Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

আনমনা

১০ বছর আগে লিখেছেন

একটি পাঠচক্র- স্বপ্ন, প্রস্তাবনা, উৎসাহ, বাস্তবায়ন, পথচলা, দুর্ঘটনা, বিস্ময়, বিভ্রান্তি এবং অবশেষে দুঃখিত।

 
নক্ষত্র পাঠচক্র কিভাবে শুরু, কি উদ্দেশ্যে শুরু সবই আপনারা জানেন। হ্যাঁ, আমি শুরু করেছিলাম, স্বপ্ন দেখেছিলাম বড় কিছু করার। শুধু কি আমার জন্য? ব্যক্তিগত স্বার্থে? থাক না-ই বলি। কিছু বলার আজ আর কোনো ভাষা নেই আমার। বলেই বা কি হবে?
 
দূর্ঘটনায় পড়ে আমি বিছানায় পড়ে আছি। আমার পক্ষে এই পোস্ট টা লিখাও খুব কষ্টের ব্যাপার। কষ্ট হচ্ছে তবু লিখছি। আমার যা অবস্থা তাতে আগামী একমাস আমি বিছানা ছেড়ে উঠতে পারবোনা। যাক এইটা বলার কিছু নেই, বললাম শুধু আমার অনুপুস্থিত থাকার কারনটা কতটা যৌক্তিক এবং গুরুত্বপূর্ণ তা জানানোর জন্য। আমার অনুপস্থিতিতে নক্ষত্রের পক্ষ থেকে তাহমিদ ভাই সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বলে জেনেছি। কেউই আসেনি। ফোনে সব আপডেট পাচ্ছিলাম আর কি পরিমাণে কষ্ট পাচ্ছিলাম তা কেউই বুঝবেনা। কারো কাছে ২০মিনিট সময় ও হলোনা? যদি আমার অনুপুস্থিতির জন্য বা আমার আমন্ত্রনের জন্য পাঠচক্রে কেউই না আসে তবে অনেক কথা থেকে যায়, আমি একজন নেই তাই পাঠচক্র হবেনা? আমি সহ অনেকেই তো বনোভোজনে যেতে পারিনি তাই কি বনোভোজন হয়নি? কেউ যায়নি? আমি সহ অনেকেই নক্ষত্রের কোনো অনুষ্ঠানে যেতে পারছেনা তাই বলে কি কেউ যাচ্ছেনা? (যদিও এগুলো বলার কোনো অধিকার নেই তবুও বললাম। আপনাদের ইচ্ছা আপনারা গেছেন আমি বলার কে? তবুও বললাম আর কি? ) নাকি পাঠচক্র একটা তুচ্ছ বিষয়।? এতোটাই তুচ্ছ যে একটা মানুষ ও আজ এলোনা। আমি বলছিনা অন্যান্য অনুষ্ঠানের মত সবাইকে একদিনের জন্য দূর দুরান্ত থেকে আসতে হবে। মাসে দুই দিনই তো। কেউ না কেউ তো আসতেই পারতো যদি আগ্রহ মায়া বা ভালোবাসা থাকতো। আসলে সবই হয় ইচ্ছা, আগ্রহ, ভালোবাসা অথবা লাভ ক্ষতির টান। নক্ষত্র পাঠচক্র কোনো কিছুর আওতায়... continue reading
Likes ১১ Comments
০ Shares

Comments (11)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    চমৎকার

আনমনা

১০ বছর আগে লিখেছেন

১১-০১-২০১৪ ইং- নক্ষত্র পাঠচক্রের যাত্রা, প্রথম পাঠচক্র, ধন্যবাদ সবাইকে!

