Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

নিভৃত নিষোম

৯ বছর আগে লিখেছেন

মার্স ওয়ান: না ফেরার দেশে যাওয়ার গল্প।

 
 
 
মানুষ কি না বিজয় করেছে? মানুষের জিজ্ঞাসু দৃষ্টির-সীমা দূর থেকে বহুদূর দিয়েছে পাড়ি। উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু, এক মহাসাগর থেকে আরেক মহাসাগর, দূর্গম এভারেস্ট কিংবা আমাজান সবখানেই পৌঁছে গেছে মানুষ। কিন্তু মঙ্গলে পা রাখা হয়নি আজও। এবার সেই মঙ্গলে কেবল পা রাখাই নয়, স্থায়ী বসতি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে নেদারল্যান্ডের একটি অলাভজনক সংস্থা।
 প্রকল্পটির নাম দেয়া হয়েছে মার্স ওয়ান, সংস্থাটির নামও মার্স ওয়ান। মঙ্গলযাত্রায় একমুখী টিকেট এটি। বর্তমান প্রযুক্তিতে মঙ্গল থেকে রকেট উৎক্ষেপণের সুযোগ নেই। তাই যারা যাবেন তাদের সেখানাই থেকে যেতে হবে। পৃথিবীতে যেন মৃত্যু ঘটবে তাদের। হয়ত পথিকৃতের ভুমিকার কারণে একদিন মঙ্গলের বুকে তাদের ভাস্কর্য তৈরি হবে।
 
 
 
মার্কিন জ্যোতির্বিদ কার্ল সাগান স্বপ্ন দেখেছিলেন মঙ্গলে একদিন মানুষ উপনিবেশ বা স্থায়ী বসতি স্থাপন করবে। তার সে স্বপ্ন যেন পূরণ হতে চলেছে ‘মার্স ওয়ান’ প্রকল্পের মাধ্যমে। মঙ্গলে একমুখী যাত্রা এবং টেলিভিশন রিয়েলিটি শো’র ধারণাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১০ সালে একটি মহাকাশ ম্যাগাজিনের মাধ্যমে। ২০১২ সালে ‘মার্স ওয়ান’ তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করে।
শুরুতে পরিকল্পনা ছিল ২০২৩ সালে মঙ্গলে মানববসতি স্থাপন করা হবে। পরে সেটা পিছিয়ে ২০২৫ করা হয়েছে। ২০২৪ সালে দু’জন পুরুষ ও দু’জন নারী নিয়ে চারজনের দলটি পৃথিবী ছেড়ে যাবে আর পৌঁছুবে ২০২৫ সালে।
শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ আর পদার্থবিজ্ঞানীরা রয়েছেন এ প্রকল্পের নেতৃত্বে, যাদের মধ্যে সাবেক নাসা কর্মীও রয়েছেন। পরিকল্পনা প্রণয়নে দীর্ঘ এক দশক সময় নিয়েছেন তারা। এখন পর্যন্ত যে প্রযুক্তি মানুষের হাতে রয়েছে তা ব্যবহার করেই যে মঙ্গলে বসতি স্থাপন করা যায় সেটা বোঝানোটাও সহজ কাজ ছিল না। আর্থিক দিকটি ছিল আরেক চ্যালেঞ্জ।
 
 
 
মঙ্গলের বৈশিষ্ট্য
 
পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ মঙ্গলের... continue reading
Likes Comments
০ Shares

