Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Rezwan haque shikto

১০ বছর আগে লিখেছেন

ব্রেইন ক্যান্সার দমনে সাহায্য করবে আইবিএম এর ওয়াটসন

আইবিএম এর সুপার কম্পিউটার ওয়াটসন মস্তিষ্ক ক্যান্সারের একটি সাধারণ ধরনের জন্য সেরা চিকিত্সা নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে। ওয়াটসন Glioblastoma রোগীদের ‘ডিএনএ বিশ্লেষণ করবে এবং প্রাপ্ত প্রাসঙ্গিক মেডিক্যাল তথ্যের ফলাফল সম্পর্কিত করবে। নিউ ইয়র্ক জিনোম কেন্দ্রের প্রেসিডেন্ট রবার্ট ডারনেল  বলেছেন এই অসাধারণ অগ্রগতি গত ১০ বছরের ক্যান্সারের জেনেটিক ড্রাইভারগুলো বুঝতে গঠিত হয়েছে।
আর এই প্রকল্প “ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে মারাত্মক রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য ফলাফলের উন্নতি” হবে।
আইবিএম রিসার্চ ডিরেক্টর জন ই কেলি বলেন:  ”এটা স্টেরয়েডের উপর একটি বড় তথ্য।
“ওয়াটসন সেকেন্ডের মধ্যে এই কাজ করতে পারেন যা মানুষের কাছে কয়েক বছর লেগে যাবে।
আইবিএম গ্লোবাল প্রযুক্তি ও এনালিটিক্স ভাইস প্রেসিডেন্ট স্টিফেন হার্ভে বলেন: “যেখানে একটি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে গবেষণা সংস্থার জন্য  তিন সপ্তাহ থেকে তিন মাস সময় লাগে অাজ সেটি ওয়াটসন টেকনোলজি ব্যবহার করে তিন মিনিটেরও কম সময়ে করা যাবে।”
ওয়াটসন ইতিমধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সার চিকিত্সা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করার জন্য, নিউ ইয়র্কের মেমোরিয়াল Sloan-Kettering ক্যান্সার সেন্টার, এ ডাক্তার এবং নার্সদের দ্বারা ব্যবহৃত হচ্ছে।
ওয়াটসন বছরের পর বছর ধরে ছোট এবং দ্রুত হয়ে উঠেছে। একটি সিস্টেম গড়ে বেডরুমের মাপ হিসাবে শুরু করে এখন তিন স্তুপীকৃত পিত্জা বাক্সের আকারের সমান। এটা ক্লাউড মাধ্যমে পাওয়া যায়, যার অর্থ, এটি যে কোন জায়গা থেকে অ্যাক্সেস করা যেতে পারে।
এটি 500 GB তথ্য  প্রক্রিয়া করতে পারে যা প্রতি সেকেন্ডে এক মিলিয়ন বই সমতূল্য। 
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Rezwan haque shikto