 
অবশেষে যাত্রা শুরু করলো নক্ষত্র পাঠচক্র। নক্ষত্র পাঠচক্রের প্রথম আসর হল আজ নক্ষত্র কার্যালয়ে। অনেকেই ঢাকার বাইরে ছিলেন বলে আফসোস করেছেন আর অনেকেই বাইরে থেকেও ফোন করে আসতে না পারার কষ্ট আর শুভেচ্ছা জানাতে ভুল করেননি।
শুরুতেই পাঠচক্রের কোনো নির্ধারিত বিষয় নেই। বলা যায় উন্মুক্ত। যার যা ইচ্ছে আলোচনার সুজোগ ছিলো আজ এবং থাকবেও। একজন দুজন করে আমরা প্রায় ৮-৯জন উপস্থিত হয়ে গেলাম। বাহ্‌! দারুণ। আমি খুশি, বেশ খুশি। কারন আমি বিশ্বাস করি একটি ভালো উদ্যোগে, একটি শিক্ষণীয় জায়গায় এই ৮-৯ থে ১৮-১৯ হতে খুব একটা সময় লাগবেনা।     
শুরু হলো পাঠচক্র, জমে উঠলো খুব শীঘ্রই। একটা সময় আলোচনা আর জানার গভীরতা এতোই ডুবে গিয়েছিলাম যে একটি বারও মনে হয়নি আমরা মাত্র কয়েকটা মানুষ। রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, আবুল হাসান থেকে শুরু করে এখনকার ব্লগার, কবি এবং লেখকদের নিয়ে কথা হল। জানা হল এই জনপ্রিয় ও নন্দিত কবি ও লেখকদের জীবনের কিছু অজানা দিকের কথাও, যা হয়তো অনেকেই জানতাম না।  কথা হল সমসাময়িক গল্প ও কবিতার ধারা এবং পাঠকের বোধ ও লেখকের প্রচেষ্টা নিয়ে সেই সাথে কিছু গল্পের অভ্যন্তরীণ বার্তা ও তার ব্যাপ্তি নিয়ে। সব আলোচনার ফাঁকে ফাঁকে পেয়ে গেলাম কিছু নতুন প্রস্তাব না নক্ষত্র পাঠচক্রের চলার পথকে করবে আরও সুনর এবং সাবলীল। এর ফাঁকে চা, নাস্তা আর হাসি তামশাও ছিলো। বলা যায় একের ভেতর সব।
তিনঘণ্টা যাবত চললো এই পাঠচক্র। শুনলাম ব্লগার  শাহ্‌ আজিজের বাস্তব প্রেক্ষাপটে লেখা একটি চমৎকার গল্পের অনেকখানি। গল্পের নাম ‘লাল মরিচ’- ফাঁসির আদেশে দণ্ডিত আসামী মোহন কায়সার এর নিজ দেশের সীমানা পেরিয়ে এই পলাতক জীবন কীভাবে আর কোন পর্যন্ত যাবে বাকিটুকু শুনার অপেক্ষায় আছি আমি।... continue reading
Likes ৪০ Comments
০ Shares

Comments (40)

  • - ঘাস ফুল

    সবাই যদি এমন ধোঁয়াশার মধ্যে রাখেন, তবে আশার আলো যা নিভু নিভু করে জ্বলছে, সেটা যে ধপ করে নিভে যাবে। তখন উপায় কী হবে? 

    পরীক্ষা যখন শেষ এবার ইচ্ছা মতো ব্লগিং করেন।  ব্লগটারে এক্কেবারে ফাটাইয়া ফালান, যাতে আর জোড়া লাগানো না যায়। তাতে সুবিধা হবে, যখন আবার ব্যস্ত হয়ে পড়বেন, তখন আফসোস থাকবে না ব্লগিং করতে পাড়ছেন না বলে। তখন মনকে সান্ত্বনা দিবেন, ব্লগই তো ফাটা, ব্লগিং করমু ক্যাম্নে। 

    • - আলভিনা চৌধুরী

      সব তো ধোঁয়াশা না রে ভাই, কিছু জিনিস ধোঁয়াশা  

      কি যে করি  এই ছুটিতে ! ভাইবা দেখি  

      ভালো থাকুন! 

