সুর তুলে সবুজের পাতায়,
রিমঝিম শব্দের
অবুঝ ধ্বনি, ঢেউ তুলে
আজ শেষের কবিতায়।
বিদগ্ধ পথে
আনমনা পথিক, গেয়ে যায়
বেসুরা কণ্ঠে
অবচেতন গান;
সে সুবাধে
অরুণিম সাঁঝ
সহস্র নক্ষত্রের ভিরে
ভাগ বসায়,মেঘোস্নানে রত
কলমিলতার ধ্যানে।
যদিও চারদিকে
সিঁদুরে মেঘ, তবুও
গায়ে মেঘডুম্বুর শাড়ি পড়ে
ইশারায় ডাকে এসো নিখিল
শঙ্খচীল হয়ে।
প্রফুল্ল কমল কেমন উছলে ওঠে
তনিমার তিরোভাবে
কেমন স্নিগ্ধ আবেশ ছড়ায়
সুনির্মল প্রকৃতি
দেখবে, হর্ষিত মন
বাদলের ঢেউ হয়ে
কেমন ভিজিয়ে দেয়
রোদ-পত্রের হলুদাভ কোষ এবং
নান্দনিক খেলায়
মেতে উঠে
শরৎ’র দখিণা সমীররণ
বালিকার চুল ও ওড়নায়।
ভাবি অশান্ত মন
কিভাবে যে শান্ত হয়?
কিভাবে যে
ছুঁয়ে দেয় বাদলের মর্মর ধ্বণি;
ভাবি কেমন করে
বৃষ্টির সাথে খেলা করে
অচেনা ঘাসফড়িং……
যেন অনন্তের মাঝে
মৃদু সুর তুলা মৃদঙ্গবাদক।
তাইতো, এ মিনতি করে
করজোড়ে অরুণিম সাঁঝ
এসো নিখিল
পদচিহ্ন এঁকে নিবৃত কর
জলন্ত পাবক
শান্ত কর তুমি ক্ষুদ্র এ কুটির….
১৪. ০৯.২০১৩
continue reading
Comments (6)
শুভেচ্ছা রইল, খুব সুন্দর লিখছেন।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ................
গণতন্ত্র মানে ক্ষমতা যে কত্তো মজা
খালি খাওন আর খাওন।
গণতন্ত্রের আয়োজন খালি খাওন আর খাওন
খাওন আর খাওন, খাওন আর খাওন।