-আহমেদ বাইরুল সৌরভ
নিস্তব্ধ পথের ধূলো
চিকচিক করে খসে পড়া নক্ষত্রের মতো
নিস্তব্ধ পথের ধূলো যেনো
বালিকার খসে পড়া সিঁথির সিঁদুর;
কান পাতলেই শুনি মৌমাছির গুঞ্জন
চোখ মেললেই দেখি স্পর্শহীন করতল
বুকের উপর চোখের ছায়ায়।
নিস্তব্ধ পথের ধূলো যেনো
নরম ঘাসের মতো শালিকের কাছে,
দোয়েলের কাছে, ঘরহীন পথিকের কাছে।
নিস্তব্ধ পথের ধূলো
ভিজে যায় হিম হাওয়ায় নিবিড় তুষারপাতে,
ভেজায় আমাকে;
নিস্তব্ধ পথের ধূলো সমস্ত আকাশ জুড়ে আছে ,
আহা নিস্তব্ধ পথের ধূলো আমার সমস্ত করটিতে!
Comments (1)
আপনার দুঘর পরেই ছিলো আজাদের ঘর । বেঁচে যাওয়া
আজাদের বউয়ের খবর আমি জানি, তার কোন আয় নেই
আগেও ছিলো না । স্বামীর রোজগারে চলতো সংসার । এখন
স্বামী নেই রোজগারও নেই । সংসারে তিনটি ছেলে মেয়ে
ভরণ পোষণ দেয়ার কেউ নেই । তাই
আজাদের বউ সন্ধার মিয়ানো আাঁধারে সেজেগুজে বের হয়
রোজগারের ধান্ধায়
কখনো রাতেই ফিরে আবার কখনো ভোরে ।