       

    • Load more relies...
    - তৌফিক মাসুদ

    একটা সময় পাঠ্য বইয়ের তলায় বই লুকিয়ে পড়তাম। তারপরেও মা কিভাবে যেন বুঝে ফেলতেন। আপনার মতই সেই দিনগুলি অনেক মিস করি।  

    • - আলভিনা চৌধুরী

      একটা সময় পাঠ্য বইয়ের তলায় বই লুকিয়ে পড়তাম। - এইটা সবার জীবনের ধ্রুব সত্য মনে হয় !!

      ভালো থাকুন  

    - শিবাশীষ বিশ্বাস

    "চক্র" উপন্যাস পড়তে পারেন। পড়া থাকলে আবারো পড়তে পারেন...  

    • - আলভিনা চৌধুরী

      পড়া নেই  

      দেখি চেষ্টা করবো 

    Load more comments...

আনমনা

১০ বছর আগে লিখেছেন

আজ শনিবার নক্ষত্র পাঠচক্র শুরু হচ্ছে! আপনারা সকলে আমন্ত্রিত!!

অবশেষে শুরু হতে যাচ্ছে নক্ষত্র পাঠচক্রের পথচলা। সব আলোচনা, চিন্তা ভাবনা এবং অপেক্ষা শেষে আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে নক্ষত্র পাঠচক্র। এখন থেকে নিয়মিত মাসে দুইদিন হবে এই পাঠচক্র। মাসের ১ম এবং ৪র্থ শনিবার। 
পাঠচক্র সংক্রান্ত প্রথম পোস্টে ১১ তারিখে এই আয়োজন শুরুর ব্যাপারটা উল্লেখ করা ছিল। দেরী না করে যাত্রা শুরু করার করার জন্য শনিবারকেই বেছে নেয়া হয়েছে। নক্ষত্র পাঠচক্রের প্রথম আসরে কোনো আমন্ত্রিত অতিথি থাকছেন না। সবাই যার যার নিজের গল্প কবিতা অথবা নিজেদের লেখা নিয়ে কথা বলতে পারবেন, কথা বলতে পারবেন অন্যান্য বিষয় নিয়েও। বলতে পারেন প্রথম আসর হবে চেনাজানা এবং পাঠচক্র শুরুর আগে একটা ছোট্ট আড্ডা। তেমন কোনো আনুষ্ঠানিকতা না থাকলেও আশা করছি আপনারা সবাই আসবেন।
যারা যারা সময় পাবেন অনুগ্রহ করে চলে আসবেন। আজকের আলোচনার মাধ্যমেই শুরু হবে পাঠচক্রের নিয়মিত পথচলা। এই পাঠচক্র আমাদের- আপনাদের সবার জন্য। এটি নক্ষত্র ব্লগের নিয়মিত আয়োজন হিসেবে চলবে তাই আমন্ত্রন জানানোর কিছু নেই কারন এই পাঠচক্র আপনাদের জন্যই। তাই নক্ষত্র পাঠচক্রে আপনারা নিয়মিত আমন্ত্রিত। বলতে পারেন এইটা শুধু একটা রিমাইন্ডার মাত্র। 
 
পাঠচক্রের প্রথমদিনঃ শনিবার, জানুয়ারী ১১, ২০১৪
স্থানঃ নক্ষত্র কার্যালয় 
পাঠচক্র শুরুর সময়ঃ বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট; চলবে ৭-৩০ মিনিট পর্যন্ত
যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করার জন্য ০১৯১৪৮৭৪৭০১ (নীল'দা) নম্বরে ফোন করতে পারেন। আশা করছি আপনারা সবাই আসবেন এবং পাঠচক্রের যাত্রাকে সুন্দর ও সার্থক করবেন। সবাইকে অগ্রিম ধন্যবাদ। 
 
 
 
continue reading
Likes ৭১ Comments
০ Shares

Comments (71)

  • - ধ্রুব তারা

    কেমন আছেন ভাই? অনেকদিন পর। ভাল লাগল

    • - রুহুল আমিন

      ধন্যবাদ। আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

    - নীল সাধু

    - জাকিয়া জেসমিন যূথী

    ভালো বুঝি নাই। 

    • - রুহুল আমিন

      প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই, আাপু আপনি কি বুঝেন নাই সেই কথাটা বলুন।

    Load more comments...