১০ বছর আগে লিখেছেন

মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণানুযায়ী, পৃথিবীর ৬৫% লোক নিজেকে দুঃখী ভাবতে ভালোবাসে। “দুঃখী ভাবতে ভালোবাসে” – মানে তারা বেশীর ভাগ সময়ই নিজেকে দুঃখী ভাবে। দুঃখগুলোকে নিয়েই সবসময় পড়ে থাকে। অনেক সময় বুজতেই পারেন না মন খারাপের জন্য কোন কারনগুলো দায়ী। কিন্তু দুঃখ নিয়ে পড়ে থাকলে জীবনে আগানো যাবে না। জীবন একটাই। এই ছোট্ট কথাটাই ভুলে যাই। তাই ভালো থাকার বদলে অকারণেই দুঃখ আগলে বসে থাকি। আর বলি এ জীবনটা বড় কঠিন! কীভাবে ভালো থাকতে পারেন তা’র কয়েকটা টিপস নিচে দেওয়া হলোঃ হাসি ভালো থাকার সব থেকে বড় ওষুধ হাসি। এটা ভুললেই মুশকিল। হাসলে এনডরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা আমাদের মেজাজ ভালো করতে সাহায্য করে। হাসলে হৃদপিন্ডও ভালো থাকে। ক্যালোরিও পোড়াতে সাহায্য করে হাসি। বারবার মন খারাপ হওয়ার কারণ অনেকক্ষেত্রে শারীরিকও হতে পারে। দুর্বল স্বাস্থ্য, ঘ্যানঘেনে অসুখ-বিসুখ মনে প্রভাব ফেলে। পুষ্টিকর খাবার খান শরীরে পুষ্টির ঘাটতি হলে অবসাদ আসতে পারে। মস্তিষ্ক গঠনে ওমেগা-থ্রি নামক একটা ফ্যাটি এসিড সাহায্য করে। এর ঘাটতিও অবসাদ অনুভব করার কারণ হতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখুন। অনেক সময় দেখা যায় মন ভালো, ফুরফুরে মেজাজ; কিন্তু হঠাৎ অজ্ঞাত কারণে মন বিগড়ে গেলো। এমন মুড পরিবর্তনের কারণ অনেকক্ষেত্রে ভিটামিন ডি-এর অভাব হতে পারে। ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস সূর্যরশ্মি। তাই সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দু’দিন ১৫ মিনিট করে রোদে থাকুন। তবে কড়া রোদে থাকবেন না, এতে ভিটামিন ডি অপেক্ষা অতিবেগুনী রশ্মির প্রভাব বেশী থাকে। শরীরচর্চা করুন মন-মেজাজ ভালো করতে শরীরচর্চা গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখে। ব্যায়ামে মস্তিষ্কে এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হয় যা আপনাকে চিন্তা ভাবনা থেকে নিষ্কৃতি দেবে। শরীরচর্চার ফলে মস্তিষ্কে নিঃসৃত হওয়া এনডরফিন এবং অ্যানান্ডামাইড এ কাজটি করে। এছাড়াও ব্যায়ামে মনোনিবেশ হওয়ায় মাথায় অন্য কোনো চিন্তা তেমন আসেও না। তাই প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিনিট সময় বের করুন শরীরচর্চার জন্য। সুগন্ধী ব্যবহার মনোমুগ্ধকর সুগন্ধী খারাপ মন কে ভালো করতে পারে। এটি বহু পরীক্ষিত সত্য। বার্গামেট, জেরানিয়াম, নেরোলি, জেসমিন ইত্যাদি এসেন্সের মোমবাতি, আগরবাতি জ্বালান ঘরে। এসব এসেন্সের রুম ফ্রেশনারও ব্যবহার করতে পারেন ঘরে। গোসলের পানিতেও সুগন্ধী মেশাতে পারেন। হঠাৎ করে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন। পড়ুয়ারা বিদেশে কিছুর জন্য আবেদন করতে পারেন। এসব চলার সময় বেশ কিছুদিন উত্তেজনার পারদ থাকবে তুঙ্গে। তাই ভুলেই যাবেন মন খারাপের গল্প। বন্ধুকে জানানো মন খারাপের পাল্লাটা যদি একটু বেশিই ভারী হয় তা হলে কোন বন্ধুকে বিষয়টা জানান। দরকার হলে পরামর্শ নিন মনোবিদের। মনের কথাটা বললে অনেক সময় নিজেকে বেশ হাল্কা লাগে। সমস্যার সমাধান হয়তো নাও হতে পারে। কিন্তু মেজাজটা ভালো হয়ে যাবে। জীবনের ইতিবাচক দিকটা সামনে উঠে আসবে। মনের মত কাজ করুন খুব ছোট ছোট জিনিসও অনেক সময় মন ভালো করে দেয়। সেই ছোট ছোট জিনিসগুলোই খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। সেটা হতে পারে বিভিন্ন গেম খেলা, রান্না করা, যাদের বাগান করার শখ তাদের বাগানের পরিচর্যা, হতে পারে আড্ডা দেয়া। আপনি ভেবে দেখুন, মন খারাপের মুহূর্তে ঠিক কি করতে আপনার ভালো লাগে। খুব ভালো থাকার সময়ই বা কি করেন? সেগুলোই করুন। মন ভালো থাকবেই। জীবনে কম-বেশী দুঃখ সবারই থাকে। নিজের কষ্টটা একটু সরিয়ে রেখে অন্যকে যদি একটু সাহায্য করতে পারেন তা হলে ভালো লাগবে। অবসর সময়ে কোন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে যোগ দিতে পারেন। দুস্থ শিশুদের পড়াতে পারেন; এতে উপকার হবে ওদের, ফল পাবেন আপনিও। বন্ধুরা বিপদে পড়লে তাদের পাশে দাঁড়ান। পরিবারটাও হেলাফেলার নয়। কথায় বলে, নিজের ঘর থেকেই শুরু হয় জনসেবা। এ কথাকে কাজে পরিণত করুন। পরিবারের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন, পরিবারকে বন্ধুর মতো ভাবুন। সঠিক লক্ষ্য ঠিক করুন জীবনে কি করতে চান সেটা জানা খুবই জরুরী। সেই মতো তৈরী করুন নিজেকে। যেটা ভালো লাগে সেটাই করুন। জোর করে কিছু করতে যাবেন না। তাতে খারাপ লাগাটা বাঁড়বে। অন্য সকল চিন্তা বাদ দিয়ে আপনার লক্ষ্যের কথা ভাবুন, মন খারাপ হওয়ার সময়ই থাকবে না। বই পড়ুন মহৎ ব্যক্তিত্ব যারা, তাদের জীবনী পড়লে বোঝা যায় তাদের জীবনে দুঃখের কোনো কমতি ছিলো না, কিন্তু তারা তা নিয়ে পড়ে থাকেন নি, দুঃখকে হাসিমুখে বরণ করে এগিয়ে গিয়েছেন নিজের জন্য, দশের জন্য, দেশের জন্য। তাই সকলের উচিত তার জীবনকে উপভোগ করা, দুঃখকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে, তাকে আপনার ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দী বন্ধুর ন্যায় মেনে নিয়ে নিজের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া। সর্বদা প্রাণবন্ত থাকুন।

Likes Comments