নিভৃত নিষোম

১০ বছর আগে লিখেছেন

ডাইনোসরদের বিলুপ্তির কারণ

ঘটনাটি ছিল উনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিককার, যখন ডাইনোসরের প্রথম জীবাশ্ম মানুষের হাতে আবষ্কৃত হয়।এরপর সারা পৃথিবীতে পর্বত বা শিলায় আটকা পড়ে থাকা ডাইনোসরের কঙ্কাল ক্রমান্বয়ে আবিষ্কৃত হতে থাকে। ডাইনোসর গোষ্ঠী আমাদের এই পৃথিবী নামক গ্রহের প্রাগৈতিহাসিক অধিবাসী। পৃথিবীতে এরা প্রায় ১৬০ মিলিয়ন বছর ধরে রাজত্ব করেছে। এবং সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে আজকের আধুনিক পাখিরা থেরোপোড ডাইনোসরদের সরাসরি বংশধর বলে ধারনা করা হয়। ডাইনোসর এই নামটি এসেছে গ্রিক ভাষা থেকে যার অর্থ “ভয়ঙ্কর টিকটিকি” এবং ১৮৪২ সালে ইংরেজ জীবাশ্মবিদ রিচার্ড ওয়েন ওদের অমন বিদঘুটে নামটি দেন।
ডাইনোসর শব্দটির সাথে কমবেশী আমরা সকলেই পরিচিত। এক সময়ের বর্তমান পৃথিবীর ভয়ঙ্কর, বিশাল ও বিরাট আর শক্তিশালীএ জন্তুটি পৃথিবীতে বিচরণ করেছিল প্রায় ১৬০ মিলিয়ন বা ১৬০০০০০০০ বছর যাবত, যাকিনা এককথায় অবিশ্বাস্য। পৃথিবীতে ডাইনোসরের উদ্ভব হয় ২৩০ মিলিয়ন বছর পূর্বে আর ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে এর বেশীরভাগ প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটে। আমরা বর্তমান সময়ে যে সকল পাখি দেখতে পাই, তাদেরকে ডাইনাসোরেরই কিছু প্রজাতির বিবর্তিত রূপ বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন।
ডাইনোসরের বিলুপ্তির পরিপূর্ণ ও সঠিক কারণ এখনো পুরোপুরিভাবে জানতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। তবে অনেক বিজ্ঞানীই ধারণা করছেন কোনো বড় আকারের উল্কাপিন্ড অথবা কোন মহাকর্ষীয় কনা পৃথিবীর উপর প্রবলভাবে আঘাত হানার ফলে ডাইনোসর এবং এদের সকল প্রজাতি বিলুপ্ত হয়। অনেক বিজ্ঞানীর মতে, উল্কাটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় পনের কিলোমিটার এবং এর আঘাত পারমাণবিক বোমার চেয়ে এক বিলিয়ণ গুণ বেশী শক্তিশালী ছিল।
তবে কেউ কেউ মনে করেন,উল্কার আঘাতে নয় বরং আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুতপাতের ফলে ডাইনোসরের প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটে। তবে এই সকল কারণের স্বপক্ষে অথবা বিপক্ষে কোন উল্লেখযোগ্য প্রমাণ কেও দেখাতে পারেনি। তাছাড়া অনেক বিজ্ঞানী খাদ্যাভাবকেও একটি উল্লেখযোগ্য কারণ বলে ধারণা করেন।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - ধ্রুব তারা

    রবীন্দ্রনাথ তো রবীন্দ্রনাথই। তাকে নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। 

    - চারু মান্নান

    বেশ লাগল,,,,,,,,

    একুশ আমাদের প্রত্যয়!!!!!

    - সকাল রয়

    ভালো ঠেকিল

    Load more comments...

নিভৃত নিষোম

১০ বছর আগে লিখেছেন

অদ্ভুতুড়ে মৃত্যুগাথা!

অসম্ভব, অদ্ভূত, অতিপ্রাকৃত, কাকতালীয় ঘটনা কৌতুহলী করে সবাইকে, অনেক অদ্ভূত বিস্ময় ঘটে পৃথিবীতে এবং একই সাথে ঘটে অনেক অসাবধানী ঘটনাও অনেকে আবার আবিষ্কারের নেশায় এমন কাজ করে যার পরিনাম হয় একমাত্র মৃত্যু, এমনসব অদ্ভুত মৃত্যুর কিছু ঘটনা-  
 
ফ্র্যন্সিস বেকনঃ- ঠাণ্ডায় জমে মৃত্যু
ষোড়শ শতাব্দীর আরেকজন গুরূত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব যিনি একই সাথে ছিলেন ফিলসোফার, রাইটার এবং সায়েন্সটিস্ট।
১৬২৫ সালের এক বিকেলে তিনি মাংস প্রিজার্ভ করার জন্য একটা পরীক্ষা চালাতে মুরগী বেছে নেন। সেই বিকেলে তুষারপাতের ঝড়ে তিনি দেখতে চাইছিলেন যে মাংস ফ্রজেন হয় কিনা, এই নিয়তে মুরগী নিয়ে বরফের মধ্যে থাকার দরূন নিজেই ফ্রজেন হয়ে যান।
 
জেরোমি আরভিং রোডেইলঃ-
অর্গানিক মুড মুভমেন্টের একজন প্রধান উদ্যোক্তা, "Organic farming and gardening"-ম্যাগাজিনের জনক, একই সাথে রোডেইল প্রেসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
১৯৭১ সালের এক টিভি শো (Dick cavett show) তে তার ইন্টারভিউ চলাকালীন অর্গানিক ফুডসের প্রয়োজনীয়তার উপর বলতে গিয়ে, তিনি ঘোষনাই দিয়ে দিয়েছিলেন যে সহজেই ১০০ বছর বাচবেন, যদিও তার বয়স তখন ছিলো ৭২।
দূভার্গ্যক্রমে ঐ শো রেকর্ডিং এর সময়ই হার্ট এট্যক করে তিনি মারা যান, অতপর সেই শো আর প্রচার করা হয় নি।
 
