদ

    কবিতা পাঠ করতে করতে মনে পড়ল রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ- এর একটি কবিতা:

    হাড়েরও ঘরখানি

    মানুষের প্রিয় প্রিয় মানুষের প্রাণে
    মানুষের হাড়ে রক্তে বানানো ঘর
    এই ঘর আজো আগুনে পোড়ে না কেন?

    ঘুনপোকা কাটে সে-ঘরের মূল-খুঁটি
    আনাচে কানাচে পরগাছা ওঠে বেড়ে,
    সদর মহলে ডাকাত পড়েছে ভর দুপুরের বেলা
    প্রহরীরা কই? কোথায় পাহারাদার?

    ছেনাল সময় উরুত দ্যাখায়ে নাচে
    নপুংশকেরা খুশিতে আত্মহারা ।

    বেশ্যাকে তবু বিশ্বাস করা চলে
    রাজনীতিকের ধমনী শিরায় সুবিধাবাদের পাপ
    বেশ্যাকে তবু বিশ্বাস করা চলে
    বুদ্ধিজীবীর রক্তে স্নায়ুতে সচেতন অপরাধ
    বেশ্যাকে তবু বিশ্বাস করা চলে
    জাতির তরুন রক্তে পুষেছে নির্বীর্যের সাপ-

    উদোম জীবন উল্টে রয়েছে মাঠে কাছিমের মতো।

     

    - লুৎফুর রহমান পাশা

    একেবারে সব ঝেড়ে দিয়েছেন দেখচি।

    Load more comments...