আনমনা

১০ বছর আগে লিখেছেন

অনুগল্পঃ 'মা'

 অনুগল্পঃ 'মা'
 
প্রত্যেকদিন সকালে মা ঘুম ভাঙ্গাতে আসলেই বালিশ ফেলে মায়ের কোলে মাথা রেখে মিনিট পাঁচেক না ঘুমালে নোমানের ঘুম যেন পূর্ণ-ই হয়না। বাবাও চলে গেছে তাদের ছেড়ে আজ বারো বছর। মা-ছেলের ছোট সংসার। দুই কামরার ভাড়ার একটা ছোট ঘর। তেমন কিছুই নেই ঘরে কিন্তু সুখ আর শান্তিতে ভরপুর। এইতো ক’দিন আগে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেই বেশ ভালো বেতনের চাকরীতে যোগ দিয়েছে নোমান। এবার মায়ের অবসরের পালা। সেইতো নোমানের বাবার চলে যাবার পর থেকে খেয়ে না খেয়ে এই ছেলেকে মানুষ করতে দিন রাত এক করে দিয়েছে সে।  এবার ছেলেকে বিয়ে দিয়ে একটা ফুটফুটে বউ ঘরে আনবে। তারপর নাতী-নাতনী, ছেলে- ছেলের বউ নিয়ে হেসে খেলে কাটিয়ে দেবে বাকি জীবনটা। বাঁচবেই বা আর কয়দিন। বয়সের দিগুণ বার্ধক্য তার শরীর জুড়ে। হবেনা কেন? জীবনটা তো শুধু খেঁটে খেঁটেই কাটিয়ে দিলো। সব কিছুই এই একটা ছেলেকে মানুষের মত মানুষ করার জন্য। ছেলের জন্য এই কষ্ট যেন কিছুই না। এবার তার বিশ্রামের পালা। মায়ের দুচোখ ভরা হাজারো স্বপ্ন। এবার ছেলের কোলে মাথা রেখে মাথা রেখে শেষ নিঃশ্বাস ফেলার অপেক্ষায়। এইসব বছর সাতেক আগের কথা।  এখন নোমান বিবাহিত, সুন্দরি বউ আর আছে ৬ বছরের একটি ছেলেও। সাফল্যের সিঁড়ি এক্টারপর একটা পেরিয়ে যাচ্ছে নোমান। এখন তার নিজেরই একটা ৪ কামরার বড় ফ্ল্যাট আছে, কি সুন্দর সাজানো গোছানো। আছে দুইটা বড় বড় ঝুল বারান্দা। বারান্দা জুড়ে নানানরকম ফুল গাছ আর এক পাশে দুটো খরগোশের ছোট্ট একটা ঘর।      
জানালার গ্রীল ধরে দাড়িয়ে আছেন রাহেলা আনজুম। ছোট ঘরটিতে একটিই মাত্র জানালা। জানালার পাশ ঘেঁষে ঘরের কোনায় একটি খাট রাখা আছে।  সাদা রঙের চাঁদর বিছানো, নেই কোনো বালিশ। জানালা... continue reading
Likes ৩৯ Comments
০ Shares

Comments (39)

  • - কামরুন নাহার ইসলাম

    এমন সব ভুতের গল্প তুমি ভালোই লিখতে পারো। তোমার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে, সিলেটে ভুতের আড্ডা। সিলেটে বেড়াতে যেতে চেয়েছি। যাব কি? গেলে ফিরে আসতে পারবতো ? আমার এই জীবনে আমি শুধু ভুতের গল্পই শুনেছি, কখোনও দেখিনি।

    • - সালাহ্‌ আদ-দীন

      সিলেটে চলে আস আপি। ভূত দেখিয়ে দেব! অনেক ধরনের ভূত আছে...। মেছু ভূত, গেছু ভূত, হিজলা ভূত, তাল ভূত!!! অনেক! তুমি শুধু এসেই দেখ!  

