ট্রেনের কালো ধোয়াটা যতক্ষন দেখা যাচ্ছিল
আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম ঠাঁয়,
ট্রেনটা মিলিয়ে গেল-
সামনে শুধু ফাঁকা রেল লাইন-কাঠ-পাথর
রেল লাইনটা সামনে দিগন্তে মিশে গেছে-
সরু-খুব সরু হয়ে।
ট্রেনের জানালাগুলি বন্ধ করে দিয়েছিল
একটা জানালা খোলা ছিল তবু-
সেটা পারু’র জানালা।
একটা হাত নাড়ছিল তবু-
সেটা পারু’র হাত।
সেটাও মিলিয়ে গেল অবশেষে
সাথে ট্রেনটাও,
আমি আর দেখতে পাইনি প্রিয় পারু’কে।
Comments (3)
বরাবরে মতো ভালো লাগলো ...বিশেষ করে...আমার সত্যি এই ঘটনা জানা ছিলো নাবিশ্বখ্যাত দুজন ব্যক্তিত্ব রবীন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইন কবি ও বৈজ্ঞানিক। চিন্তা চেতনায় দুজন দুমেরুর অধিবাসী।১৯৩০ সালের ১৪ই জুলাই বিকেল চারটে নাগাদ ঐ টিলার বালি বিছানো রাস্তা ধরে পায়ে হেঁটে এই বাড়ীতে এলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। পরনে তার নীল রঙের নরম কাপড়ের পোষাক- একটা হাত পিছনে রেখে একটু ঝুঁকে হাটেন।দুজনের কেউই তার নিজের মত অন্যের উপর চাপিয়ে দেবার চেষ্টা করেন না। মুখোমুখি বসে গল্প করছেন।আলাপ শেষ হলো। রবীন্দ্রনাথ ঘর থেকে বেরিয়ে আসলেন। অপেক্ষমান সাংবাদিকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, “এই মাত্র আপনি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বললেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী? রবীন্দ্রনাথ সহজ ও সরল ভঙ্গিতে উত্তর দিলেন, আমি তো একজন বিশ্বখ্যাত কবির সঙ্গে কথা বললাম- বৈজ্ঞানিকের সঙ্গে নয়।” এরপরেই সাংবাদিকেরা আইনস্টাইনের সঙ্গে দেখা করে বললেন, “আপনি একজন বিশ্বকবির সঙ্গে আলাপ করলেন- আপনার প্রতিক্রিয়া কী? আইনস্টাইন জবাব দিলেন, আমি কবির সঙ্গে কথা বলিনি, আমি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বলেছি।”.......many many thank's