Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

হেমন্ত কাল

 


ক্ষেত খামারে রাশি রাশি
দুলছে সোনার ধান,
হেমন্তে আজ কন্ঠে সবার
নবান্নের ঐ গান।
পাকা ধানের সমারোহে
নতুন সাজে মাঠ,
মন জুড়ানো গল্পে ভাসে
সম্ভাবনার পাঠ।
নিজকে উজার করে দেয়াই
হেমন্তেরই রূপ,
অর্হনিশি রূপটি যে তার
চির জাগরূক।
শান্ত স্নিগ্ধ মধুর ক্ষণে
কাজ আর শুধু কাজ।
ফুল ও ফলের উৎসবেতে
প্রকৃতিতে সাজ।
আনন্দ আভাসে আজি
পুলক শিহরণ,
স্নিগ্ধ ধূসর বর্ণে রঙে
জাগছে প্রতিক্ষণ।
প্রভাত আলোয় স্বণার্লী ধান
রূপেতে ঝলমল,
অন্নদাত্রী হেমন্তকাল
শান্তি সুধার জল।
মনভোলানো রূপ পসরায়
হেমন্তে এই দেশ,
নিজে সাজে, সাজিয়ে মোদের
রেখে যায় তার রেশ।
---------------------------------

০ Likes ৬ Comments ০ Share ৮৩৮ Views

Comments (6)

  • - মাসুম বাদল

    গল্প ভালো লেগেছে, পাশা ভাই! 

    কিন্তু এই যে বাস্তব/গল্প অথবা গল্পে বাস্তবতা অথবা বাস্তবানুগ গল্প এইটাত মনকে গুমরে দিল। সময় স্থবির আর মাথার মধ্যে মাছিদের ভনভন; চোখে অন্ধকার... 

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      গল্প গুলি শূন্য থেকে আসেনা। যখন তা বাস্থবতার সাথে মিলে যায় তখনই তাকে আমরা বাস্তব বলি। আসলে বাস্তবতাই হলো গল্প।

    - ইঞ্জিঃ আহম্মেদ রফিক

    ভালো লাগলো ।

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      thanks

    - ঘাস ফুল

    রুমেনাদের মতো ভাসমান পতিতাদের করুন কাহিনী পড়লাম। কেন তারা পতিতা হয় আমরা কেউ ঘেঁটে দেখি না। তাই তাদের ভাগ্যের চাকাও কেউ ঘুরানোর চেষ্টা করে না। দেহ বেঁচেই তারা নোট গুণে সংসার চালায়, যখন নোট থাকে না তখন দেহ বিলিয়ে দিয়ে ভাড়া পরিশোধ করে। তাদের সঞ্চিত কোন অর্থ থাকে না। তাই প্রতিদিনই তাদের নোট জোগাড়ে বের হতে হয়, সংসারের চাকা সচল রাখার জন্য। ঘরে অসুস্থ পলাশদের রেখে নোটের সন্ধানে বের হতে হয়। এখানেও ভাগ্য তাদের সাথে ছিনিমিনি খেলে। কিন্তু বিধাতা যখন চরম আঘাত করে একমাত্র সন্তানকে নিজের কাছে নিয়ে যায়, তখন রুমেনাও এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে একা পড়ে থেকে কী করবে। চলে যায় সন্তানের কাছে। এভাবেই রুমেনারা হারিয়ে যায়। আমরা কেউ তাদের খবর রাখি না। তার রুমেনা হওয়ার খবরও নেই নাই, আবার তার সংসার ছেড়ে চলে যাবার খবরও হাতিয়ে দেখি নাই। বড়ই নির্মম তাদের জীবন কাহিনী। আরও অনেক রুমেনা আমাদের সমাজের অলিতে গলিতে নোট সংগ্রহ করে চলছে। তাদের ভাগ্যেও হয়তো লেখা আছে এমনি কোন বেদনা বিধুর কাহিনী। আমরা চোখ থাকতেও অন্ধ। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া তাদের আমরা দেখি না। আর দেখলেও চিনি না। আর চিনলেও তাদের কোন সামাজিক স্বীকৃতি দিয়ে সংসারী করি না। কিন্তু রুমেনারাও যে সংসারী হতে চায়, সেটা আমরা কেউ অনুধাবন করি না। প্রতিটা মেয়েরই আজন্ম লালিত স্বপ্ন থাকে স্বামীর সংসার করা। কিন্ত রুমেনাদের কপালে সেটা কখনো জুটে না। তাই তারা রুমেনাই থেকে যায় আর সবার অলক্ষ্যেই ঝরে পড়ে যায়। আফসোস! ভালো লাগলো আপনার বাস্তব চিত্র সম্বলিত গল্প পাশা ভাই। আমাদের সবার মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতা জেগে উঠুক এই কামনা করছি। 

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      sesh kotha akta i bolte hoy. আমাদের সবার মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতা জেগে উঠুক এই কামনা করছি। "

      many many thanks for your coment

       

    Load more comments...