২০০৮ সালে ইওডি সিমেলেইন নামের এক নারী ফুটবল খেলোয়ারকে গণধর্ষণের পর উপর্যোপরি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে ফেলে রাখা হয় জোহান্সবার্গের কাছাকাছি ‘কাওয়া থিমা’ নামের এক ছোট্ট শহরে। ২০১০ সালের ফুটবল বিশ্বকাপে রেফারীর দায়িত্ব পালন করবার কথা ছিল তাঁর। সমকামী হওয়াই ছিল তাঁর একমাত্র অপরাধ। এরকম ঘটনা আরো অসংখ্য দক্ষিন আফ্রিকায়, আরেক মেয়ে নক্সোলো নগোয়াজা, বয়স ২৪, ২০১১ সালে ধর্ষণের পর হত্যা করে ফেলে রাখা হয় তাঁর লাশও। আগের দিন রাতেই তাকে দেখা গিয়েছিল এক মেয়ে বান্ধবীর সাথে স্থানীয় এক বার এ।
যৌন নিপীড়ন এর হারের দিক থেকে দক্ষিন আফ্রিকা অবস্থান করছে শীর্ষে। ২০০৯ এর এক সরকারী জরীপে দেখা যায় প্রতি চারজনের মধ্যে একজন পুরুষ জীবনে কখনো না কখনো কোনো মেয়ের সাথে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে তাঁর অনিচ্ছায়। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই আবার ধর্ষণ করেছে একাধিক মেয়েকে। এর আগের এক গবেষণায় দেখা যায়, মেয়েরা ধর্ষিত হচ্ছে বেশি বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় স্বজন বা সহকর্মীদের হাতেই।
নারী বা পুরুষ সমকামীদেরকে সংশোধন করার উদ্দেশ্যে ওখানে প্রচলিত আছে ‘সংশোধনমূলক ধর্ষণ’ নামের এক নির্মম প্রথা। বেশিরভাগ সময়ই যার ভুক্তভোগী হতে হয় মেয়েদেরকে। কখনো ধর্ষণের পর ধর্ষিতাকে হত্যা করে মৃতদেহ ফেলে রাখা হয় এখানে ওখানে।
সংশোধনকারী ধর্ষন এর শিকার হয় শিশুরাও। এবং কখনো কখনো পরিবারের হাতেই অথবা পরিবারের সীকৃতিতে। সিমফিওয়ে থান্ডেকা এরকম ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তিনবার। ১৩ বছর বয়সে প্রথম, তাঁর চাচার হাতে, কারণ চাচা তাঁর ‘ছেলে-ছেলে’ ভাব সংশোধন করতে চেয়েছেন। সে তখনও জানি না ধর্ষণ কী! তখন তার তের বছর বয়স। পরদিন সকালে বিছানা ছাড়ে রক্তাত্ত্ব অবস্থায় অসম্ভব যন্ত্রণা নিয়ে। মা’কে, দাদীকে বলে সে ঐ ঘটনা। ওরা তাকে চুপচাপ থাকার নির্দেশ দেয়। কিছু বছর পর তার চাচার সিদ্ধান্ত... continue reading
যৌন নিপীড়ন এর হারের দিক থেকে দক্ষিন আফ্রিকা অবস্থান করছে শীর্ষে। ২০০৯ এর এক সরকারী জরীপে দেখা যায় প্রতি চারজনের মধ্যে একজন পুরুষ জীবনে কখনো না কখনো কোনো মেয়ের সাথে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে তাঁর অনিচ্ছায়। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই আবার ধর্ষণ করেছে একাধিক মেয়েকে। এর আগের এক গবেষণায় দেখা যায়, মেয়েরা ধর্ষিত হচ্ছে বেশি বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় স্বজন বা সহকর্মীদের হাতেই।
নারী বা পুরুষ সমকামীদেরকে সংশোধন করার উদ্দেশ্যে ওখানে প্রচলিত আছে ‘সংশোধনমূলক ধর্ষণ’ নামের এক নির্মম প্রথা। বেশিরভাগ সময়ই যার ভুক্তভোগী হতে হয় মেয়েদেরকে। কখনো ধর্ষণের পর ধর্ষিতাকে হত্যা করে মৃতদেহ ফেলে রাখা হয় এখানে ওখানে।
সংশোধনকারী ধর্ষন এর শিকার হয় শিশুরাও। এবং কখনো কখনো পরিবারের হাতেই অথবা পরিবারের সীকৃতিতে। সিমফিওয়ে থান্ডেকা এরকম ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তিনবার। ১৩ বছর বয়সে প্রথম, তাঁর চাচার হাতে, কারণ চাচা তাঁর ‘ছেলে-ছেলে’ ভাব সংশোধন করতে চেয়েছেন। সে তখনও জানি না ধর্ষণ কী! তখন তার তের বছর বয়স। পরদিন সকালে বিছানা ছাড়ে রক্তাত্ত্ব অবস্থায় অসম্ভব যন্ত্রণা নিয়ে। মা’কে, দাদীকে বলে সে ঐ ঘটনা। ওরা তাকে চুপচাপ থাকার নির্দেশ দেয়। কিছু বছর পর তার চাচার সিদ্ধান্ত... continue reading
Comments (4)
জাতীয় চার নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধঞ্জলী।
তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
ধন্যবাদ নূরু ভাই, শুভকামনা রইল।
তুহিন ভাই আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ
বরাবরের মতো সুন্দর মন্তব্য করায়। ভালো
থাকবেন।
জাতীয় নেতাদেরর প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা রইলো।
আজকের এই বিশেষ পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ জানবেন নুরু ভাই
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ নীল'দা
শুভেচ্ছা জানবেন