এক চোখ বুজে অন্য চোখের দৃষ্টি সীমা সীমিত ;
অপরিপক্ব নিঃশ্বাসের হুংকার
কতটুকু আর নির্জীব চেতনাকে সতর্ক বানী দেয় ।
হোমিওপ্যাথিকের ন্যায় ধীর ক্রিয়াশীল মানবিক বোধ
আমার সংকুচিত হাতের পরিধিকে কতটুকু আর প্রসারিত করে ।
সাদাকালো একটি পথশিশু
তার নির্মল নত দৃষ্টি দিয়ে আমাকে প্রতিনিয়ত প্রশ্ন করে--
”আমি কেন চিন্তিত নই ?,
কেন নিজেকে অবান্তর ভাবিনা মানুষ হিসেবে ?”
কয়েকটি কালো পিপীলিকার পিঠে নির্দয় রুপে দাড়িয়ে
দৃঢ়তার সাথে স্ব-পক্ষ সমর্থন বড়ো দায়।
তাই সৃজনশীল অজুহাত দেয়ার প্রতিযোগিতায় জয়ী আমি
নিজেকে মিথ্যুক রুপে মনে পড়ে ।
মানবিক প্রশ্ন এড়াতে যখনি রঙিন চশমা দেই চোখে
মানবতা আমাকে পুলিশ ভেবে বসে;
দৌড়ে পালায়, যেখানে উত্তর পাওয়া যায়।
আমাদের কৃত্রিম হাসিগুলো টুপ করে খসে পড়ে রাম অথবা ভদকার গ্লাসে,
সত্ত্বার জৈবিক চাহিদা ব’লে চাপিয়ে দেই
যারা এক গ্লাস ভদকার দামে চার দিন তিন বেলা খেতে পায়।
আঘাতে অশ্রু ঝরায় না যে
তাকে শুধু বৃক্ষই বলি, মানুষ বলিনা।
আজকাল নিজেকে আঘাত করতে বড্ড বেশী ভয় পাই।
Comments (0)
very nice......!
ধন্যবাদ সরোয়ার জাহান ভাই