Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

রচনা পারভিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

চুন সংলাপ

সহস্রাব্দের নিষ্ঠুরতা যাদের রাতভর জাগিয়ে রাখে
সীমাহীন নিঃশব্দ কান্নায় যাদের চোখ সজল হয়;
হাসির আড়ালে যারা কষ্ট-কে লুকায়,
আজকের জোছনা বিলাসে তাদের নিহিত নিমন্ত্রণ। continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - শাহআজিজ

    উপযুক্ত উদ্যোগ । নিজেদের সক্ষমতা থাকলে পরের দুয়ারে কড়া নাড়বো কেন। সাথে আছি ।

    - এম রহমান

    শুভ হউক পথচলা। সাথেই আছি।

    আশাকরি সুন্দর একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠিত। আগ্রহীদেরকে সঞ্চালনা পরিষদের সাথে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করছি।

    - আলমগীর সরকার লিটন

    আমার প্রিয় নক্ষত্র ব্লগ

    পরের উপর ভর না করে নিজেদের উপর থাকা একটা সাহসি উদ্যোগ নিয়া বিশাল বড় সিন্ধান্ত-

    যাক খুবি ভাল লাগল আর

    এই সুন্দর উদ্যোগ সাফল্য কামনা করছি- সহযোগিতা লাগলে পাশে আছি-----

রচনা পারভিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কিছু প্রিয় উক্তি

আজ হুমায়ূন আহমেদ স্যারের ৬৭তম জন্মবার্ষিকী। বরাবরই আমি স্যারের লেখা পছন্দ করি আর অনুভব করি। উনি বেঁচে থাকলে আমরা আরো কিছু পেতাম। আর উক্তিগুলো পড়লে আমি বার বার বাস্তবতার স্বীকার হই।আর তাই আমার ভালো লাগা স্যারের কিছু উক্তি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।   ১। পাখি উড়ে গেলেও পলক ফেলে যায় আর মানুষ চলে গেলে ফেলে রেখে যায় স্মৃতি ।   ২। ঈশ্বর যদি কাউকে মারতে চান তাহলে কি তার কোন আয়োজন করার প্রয়োজন আছে ? তাহলে মরতে কিসের ভয় , একবারই তো মরতে হবে ।   ৩। চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরে আসে...ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক,একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে..   ৪। ভালবাসাবাসির ব্যাপারটা হাততালির মতো। দুটা হাত লাগে। এক হাতে তালি বাজে না। অর্থাৎ একজনের ভালবাসায় হয় না......   ৫। হারিয়ে যাওয়া মানুষ ফিরে আসলে সে আর আগের মত থাকে না….. কেমন জানি অচেনা অজানা হয়ে যায় । সবই হয়তো ঠিক থাকে কিন্তু কি যেন নাই…… কি যেন নাই……   ৬। আমার হারিয়ে ফেলার কেউ নেই । কাজেই খুঁজে পাওয়ারও কেউ নেই । আমি মাঝে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলি , আবার খুঁজে পাই..   ৭। "যে স্বপ্ন দেখতে জানে ,সে তা পূর্ণও করতে পারে" আমরা মনে হয় স্বপ্ন দেখাই ভুলে গেছি...আর যেটুকুই বা দেখি তা নিজেরাই বিশ্বাস করতে চাই না...তাই পূর্ণও করতে পারি না।   ৮। নারীদেরকে সৃষ্টিকর্তা পূর্ণতা দিয়েই পাঠিয়েছেন । শুধু পূর্ণতাই না অতিরিক্ত দিয়ে দিয়েছেন। তাই তো আমরা ‘অপূর্ণ পুরুষ’ পূর্ণ হতে এই নারীদেরই প্রয়োজন হয়.   ৯। তুমি দশটি সত্য এর মাঝে একটি মিথ্যা মিশিয়ে দাও…সেই মিথ্যাটিও সত্য হয়ে যাবে…কিন্তু তুমি... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - মাসুম বাদল

    শুভকামনা...

    - সুমন সাহা

    তাই তো দেখছি শঙ্খের তো নানাবিধ উপকারীতা রয়েছে। অনেক অজানা তথ্য জানা হলো।

    শুভেচ্ছা জানবেন। আর এমন লিখা আরো চাই।emoticons

    - রচনা পারভিন

    বাহ্‌ দারুণ টিপস। ধন্যবাদ আপনাকে। emoticons

রচনা পারভিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

গোল্ডেন বার্ড

পুতুলের মত দেখতে
কোলে রাখিনা ভয়ে
যদি চাপে যায় ভেঙে
লবণ চুষে খায় তার-
রূপ, রঙ, যৌবন
রেখেছিলাম তাই মন-মন্দিরে
সোনার শিকল দরজায় ঝুলিয়ে
নজর পরে সবার, চেয়ে থাকি আমিও
হিংসে হয়, খুব হিংসে
প্রবেশে মন দেয়না জানান
পার হয়ে গেল বছরের পর বছর
বুক ফেটে বলি হয় আমার ধ্যান
খুলে দিই শিকল, পাতার শব্দ দরজায়
অবাক হই, মন্দিরের ভিতর অমানবিক হাহাকার
পুতুল আমার আর পুতুল নেই,
নেই সেই পুরাতন আর্কষণ
তার অঙে চাকচিক্য খেলা করে
রূপ এখন সোনালী......
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