স্টিভ ইরউইনঃ- কাঁটা থেকে সাবধান
জিওগ্রাফিক চ্যানেলগুলো যারা দেখেন তারা ক্রোকোডাইল হান্টারকে অবশ্যই চিনবেন। ক্রোকোডাইল হান্টার স্টিভ ইরউইন ২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রীফে “ওসান’স ডেডলিয়েস্ট” নামের একটি ডকুমেন্টরী তৈরি করছিলেন। এ সময় সমুদ্রের নীচে এক নিরীহ স্টিনগ্রে বার্ব এর লেজের কাঁটার আঘাতে মারা যান। কাঁটা তার হৃদযন্ত্র ফুঁটো করে দিয়েছিল। ভয়ঙ্কর কুমিরদের সাথে নিজের শিশু সন্তানকে নিয়ে খেলা করে শেষ পর্যন্ত নিরীহ এক জলচর প্রাণীর আঘাতে মারা যাবেন স্টিভ তা কেউ ভাবতেই পারেননি।
 
... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (5)

  • - নুসরাত জাহান আজমী

    বুড়িটাও যে আসলে বুড়ি না, গল্পটা পড়ার সময় ক্যান জানি বুইঝা গেসিলাম। দিনের বেলা তো, তাই ভয় পাইনাই।
    ভালো লাগসে।

    - চারু মান্নান

    বাহ সুন্দর,,,,,,

    - চারু মান্নান

    বাহ সুন্দর,,,,,,

    Load more comments...

নিভৃত নিষোম

১০ বছর আগে লিখেছেন

অদ্ভুত সব মৃতদেহ!

পৃথিবীতে অদ্ভুত এমন কিছু আছে যা নিজের চোখে না দেখে বিশ্বাস করা প্রায় অসম্ভব। আবার এমন ও কিছু অদ্ভুত ঘটনা রয়েছে যেগুলো দেখে নিজের চোখকেও বিশ্বাসযোগ্য মনে হয় না। পৃথিবী জুড়ে অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত প্রানী রয়েছে এবং এদের সম্পর্কে কম বেশী প্রায় মানুষের ধারনাও রয়েছে। একই সাথে বিজ্ঞানের কাছে ধারনা নেই এধরনের প্রানী পৃথিবীতে নেই বললেই চলে।
 
কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি যে এ পর্যন্ত বেশ কিছু অদ্ভুত মৃতদেহ পাওয়া গেছে পৃথিবীর আনাচে কানাচে, যাদের মধ্যে কিছু কিছু প্রানীর কোন অস্তিত্বই খুজে পাওয়া যায় নি বিশ্বব্যাপী আবার কিছু মৃতদেহের সম্পর্কে পাওয়া তথ্যগুলো একেবারেই অবিশ্বাস্য। এ সকল মৃতদেহের ছবি দেখার পর অনেক তর্ক বিতর্ক, অনেক সমালোচনা হয়ে গেছে কিন্তু রহস্যের কোন কূল-কিনারা খুজে পাওয়া যায় নি।
প্রথম বিস্ময়ঃ-
চোখের সামনে যদি দেখেন অদ্ভুত যুদ্ধ, তবে? এমনই, সাউথ আফ্রিকার ওয়াজুলু নাতাল বিচে ১৯২৪ সালের ২৫শে অক্টোবর এখানকার মানুষেরা এক অদ্ভুত যুদ্ধ দেখতে পেয়েছিল। সমুদ্রের বুকে দুইটি তিমি, পোলারবিয়ারের মত এক অদ্ভুত প্রানীর বিচে প্রানপণে লড়াই করে যাচ্ছে। লড়াই করতে করতে হঠাৎ এক পর্যায়ে অদ্ভুত প্রানীটি লাফিয়ে তীরে এসে পড়ে এবং সেখানেই প্রানীটির মৃত্যু ঘটে। সবচেয়ে বিষ্ময়কর বিষয় হচ্ছে পোলার বিয়ারের মত দেখতে এ প্রানীটির মাথা ছিল হাতির মাথার মত এবং এর অদ্ভুত লেজটি ছিল প্রায় ১০ ফিট লম্বা। প্রানীটি লম্বায় প্রায় ৪৭ ফিট ও ১০ ফিট চওড়া ছিল। স্থানীয় কিছু মানুষ অদ্ভুত এ প্রানীটির ছবি তুলে রেখেছিল। ১৯২৪ সালের ২৭শে ডিসেম্বর লন্ডনের ডেইলি-মেইল পত্রিকায় এ খবরটি ছাপা হয়। 
 দ্বিতীয় বিস্ময়ঃ-
১৯শে অক্টোবর ২০০০ সাল, পাকিস্থানের বেলুচিস্থানে আলি আকবর নামক এক লোককে আটক করা হয় একটি ভিডিও টেপ সহ। এ ভিডিও টেপটিতে... continue reading
Likes ১১ Comments
০ Shares

