Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মুহাম্মদ রায়হান হাসান

১০ বছর আগে লিখেছেন

আত্মা প্রচন্ড অভিমান নিয়ে রাফি ধানমন্ডির একটা ব্রিজের উপর দাঁড়িয়ে আছে।কিছুই ভাল লাগছে না তার।ও কখনও ভাবতেও পারেনি ইশিতার মত মেয়ে এ ধরনের কাজ করতে পারবে।ওর জায়গায় অন্য কাওকে বসাতে চায় ইশিতা,সেটাতো ওকে জানালেই পারতো।ও নিজেই সরে আসত।কিন্তু এভাবে চিট করল ওর সাথে?মানতে পারছে না কিছুতেই।আকাশের কথাটাই যে সত্যি হবে,ভাবতে পারেনি।ইশিতার এক্স বয়ফ্রেন্ড ছিল আকাশ।ওর রিলেশনের শুরুতেই আকাশ ওকে বলেছিল,“রাফি,আমি জীবনে একটাই ভুল করেছি,ইশিতাকে ভালবেসে,এ ভুল তুমি করনা ভাই।”কিন্তু তখন সে বুঝতে পারেনি,আজকে বুঝতে পারছে।আর বুঝতে পেরেই সিদ্ধান্ত নিল এজীবন আর রাখবে না।কি মুখ দেখাবে বন্ধুদের?কি বলবে মাকে।অনেক গর্ব করেছিল ইশিতাকে নিয়ে।ও নাকি অনেক ভাল মেয়ে।অনেক স্বপ্নও দেখেছিল সে,কিন্তু যখন দেখল পার্কের বেঞ্চিতে অন্য একটা ছেলের বুকে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে তার গর্ব করা ভাল মেয়েটা তখন আর সহ্য করতে পারল না। রাত বাজে ১১.৪৫,ঠিক করে রেখেছে কালকের সুর্য আর দেখবে না রাফি।৩০ ফুট উচু একটা ব্রিজ।নিচে পানি।খুভ একটা গভীর নয় কিন্তু মারা যাবার জন্য যথেষ্ট।একবার আসে পাশে দেখে নিল রাফি।না কেউ নেই তাকে বাধা দেবার।এবার নিচে তাকালো,পানির ঢেউ ছাড়া আর কিচুই দেখতে পেলনা।একটা বড় নিঃশ্বাস নিল আর আস্তে আস্তে ব্রিজের রেলিঙ্গের উপর উঠল,এবার যেই লাফ দিতে গেল হটাৎই একটা কন্ঠস্বর ভেসে এল কানে, “কি ব্রাদার সুইসাইড করবেন নাকি?” ভয় পেয়ে গেল,পড়ে গেল রেলিং থেকে।না,পানিতে পড়ে নি।বিজের উপরেই পড়েছে।হাতে একটু ব্যথা পেয়েছে।ঐ অবস্থায়ই লোকটাকে খুজতে লাগল রাফি।হুম,খুজে পাওয়া গেল লোকটাকে।রাফির ঠিক উলটা পাশে বসে আছে সে,মুখে হাসি,চলিত বাংলায় বললে ভেটকি হাসি।এবার হাসতে হাসতেই রাফির কাছে আসল, “এ দিক দিয়েই যাচ্চিলাম,দেখলাম,আপনি রেলিঙ্গের উপর দারিয়ে আছেন,বুঝলাম কি করতে চান,তাই আগাইয়া আসলাম।” এতক্ষন পরে মুখ খুলল রাফি, “আমি যাই করি আপনার কোন প্রবলেম আছে?” “না তা নাই,কিন্তু ভাবলাম,চলে যাবার আগে আপনার সাথে কিচুক্ষন কথা বলে যাই,এই আর কি?” “দেখেন ভাই,আমি যেই কারনেই আসি না কেন,মজা করতে আসি নাই,আর আপনার সাথে কথা বলার বিন্দু মাত্র ইচ্ছাও আমার নাই,আপনি চইলা গেলে খুশি হব।” “আরে ভাই চেতেন কেন?কথাইতো বলতে চাই?” “আচ্ছা তাড়াতাড়ি বলে যেখান থেকে আসছেন সেখানে যান” “কেন ভাই এত তাড়াহুড়া কিসের,আমার কোন কাজ নাই,আর আপনেতো মরতেই আসছেন,চইলাইতো যাইবেন।আসেন শেষ টাইমে কিছু আলাপ করি।” “ভাই আপনের সমস্যাটা কি?ফাযলামি করতেছেন কেন?বহুত পেইন নিয়া আসছি,এখন আর পেইন ভাল লাগতাছে না।