    সেই লিখেছো দাদা emoticons

    - মুহম্মদ ফরহাদ ইমরান

    কোন এক প্রয়াত নারীর
    রেখে যাওয়া জীর্ণ জীবনের -
    পাণ্ডুলিপি চোখের সামনে তুলে ধরে ।

    হারিয়ে যাওয়ার মত ছিল দাদা ।

     

রচনা পারভিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

কুমারখালীর ইতিহাস

প্রাচীন জনপদ কুমারখালী। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য কুষ্টিয়ার চেয়ে সমৃদ্ধ ও প্রাচীনতর। তাই ইংরেজ আমলের গোড়ার দিকে কুষ্টিয়ার পরিচয় দিতে বলা হতো "কুমারখালী-কুষ্টিয়া"। বাউলসম্রাট লালন শাহ, সাধক কাঙাল হরিনাথ, মোজাহেদ-নেতা কাজী মিয়াজান, বিপ্লবী-বীর বাঘা যতীন, সাহিত্যরথী মীর মশাররফ হোসেন, প্রজা-আন্দোলনের পুরোধা শামসুদ্দিন আহমদ প্রমুখ কুমারখালী থানার কৃতি সন্তান।
চৈতন্যদেবের আমলে কুমারখালীর নাম ছিল তুলসী গ্রাম। নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ এ অঞ্চলের রাজস্ব আদায়ের জন্য কালেক্টর নিযুক্ত করেন কমরকুলি খাঁ কে। তার নাম থেকে আঞ্চলিক সদরের নাম হয় "কুমারখালী"। সাবেক 'কমরখালীর' বিবর্তিত রুপ বর্তমান 'কুমারখালী'।
কুমারখালীর বিস্ত্তীর্ণ এলাকা আগে নদীগর্ভে ছিল। চরাইকোলযুক্ত গ্রামের নামগুলো তার প্রমাণ। নদী সরে গেলে পরে থাকে চর বা চরা এবং কোল। এই চরা ও কোল ঘেরা জমিনে গড়ে উঠেছে পুঁটিয়া-চরাইকোল, হয়তাপাড়া চরাইকোল, শিবরামপুর-চরাইকোল, পুরাতন চরাইকোল ইত্যাদি গ্রামসমূহ।
অতি ক্ষুদ্র হ্রদের মত পানিভরা বিলগুলো দেখে বুঝা যায় এককালে এগুলো নদী-পরিত্যক্ত কোল ছিল। কুমারখালীর কয়েকটি বিলের নাম - করাতকান্দির বিল, জিয়ালার বিল, চাঁদপুরের বিল, বহলবাড়ীয়ার বিল, সোনাপাতিলার বিল, দলুয়ার বিল, বাঁশআড়ার বিল।
পুর্বে কুমারখালীর থানা-দফতর ছিল গড়াই নদীর দক্ষিণ পাড়ে ভালুকা গ্রামে। পরে থানা ভালুকা থেকে কুমারখালীতে উঠে আসে। এখনও ভালুকা গ্রামকে লোকে থানা ভালুকা বলে। ১৮২৮ সারে পাবনা জেলার গণ্ডীর মধ্যে কুষ্টিয়া ও খোকসায় দুটি থানা ছিল। একটি ফাঁড়ি ছিল চরাইকোলে। বর্তমানে কুমারখালী থানার অধীনে পান্টি ও শিলাইদহে ফাঁড়ি আছে। ১৮৫৭ সালে কুমারখালী, খোকসা, পাংসা ও বালিয়াকান্দি থানা নিয়ে কুমারখালীতে মহকুমার সৃষ্টি হয়। এটা ছিল পাবনা জেলার মহকুমা। কিছুদিন আগেও মহকুমা কারাগারের ধ্বংসাবশেষ দেখা যেত এখানে। ১৮৭১ সালে কুমারখালী পাবনা থেকে নদীয়ার গণ্ডিতে এসে তার মহকুমার মর্যাদা হারিয়ে ফেলে।
কুমারখালী বাংলাদেশের সেরা তাঁত-কাপড়ের হাট। হাজার হাজার... continue reading
Likes Comments
০ Shares

রচনা পারভিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

মনকাব্য

প্রিয়জনের সাথে সম্পর্ক ভেঙে গেলে বিদায় ক্ষণে,
আমরা সাধারণত বলি "ভাল থেকো"
সবাই চাই প্রিয়জন ভাল থাকুক।
কিন্তু ভাল থাকার জন্য,
যে মানুষটাকে পাশে দরকার ছিল
সে যদি হারিয়ে যায়;
তাহলে জীবন কিন্তু এমনিতে-ই
খারাপ থাকার মধ্যে পড়ে গেল।
তাহলে "ভাল থেকো" কথাটার মানে কি দাঁড়ালো?
ভ্রান্তি ছাড়াই কিছুই না...... continue reading
Likes Comments
০ Shares
Load more writings...