চয়ন বাস করত তার মাকে নিয়ে। ছেলের বিয়ের বয়স হওয়ায় মা চয়নকে বিয়ে করতে বলল। একদিন ঠিকই একটি মেয়েকে বউ করে নিয়ে আসল মা আর ছেলে। প্রথম কিছু দিন ভাল করে পার করলেও ধীরে ধিরে বউ-শাশুরীর দ্বন্দ শুরু হয়ে গেল। একদিন তা চরম আকার ধারন করায় বউটি তার এক দুর্সম্পর্কের জমির চাচার কাছে গেল। উনি আবার ছিল একজন কবিরাজ।
বউ ওনাকে বলল-চাচা আমাকে বাচাঁন। আমার শাশুরী আমাকে অনেক অত্যাচার করছে।
চাচা-কিভাবে সাহায্য করব?
বউ-আমাকে একটু বিষ দিন আমি ওনাকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলব।
চাচা-তাহলেতো সবাই বুঝে ফেলবে আর তোমাকে পুলিশ ধরে নিয়ে ফাসিতে ঝোলাবে। তার চেয়ে আমি তোমাকে এমন একটি বিষ দিই যা প্রতিদিন একটু একটু করে খাএয়াবে আর ওনার সাথে ভাল ব্যবহার করবে উনি খারাপ ব্যবহার করলেও। এতে একদিন তোমার শাশুরী মারা যাবেন ঠিকই কিন্তু কেউ তোমাকে সন্দেহ করবেনা।
সব শুনে বিষ নিয়ে বউ খুশি মনে বাড়ী চলে এল আর পরিকল্পনা মাফিক সব করতে লাগল। একদিন শাশুরী অবাক হয়ে লক্ষ্য করল আরে বউতো আর খারাপ ব্যবহার করছেনা। তিনিও ভাল ব্যবহার করা শুরু করলেন। ধীরে ধীরে দু'জনের সম্পর্ক বউ-শাশুরী হতে মা-মেয়ের হয়ে গেল।
হঠাৎ একদিন বউ উপলব্ধি করল যে সেতো তার শাশুরী নয় মা। আর সে কিনা তার মাকেই মেরে ফেলছে। সে আবারও সেই চাচার কাছে দৌড়ে গেল।
বউ-চাচা আমাকে বাচাঁন। আমি আমার শাশুরী কে মারতে চাইনা। উনি আমার মায়ের মতই আদর করেন আমাকে। ওনাকে বাচাঁনোর ওষুধ দিন।
চাচা-শান্ত হও। আমি জানতাম এমন হবে তাই তোমাকে সেদিন বিষ নাদিয়ে ভিটামিন ওষুধ দিয়েছি যাতে তার স্বাস্থ্য ভাল থাকে। বিষ দিয়ে কিছুই হয়না কিন্তু ভালবাসা দিয়ে সব হয় সব।
বউটি ফিরে গেল তার শাশুরীর... continue reading
বউ ওনাকে বলল-চাচা আমাকে বাচাঁন। আমার শাশুরী আমাকে অনেক অত্যাচার করছে।
চাচা-কিভাবে সাহায্য করব?
বউ-আমাকে একটু বিষ দিন আমি ওনাকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলব।
চাচা-তাহলেতো সবাই বুঝে ফেলবে আর তোমাকে পুলিশ ধরে নিয়ে ফাসিতে ঝোলাবে। তার চেয়ে আমি তোমাকে এমন একটি বিষ দিই যা প্রতিদিন একটু একটু করে খাএয়াবে আর ওনার সাথে ভাল ব্যবহার করবে উনি খারাপ ব্যবহার করলেও। এতে একদিন তোমার শাশুরী মারা যাবেন ঠিকই কিন্তু কেউ তোমাকে সন্দেহ করবেনা।
সব শুনে বিষ নিয়ে বউ খুশি মনে বাড়ী চলে এল আর পরিকল্পনা মাফিক সব করতে লাগল। একদিন শাশুরী অবাক হয়ে লক্ষ্য করল আরে বউতো আর খারাপ ব্যবহার করছেনা। তিনিও ভাল ব্যবহার করা শুরু করলেন। ধীরে ধীরে দু'জনের সম্পর্ক বউ-শাশুরী হতে মা-মেয়ের হয়ে গেল।
হঠাৎ একদিন বউ উপলব্ধি করল যে সেতো তার শাশুরী নয় মা। আর সে কিনা তার মাকেই মেরে ফেলছে। সে আবারও সেই চাচার কাছে দৌড়ে গেল।
বউ-চাচা আমাকে বাচাঁন। আমি আমার শাশুরী কে মারতে চাইনা। উনি আমার মায়ের মতই আদর করেন আমাকে। ওনাকে বাচাঁনোর ওষুধ দিন।
চাচা-শান্ত হও। আমি জানতাম এমন হবে তাই তোমাকে সেদিন বিষ নাদিয়ে ভিটামিন ওষুধ দিয়েছি যাতে তার স্বাস্থ্য ভাল থাকে। বিষ দিয়ে কিছুই হয়না কিন্তু ভালবাসা দিয়ে সব হয় সব।
বউটি ফিরে গেল তার শাশুরীর... continue reading
Comments (4)
'দিগন্তে তখন সূর্য ডুবে আসছিল।' তারমানে এখনো সময় আছে। অবিশ্বাসের জোয়ারে হয়তো দু'জনে দু'দিকে ছিটকে পড়ে গেছে। কিন্তু কেউ কাউকে এখনো ভুলতে পারে নাই। ঘাসফুলের প্রতি মেয়েটির ভালোবাসা দেখে যুবকের চোখে বিস্ময়ের ঘোর। যুবকটি জানতেও পারলো না আসলে এই ভালোবাসা লেখকের জন্য। নাম করণ কি হীরের ঘাসফুলই হবে নাকি হীরের নাকফুল হবে কালপুরুষ দা? রোমান্টিক লেখকের এই গল্পও বেশ ভালো লাগলো।
সামান্য ঘাসফুল যখন কেউ আদর করে বুকে তুলে নেয় সেটা "হীরের ঘাসফুল" হয়েই ওঠে। নাকফুল ফেলে যে ঘাসফুল বেছে নেয় সেটা হীরের না হয়ে পারি কি?
ধন্যবাদ ঘাস ফুল। ভাল থাকুন।
কয়েকবার পড়েও এটাকে গল্প বলার কোন কারন খুঁজে পেলামনা। আহাম্মক পাঠকই রয়ে গেলাম।
এটা আসলে গল্প নয়, কিন্তু গল্পের ক্যাটাগরী ছাড়া আর কোথাও জায়গা দিতে পারলাম না। বিষয়টা পাল্টে যায়। তাই গল্পে জুড়ে দিলাম। আর মূল কথা পড়া, গল্প না হলেই বা কি। পড়া গেলতো! ধন্যবাদ।
"সামান্য ঘাসফুলের প্রতি তোমার ভালবাসা দেখে অবাক হলো যুবকটি। দিগন্তে তখন সূর্য ডুবে আসছিল।"-------------
সামান্য ঘাস ফুলকে ভালবেসে, সে কি তার হারিয়ে ফেলা ভালবাসা খুঁজে বেড়াচ্ছে !!!
খুব ভাল লাগল লেখাটি, অনেক শুভেচ্ছা কালপুরুষদা আপনাকে।
আপনাকে স্বাগতম কা.দা.