জানিনা কেন যেন মনে হচ্ছে আজ আমার কোন স্বপ্নই বেঁচে নেই। আমার সব স্বপ্নকে জেন্তকবর দিয়ে দিয়েছে কেও একজন। যাকে আমি সারা জীবন আমার জীবন প্রদীপ করে রেখেছিলাম।এইত সেদিন তুমি আমি একসাথে প্রভতের রবি কে সাক্ষীরেখে তোমায় বিয়ে করেছিলামা একটা পাহাড়ী মোটেলে। চার দিকের পরিবেশটা যেমন সুন্দর মধুময় ছিল,আমার কাছে তুমি ছিলে তার চেয়েও বেশি আবেগময়।তোমার চোখ,ঠোটে যেন আগুন লাগা আভা সর্বদায় ছড়িয়ে থাকত। আমার বার বার মনে হত আমিই পারব তা নিভাতে। কিন্তু তুমি কি যেন একটা ভয়ে আমার সেই ইচ্ছেটা পূর্ণ হোক তা চাইতে না । আর আমিও চাইতামা তোমার ইচ্ছের বিরোদ্ধে কিছু করি। কারণ আমিযে তোমায় ভালবাসি। তার পর একদিন প্রত্যোশে রবির সোনালি আভায় আমি ব্যালকনিতে দারিয়ে আছি ,আর তুমি নিয়ম মত এক কাপ চা নিয়ে আসবে ভেবে।কিন্তু তুমি তা করলেনা, নিয়ে এলে রক্তিম দুটি ঠোট। আমি ভাবতেও পারিনি ভাগ্যদেবতা এভাবে আমার প্রতি সদয় হবেন। সেদিন এমন এক চা তুমি আমায় পান করিয়ে ছিলে যার মিষ্টি স্বাদ আমি আজো পাই। সেদিন মনে হয়ে ছিল আমি এক স্বর্গের সোধা পান করছি। আমার মনে হয়ে ছিল আমি আর আমার মাঝে নেই,যেন তুমি হয়ে গেছি। শুধুই তুমি। এমন আর এক দিন হয়ে ছিল,আমার স্বৃতিতে আছ টাইপ করাই আছে। যে দিন আমরা পালিয়ে যাওয়ার জন্য বাসে উঠলাম । সেদিন তুমি আমায় কি মনে করে জড়িয়ে ধরেছিলে।সেদিন আমি ভেবেছিলাম আমার জিবন প্রদীপ আজ আমার হাতেই আছে । কে জানত তা নিমিষেই নিভে যাবে। আমি আনন্দে আত্নহারা হয়ে গিয়ে ছিলাম।....তোমার সাথে আমার মাত্র এক বছরের প্রেম ছিল। সেই কলেজ গেটে আমি প্রথম দেখে ছিলাম। তার পর থেকেই আমি রোজ ওখানে দাড়িয়ে থাকতাম। মনে হত...
continue reading