…….” বলেই রাফি হঠাৎ কান্না শুরু করল।লোকটা এবার রেলিঙ্গের উপর উঠে বসল।প্যকেট থেকে একটা সিগারেট বের করে ধরালো।টানতে টানতেই রাফিকে ডাকলো, “ভাই মাইয়া মানুষের মত কাঁদতেছেন কেন?কি হইছে,ঘটনা খুইলা বলেন।ভাই আপন মনে কইরাই বলেন।” “আপন যারে মনে করছিলাম তার জন্যই আজ মরতে আসছি,আর নতুন কইরা কাউরে আপন মনে করতে চাই না” “কি হইছে ভাই,বন্ধু বান্ধব ধোকা দিছে?” রাফি কিছুই বলল না, “বাপ-মা কিছু কইছে?” এবারো রাফি নিশ্চুপ। “তাইলে কি মাইয়া ক্যাচাল?” এবার রাফি মাথা তুলে তাকালো,চোখ গুলো ছলছল,আবার বর্ষন শুরু হবে এখনই এরকম একটা আভা চোখগুলতে, “ও,মাইয়া ক্যাচাল তাইলে,ভাইরে যেই মারে এতদিন ধইরা চিনেন তার কথা একবারও না ভাইবা দুইদিনের মাইয়ার জন্য মরতে আসছেন?” “ভাই যেই জিনিস জানেন না সেইটা নিয়া কথা বইলেন না” “এইসব জিনিস ভাই জানা লাগেনা,পর্ণ মুভি আর পিরিতের গল্প দুইটাই একই জিনিস,শুরুটা ভিন্ন হয় কিন্তু শেষটা একই থাকে।আপনার কি হইছিল?মানে শুরুটা কি ছিল?” “এরকম কান্নার মাঝেও লোকটার কথা শুনে হেসে দিল রাফি,রাফির হাসি দেখে লোকটাও হেসে দিল। “ভাই মন খারাপ না কইরা,ঘটনা খুইলা বলেন,নিজেরে অনেক হাল্কা মনে হইব।” রাফি এবার একটু শান্ত হল।রেলিঙ্গের উপর উঠে বসল।একমনে বলা শুরু করল, “২০১০ সালের ২৩জুলাই একটা মেয়ের সাথে পরিচয় হয়,ইশিতা।দেখেই খুভ ভাল লেগেছিল মেয়েটাকে তারপরেও দূরে দূরে থাক্তাম।ওই আসত কথা বলতে।এভাবেই পরিচয়,এভাবেই বন্ধুত্ত,তারপর হঠাৎ করেই ভালবাসা।ও খুভ ভাল ছিল,আমাকে অনেক কেয়ার করত,কিন্তু কেন যে এমন করল বুঝতেই পারলাম না।…………” অঝরে কাঁদছে রাফি। “কি করছিল ভাই,কাঁইদেন না,ছেলে মানুষ কাঁদলে ভাল লাগে না।” “গত কয়েকদিন আগে আমার চিঠিগুলা সহ ধরা খাইচে ওর বাবার কাছে।এছাড়াও প্রায় ২মাস থেকেই আমার সাথে দুরুত্ব বাড়তেছিল।অনেক ট্রাই করতাম যোগাযোগ করার কিন্তু ওই করত না।বলত ব্যাস্ত থাকে সারাদিন,পড়ালেখার অনেক চাপ।আমিও আর কিছু বলতাম না।কিন্তু গত কালকে যখন দেখলাম ও আরেকজনের সাথে……..” আবার কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল রাফি।এবার আর কিছুই বলছে না।শুধুই কেঁদে যাচ্ছে। “ভাই আপনাকে নিয়াতো মহা মুশকিল।এতো কাঁদেন কেন?” “আপনার চোখের সামনেই যদি আপনার ভালবাসার মানুষ কারো বুকে মাথা দিয়া রাখত,তখন আপনি বুঝতেন যে কেমন লাগে।” “আপনিতো খালি আপনার গল্পটাই বললেন,আমারটাতো শুনেন নাই।” “কি হয়েছিল আপনার?” হঠৎ করেই যেন শান্ত হয়ে উঠল রাফির মন।ক্ষণিকের জন্য, “মেয়েটার নাম ছিল নিলিমা,আমি শুধু নিলি বলেই ডাকতাম। আমাদের পাসের বাসায় থাকত ওরা।আমার চেয়ে বছর চারের ছোট,আমার কাছে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গল্প করতে আসত।গল্পে গল্পেই ভালবাসা হয়ে গেল।