ছাপ
এখানে রাতের গল্প
গিয়েছিল থেমে,
এখানে ভোরের দোয়েল
এসেছিল নেমে।
এখানে কুয়াশা ছিলো
শীতের সকালে,
এখানে শিশির ছিলো
ঘাসের আড়ালে।
এখানে মাটিতে ছিলো
কৃষকের ছায়া,
এখানে পাখির ডাকে
কত ছিলো মায়া!
এখানে নদীর বাঁকে
বসে ছিলো মেলা,
এখানে বালুর বুকে
ভেঙ্গেছিল খেলা।
এখানে গগন মাঝে
তারাদের হাট,
এখানে অদূরে ছিলো
মনে হয় মাঠ।
এখানে এ মেঠোপথে
বট গাছ তলে,
পথিকেরা বসে যেত
ক্লান্তির ছলে।
এখানে জীবনে ছিলো
যুগের প্রভাব,
বৃদ্ধার চোখে ছিলো
ক্লান্তির ছাপ।
Comments (4)
শুক্রবারে বই মেলাতে যাওয়া হবে আশা করি , কিন্তু এতো এতো বই কিনতে ইচ্ছে করে যে অনেক সময় ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও শখ পূরণ হয়না । শখ খানা রেখে দেই পরের বছরের জন্য তুলে , কিন্তু ঘুরে ফিরে যখন নতুন বছর আসে অবস্থা সেই আগের বছরের প্রতিচ্ছায়া । তারপরও যাবো , ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি । ভালো থাকবেন ।
আমার বই পড়ার হাতে খড়ি সেবা প্রকাশনী থেকে , তার পর যখন বুজতে শিখলাম স্বাদ পেলাম নানা রকম লেখকের বই এর বিশেষ করে একটা সময় আহেমদ ছফা ,হুমায়ূন আহমেদ , হুমায়ূন আজাদ , জাফর ইকবাল , সুনিল , সমরেশ , শঙ্কর , বুদ্ধুদেব , সঞ্জীব আরো ছিলো সেবার বঙ্গানুবাদ আরো কতো রকমের লেখক কতো বই । সময়টা ছিলো এরকম বই হলেই হল আমাকে পড়তে হবেই , কিন্তু বেশ কিছু বছর ইন্টারনেট এর কারনে অনেক ভালো ভালো বই মিস করেছি , আশা করছি এবার সুদে আসলে তাহা তুলে নিবো , আরা ইন্টারনেট কে দিবো ছুটি ।
আমি গত ২০১০ থেকে শুধু নবীন লেখক/কবি দের বইই কিনি। এনাদের লেখাগুলো কেমন তা মূল্যায়ন ও তাদেরকে উতসাহ-অনুপ্রেরণা প্রদানের প্রয়োজন রয়েছে বলে আমি মনে করি। এই বছর নিজের লেখা আছে এমন ৫টি বই বেরুবে। সেগুলো ছাড়াও বাচ্চাকাচ্চাদের বই সহ বিপুল সংখ্যক বই সংগ্রহে নেয়ার ইচ্ছে আছে।
ধন্যবাদ।
যূথী আপু বইমেলার প্রথম দিন থেকে একের পর এক আপনার পোস্ট গুলো দেখে মনটা আনচান করছে বইমেলায় যেতে। কিন্তু সময় করে উঠতে পারছি না। তাছাড়া এতদূর থেকে যাওয়াটাও ব্যয়বহুল। কিছু বই সংগ্রহ করাটা খুব জরুরী ছিল। তবে আপনার ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছিল আমিও বুঝি বইমেলাতেই ঘুরছি। ধন্যবাদ আপু।
আমি খুব ভুলোমনা। আর, একবার ক্যামেরা হারানোর অভিজ্ঞতা আছে তো। খুব ভয়ে ভয়েই ক্যামেরাটা সাথে নিয়ে ঘুরি। তার ভেতরেও আপনাদের কথা মনে করেই ফ্রেমে বেধে নিয়ে আসি মুহুর্তগুলোকে;দৃশ্যগুলোকে।
কত দূরে থাকেন?? ঢাকার ভাইরে কি??