দেশে প্রথম 3D চালু হওয়ার পর 3D নিয়ে দুম পড়ে গিয়েছিল। এই যেমন ধরুন 3Dছবি,3D টিভি, 3Dলাইট, 3Dফ্যান,3D ভিউ, 3Dইউ আরও কত কই!
এখন দেশে 3G চালু হওয়ায় যা পরিবর্তন আসতে পারেঃ
১)পুরনো গান পরিবর্তিত হয়ে বের হবে নতুন 3G গান। যেমনঃ 3G(তিন তিনটা গার্লফ্রেন্ড) নিয়া পড়ছি আমি পান্দে.........
২)স্যার ক্লাস এ বলবেঃ তোরা 3G(তিন গাদা)কে বললাম না একসাথে বসবি না।
৩) হাসান ভাই আপনার ছেলে পেলে কয়টা?
হাসানঃ 3G(মানে তিন গ্যাদা) বা তিন গ্যাদা নাটকের নাম পরিবর্তিত হয়ে 3G হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই!
৪) ক্রেতাঃ 3G(তিন গণ্ডা)সুপারি দেন তো।
৫) সিনেমায় নাকিকাঃ তোরা 3G (তিন গুন্ডা), আমার আকাশ 4G(চার গুন্ডা খতম করার পাওয়ার)এর কাছে কিছুই না। বাঁচাও বাঁচাও!!! আকাশ 4G গতিতে হাজির হয়ে যাবে।
আরও কত কি হবে আল্লাহ্ই জানে। তবে তা দেখার জন্য অবশ্যই 3G(তিন জনমের)প্রাণ নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে।
Comments (2)
গল্পটা পড়ে কিছুক্ষণ থমকে গেলাম! একজন মৃত মানুষের বলা জীবন কাহিনী ও অনুভুতি মনকে নাড়া দিয়ে গেল। বেশ সুন্দর উপাস্থাপন । আরো সুন্দর সুন্দর লেখার জ্ন্ম হোক সেই শুভ্কামনা
সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ব্যতিক্রমধর্মী কাহিনীতে গড়া গল্প আমাকে ছুঁয়ে গেলো। অদ্ভুত ভালো লাগলো গল্পটা। লাশ হয়ে তার বিগত জীবনের স্মৃতিচারণ করছে।
তবে এদের মুখে ‘লাশ’ শব্দটা শুনে আমার খুব হাসি পাচ্ছে। চব্বিশ ঘণ্টাও হয়নি আমি কারও বাবা, কারও ছেলে, কারও স্বামী, কারও বন্ধু ছিলাম।
গল্পের এই লাইনটা দিয়েই আরও একটা গল্প লেখা যায়। দুর্দান্ত কিছু সত্যে এই লাইনে লুকিয়ে আছে।
পৃথিবীতে অসংখ্য প্রিয়জনের মাঝে আমি একমাত্র এই চার বছরের ছোট্ট মেয়েটার কাছেই আমার আবেগের, ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ করতে পেরেছিলাম। আমি শেষবারের মত রামিসাকে দেখছি।
রামিসার প্রতি এই ভালোবাসাটা যেন সেই কৃষ্ণবর্ণ কুমোর মেয়েটাকে লক্ষ করে বলা, যাকে কোন দিন ভালোবাসার কথাটা বলতে পারে নাই।
আর রামিসা খুব মনোযোগ দিয়ে কাদা ফুঁড়ে উঠে আসা কুৎসিত কেঁচোগুলোকে দেখছে।
লাশ হওয়ার পর একটা মানুষ কতটা পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এই লাইনটায় যেন তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। উৎসুক দৃষ্টিতে কতগুলো কুৎসিত কেঁচোকে দেখছে অথচ তবু লাশটাকে দেখছে না। এটাই নির্মম বাস্তবতা।
অনেক ভালো লাগলো গল্পটা। সাবলীলতা যেমন আছে, তেমনি বাক্য গঠনেও যথেষ্ট মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন। কাহিনী বিন্যাসেও আছে দক্ষতার ছাপ। আপনার লেখার হাত ভালো। নিয়মিত লিখে যান ইনশাল্লাহ ভালো করবেন। গল্পটা যদি পূর্বে কোথায় প্রকাশিত হয়ে না থাকে, তবে প্রতিযোগিতার জন্য বিবেচনার দাবী রাখে। ধন্যবাদ মুতাসিম।
সুন্দর মন্তব্যের জন্যে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার মন্তব্য পড়ে নিজেকে বেশ আশ্বস্ত লাগছে এই ভেবে যে, আমি লাশের অনুভূতিগুলোকে পাঠকমনে সঠিকভাবে অনুরণিত করতে পেরেছি। এভাবে আপনাদের উৎসাহ পেলে আমি নিশ্চয়ই নিয়মিত লেখালেখি চালিয়ে যাবার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ্। আর হ্যাঁ, 'লাশ' গল্পটি এখানেই প্রথম প্রকাশিত হল।
সময় নষ্ট করে সুন্দর, বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্যের জন্যে আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।
khubi valo laglo
ধন্যবাদ।