সত্যি ভালবেসে ফেলেছিলাম ওকে।কিন্তু বলতে পারলাম না।” “কেন?” “আজ ওর জন্মদিন ছিল।ভেবেছিলাম জন্মদিনেই ওকে আমার ভালবাসার কথা জানাবো।এদিকে অফিসে কিছু কাজও জমা ছিল।তাই একটু দেরী হয়ে গেল।তাও আসলাম,ঐ দিকে আরেকটু সামনে একটা ফুলের দোকান আছে।ভেবেছিলাম বেশী দেরি হয়ে গেছে,প্রায় ৯টা বাজে,দোকান বন্ধ থাকবে,কিন্তু পেয়েছি।সামান্য কিছু গোলাপ ফুল ছাড়া কিছুই পাইনি।ওগুলোই কিনে নিলাম।তারপর এই ব্রিজ দিয়েই উঠছিলাম,সবেমাত্র উঠেছি বলা চলে। আপনাকে দেখাই,ঐ যে জায়গাটা দেখছেন ঐ পর্যন্ত এসেছি,হঠাৎই একটা গাড়ি পেছন থেকে ধাক্কা দেয় আমি উলটে পড়ে যাই ব্রিজের নিচে,মাথায় প্রচন্ড আঘাত পাই,অনেক রক্তও ঝরে মাথা থেকে,বলতে গেলে একরকম থেতলে যায়।তারপরই মৃত্যূ।” রেলিং থেকে নেমে দাঁড়ায় রাফি।উত্তজিত মনে হচ্ছে ওকে,একটু ভিতও মনে হচ্ছে। “দেখুন ভাই,আমি আপনাকে অনেক ভাল মনে করেছিলাম,কিন্তু আমার সাথে এধরনের মজা করবেন ভাবতে পারিনি।এটা কি ধরনের মজা করছেন?” লোকটাও রেলিং থেকে নেমে পকেট থেকে কি যেন একটা বের করল, “ওকে ভালবাসার কথা বলতে পারিনি।একটা চিঠি লিখেছিলাম ওকে দেয়ার জন্য,আপনি কি এটা ওকে দিতে পারবেন।ঐ পাশের লাল বিল্ডিংটায় থাকে।৪তালায় ডানপাশে।কষ্ট করে একটু দিতে পারবেন?” এই প্রথম লোক্টাকে একটু উত্তেজিত মনে হচ্ছিল। “সেটা না হয় দিয়ে দিব,কিন্তু এটার জন্যতো এত নাটক করার দরকার ছিল না।” চিঠিটা পকেটে ঢোকাতে ঢোকাতেই কথাগুলো বলছিল রাফি। হঠাৎই পেছন থেকে কে যেন রাফি বলে ডেকে উঠল।পেছনে ফিরে দেখল ওর বন্ধু আবির আসছে,সামনে তাকাতেই দেখল লোকটা নেই।প্রচন্ড একটা ধাক্কা খেল রাফি।সাথে সাথেই লোকটার দেখানো জায়গায় গেল,রেলিং এ ভর দিয়ে নিচে তাকালো।নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেনা রাফি।লোকটার কথাই তাহলে সত্য।এতক্ষন কি তাহলে একটা লাশের সাথে কথা বলছিল রাফি।ধুপ করে পড়ে গেল রাফি।চোখ বন্ধ হয়ে আসছে ওর।বন্ধ হওয়া চোখেই লোকটাকে আবার দেখল। “শোন তোমাকে কিছু কথা বলা হয়নি।মানুষের জীবন অনেক ছোট।মৃত্যুতো অবধারিত।যে কয়দিন বেঁচে আছ,ভালভাবে বেঁচে থাক।এই আমাকেই দেখনা এখনো অনেক দিন বাঁচার ইচ্ছা আছে কিন্তু সাধ্য নাই।ভাল থেকো।আর হ্যাঁ,চিঠিটা কিন্তু পৌছে দিও।” এরপর আর কিছুই দেখতে পেল না রাফি।ওর চোখদুটো বন্ধ হয়ে গেছে। পরেরদিন অনেক বেলা করে ঘুম থেকে উঠল।অন্তত ওর কাছে এটা ঘুমই মনে হয়েছিল।চোখ মেলে দেখল,সবাই ওর পাসে বসে আছে।ছেলের জ্ঞান ফিরেছে দেখে খুসিতে কেঁদে দিলেন রোকসানা বেগম।জড়িয়ে ধরলেন ছেলেকে।প্রথমে কিছুই বুঝতে পারল না রাফি।আস্তে আস্তে কাল রাতের ঘটনা সব মনে পড়ল।নিজের অজান্তেই ওর হাতটা পকেটে চলে গেল।তারপর যা পেল সেটা দেখে আরও ভাল করে বুঝতে পারল কাল রাতে কি ঘটেছিল।