       

       

    - মুহাম্মাদ আরিফুর রহমান

    এটা কি গল্প নাকি কাহিনি ?

    • - সালাহ্‌ আদ-দীন

      আরিফ ভাই গল্প লিখতে গিয়ে কাহিনী লিখি নাই তো?

    • Load more relies...
    - সকাল রয়

    • - সালাহ্‌ আদ-দীন

      দাদা যা একখান মন্তব্য করেছেন আমি তো ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম!

    Load more comments...

আনমনা

১০ বছর আগে লিখেছেন

কি এসে যায়?

 
 
কি এসে যায়? 
 
 
তুমি?
-অচেনা কেউ!
নাহ্‌, মানে-
-ব্যাখ্যা জরুরী নয়।
হঠাৎ এইপথে?
-নিয়তির প্রতারণা।
ইচ্ছে ছিলোনা?
-মিথ্যে বলতে চাইনা।
কেমন আছো?
-কি এসে যায়?
চা খাবে?
-ছেড়ে দিয়েছি।
কোথাও বসি?
-এখানেই ঠিক আছি।
কপালে টিপ নেই যে?
-ভাগ্যের জায়গা কম পড়ছিলো।
কাঁচের চুড়ি?
-শব্দে বিরক্ত হই।
অভিনয় কেন?
-কষ্ট কমে যায়।
বদলে গেছো।
-নিষ্ঠুর হয়েছি।
নাহ্‌, ভেঙ্গে গেছো।
-ভাঙ্গনে উল্লাস? 
ক্ষমা চেয়েছি।
-পর্যাপ্ত?
সাড়ে সাত বছর।
-ক্ষতের গভীরতা?
আমি লজ্জিত।
-আর কি বা এসে যায়?  
বিয়ে করেছো?
-দেরী হয়ে যাচ্ছে, যাই।
দুঃখিত, অনধিকার চর্চা।
-এই রিক্সা যাবে?
আমি পৌঁছে দেই?
-একা একা আর ভয় লাগেনা।  
ভালো থেকো।
-কি এসে যায়?
শোনো।
-শুনছি।
নাহ্‌, থাক। কি এসে যায়?
 
 
 
continue reading
Likes ৪০ Comments
০ Shares

Comments (40)

  • - শিবাশীষ বিশ্বাস

    ভাল লাগলো। 

    • - আহমেদ ইশতিয়াক

      ধন্যবাদ দাদা ... 

    - গোলাম মোস্তফা

    va

     

    ভাল লিখেছেন 

     

    • - আহমেদ ইশতিয়াক

      ধন্যবাদ মোস্তফা ভাই... 

    - রুদ্র আমিন

    ২০০১, ১৯৯৬ নয় প্রমান হল ১৯৭১
    গর্জে উঠেছে অবুঝ বাঙালী
    রুখবে কে আর বল...?
    সকল মিথ্যেকে করতে হবে পরিত্যাগ
    সত্যকে বুকে রেখে,
    ধবংস তাদের অবধারিত
    হোক সে যেকোন দল গোত্র কিংবা ভিন্ন জাতি;
    সোনার বাংলার গর্বিত জাতি গর্জে উঠেছে
    রুখবে কে বল ?

    • - আহমেদ ইশতিয়াক

      সত্যিই ন্যায়ের পথে আমরা বাঙালিদের কেউ রুখতে পারবে না... 

      ধন্যবাদ আমিনুল ভাই... 

    Load more comments...
Load more writings...