Comments (11)

  • - চারু মান্নান

    কবিকে মাঘের শুভেচ্ছা,,,,কবিতার গভীরতায় সেচ্ছায় ডুব সাঁতার,,,,

    • - কে,এইচ, মাহা বুব

      আপনার প্রতি ও রইলো সুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । ভাল থাকবেন ।

    - ওয়াহিদ মামুন

    সুন্দর। শ্রদ্ধা জানবেন।

    • - কে,এইচ, মাহা বুব

      মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাল থাকবেন ।

নিভৃত নিষোম

১০ বছর আগে লিখেছেন

সাত-হাজার বছর আগের মানুষ!

 
পৃথিবীড় অস্তিত্বের অনেক কিছুর সম্পর্কে আমরা ওয়াকিবহাল নই। তাই, নতুন কিছু সংবাদ আমাদের মনে বিস্ময় জাগায় এমনি বিস্ময় জাগানো ঘটনা ঘটেছে উত্তর-পশ্চিম স্পেনে।
উত্তর-পশ্চিম স্পেনের ৫ হাজার ফুট উঁচু একটি পর্বতের গুহা থেকে ৭ হাজার বছরের আগের একজন মানুষের হাড়গোড় উদ্ধার করেছেন গবেষকরা।এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো, ৭ হাজার বছর আগে ওই অঞ্চলে মানুষের অস্তিত্ব ছিল।
স্পেনের জাতীয় গবেষণা পরিষদের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত এ মানুষটি মেজোলিথিক যুগের। ওই যুগের কোনো মানুষের অস্তিত্ব এর আগে পাওয়া যায়নি এটি তাই বিবেচিত হচ্ছে একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন হিসেবে। উল্লেখ্য, মোজোলিথিক যুগ কৃষিভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থার পূর্বের ধাপ এবং এ যুগের ব্যাপ্তী ১০ হাজার বছর পূর্ব থেকে ৫ হাজার বছর পর পর্যন্ত।
গবেষণা দলের প্রধান চার্লস লালুজা-ফক্স জানিয়েছেন, আবিষ্কৃত এ ব্যক্তির হাড়গোড় বিশেষ করে মাথার খুলি ও দাঁত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, মোজোলিথিক যুগের তিনিই প্রথম ব্যক্তি যার বৃত্তান্ত লেখা হচ্ছে মানব ইতিহাসে।স্পেনের লা ব্রানা-অ্যারিনটারো পর্বতের ৫ হাজার ফুট উঁচু গুহাতে ওই ব্যক্তির জীবাশ্মের খোঁজ পাওয়া যায়।
গবেষকরা বলেন, ডিএনএ পরীক্ষা থেকে তারা ওই ব্যক্তি সম্পর্কে যে তথ্য পেয়েছেন তাতে দেখা গেছে, তিনি ইউরোপীয় ও আফ্রিকানদের সংস্কর। তার চোখ নীল কিন্তু গায়ের রঙ কালো।তার সঙ্গে স্কানডিনেভিয়ানদের পূর্বপুরুষদের বংশগতির মিল রয়েছে। এমনকি ২০ হাজার বছর আগের সাইবেরিয়ার আদি মরুচারীদের সঙ্গেও কিছুটা সামঞ্জস্যপূর্ণ তার দেহের গড়ন।তবে বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, ওই মানুষটি আদি ইউরোপীয় গোত্রের। অ্যারিনটারা-লা ব্রানায় তার অস্তিত্বের সন্ধান পাওয়া গবেষকরা তার নাম দিয়েছেন ‘লা ব্রানা ১’।
 
তথ্যসুত্রঃ- ইন্টারনেট। 
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    বেশ রোমান্টিম কবিতা

    অভিনন্দন----

    • - মোঃ খালিদ উমর

      dhonybad jonab.

    - চারু মান্নান

    কবিকে মাঘের শুভেচ্ছা,,,,কবিতার গভীরতায় সেচ্ছায় ডুব সাঁতার,,,,

    • - মোঃ খালিদ উমর

      ফাগুনের পথে চেয়ে মাঘ যাই যাই করছে কবি!

Load more writings...