Likes Comments

মুহাম্মদ রায়হান হাসান

১০ বছর আগে লিখেছেন

রাজাকার

জম্ন যদি আমার একাত্তরের আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন আমি দেখেছি আমার মায়ের ইজ্জত নিয়ে হায়নাদের উম্মাদনা।
জন্ম যদি আমার একাত্তরে আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন আমি দেখেছি ইন্টারনেটে আমার বোনের গোপন প্রেমের চিত্র।
জম্ন যদি আমার একাত্তরের আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন আমি দেখেছি আমার স্কুল টিচার বাবার আত্মহত্য।
জম্ন যদি আমার একাত্তরের আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন আমি দেখেছি আমার ভাইয়ের গায়ে ধারাল অস্রের চিহ্ন।
জম্ন যদি আমার একাত্তরের আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন আমি দেখেছি করিম চাচার C.N.Gপড়ানোর কান্না।
জম্ন যদি আমার একাত্তরের আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন আমি দেখেছি রহিমের ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের ভর্তি না হওয়ার কারন।
জম্ন যদি আমার একাত্তরের আগে হত,
তবে আমি রাজাকার হতাম।
কারন একজন রাজাকার হয়েও আমি এর চেয়ে বেশী কিছুই করতে পারতাম না।
continue reading
Likes Comments
০ Shares

মুহাম্মদ রায়হান হাসান

১০ বছর আগে লিখেছেন

একটি সাধারণ বা অসাধারণ প্রেমের গল্প................

ইমুর আকাশ
“                                                                                                                           ২0এপ্রিল,১৯৯৩  
ইমু,
আমি সব ঠিক করে রেখেছি। চিটাগাং এ একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে আমি চাকরী পেয়েছি। মাসে তিন হাজার করে দেবে ওরা। একটু কম হয়ে গেল। সমস্যা হবে, আমি জানি। কিন্তু আগে একটু মাথা গোজার ঠাঁই করে নেই। তার পর সব ব্যাবস্থা করব। তোমাকেতো বলাই হয়নি। গত মাসে একবার হুট করে চিটাগাং গিয়ে ছিলাম,তোমার মনে আছে। সেবার চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলাম। গতকালই ওরাঅ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার পাঠাল। সেবার আসার সময় বাসাও ঠিক করে এসেছি। একরুমের বাসা, রান্নাঘর আর বাথরুম আলাদা। সাথে একটা বারান্দাও আছে। এই বারান্দাটার জন্যেই নিলাম। ওখানে বসে দূরের পাহাড় দেখা যায়। সন্ধ্যাবেলায় ক্লান্ত হয়ে যখন বাসায় ফিরব, তখন এখানে বসে দুজনের সমস্ত ক্লান্তি দূর করা যাবে, কি বল? যদিও ভাড়া একটু বেশি, তারপরেও বারান্দাটার মায়া ছাড়তে পারলাম না। আমার রুমমেট হালিমকে চিনত? যার মাথার টাক নিয়ে তুমি খুভ হাসাহাসি করলে। ওই সব ব্যাবস্থা করে দিয়েছে। ওদের বাড়ি আবার চিটাগাং। যাই হোক,এবার আমার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনো।
তুমি ২৩ তারিখ সকাল ১০টার দিকে কমলাপুর স্টেশনে চলে এসো। আমি স্টেশনের মুখেই থাকব। টিকিট আমি অগ্রিম কেটে রেখেছি। তোমার সাথে বেশী কিছু আনা লাগবে না, পারলে এক কাপড়েই চলে এসো। আমরা এখান থেকে সোজা চিটাগাং যাব,সেখানে তোমার জামা কাপড় কিনে চলে যাব কক্সবাজার। আজাদের বাড়ি আছে ওখানে। ওদের ওখানেই ৩টা দিন থাকব। আমাদের বিয়েও ওখানেই হবে। মধু চন্দ্রিমাও ওখানেই হবে। হালিম,আজাদ,শুধির,রুমা ওরাও থাকবে। আমরা আবার ২৯ তারিকেই চিটাগাং ফিরে আসব। বাসাটা এখনও গোজগাজ করা হয়নি,আমি আবার ১ তারিখেই জয়েন করব।
আর... continue reading
Likes ১২ Comments
০ Shares

মুহাম্মদ রায়হান হাসান

১০ বছর আগে লিখেছেন

বিষয়হীন

আজই প্রথম ব্লগে যুক্ত হলাম। অনেক কিছুই অজানা। অজানাতেই নাকি অনেক কিছু জানা যায়। দেখা যাক আমি কতটুকু জানতে পারি।
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - তৌফিক মাসুদ

    শুভকামনা জানবেন।