কিছু কথার ব্যাখ্যা স্বাভাবিকভাবে আমরা দিতে পারিনা আর তা সম্ভবও না। এমন কিছু কথা গান, কবিতায় চলে আসে যা হৃদয়ের এক অদ্ভুত ভাষারীতি ব্যবহার করে বুঝতে হয়। আর হৃদয়ের সেই ভাষারীতি সব মানুষের পক্ষে আয়ত্ত করাও কষ্টসাধ্য। গভীর অনুভূতি, ধৈর্য্য, সহানুভূতি, ভালোবাসা, প্রখর অনুভূতি সম্পন্ন হওয়াটা সেক্ষেত্রে একান্ত জরুরী। আর কারও মডেলে নিজেকে সাজানো ব্যক্তিরা কখনও এমন হতে পারেনা। নিজেকে স্বাধীন হতে হবে সব চিন্তা ও কর্মে। নিজেকে হতে হয় সৃষ্টিশীল একজন। আর তখন পাঠশালা হতে হবে প্রকৃতি, ঘটনা প্রবাহ যা তার চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘটে চলছে। তবে আদর্শ মাপকাঠি বজায় রেখে অবশ্যই চলতে হবে নইলে গ্রহনযোগ্যতা হারাতে হবে।
সৃষ্টিশীল হলো অস্তিত্ব ও অস্তিত্বের বাহিরের বিষয়বস্তুকে সৃজনশীল কর্মের মধ্য দিয়ে উপস্থাপন করা। কোন মানুষের পক্ষে কোন কিছু সৃষ্টি করা সম্ভব নয় কেবল বিরাজমান ও অনুভূতির বিষয়কে সে ভাষায় প্রকাশ করতে পারে। সৃষ্টি করে দেওয়ার মালিক উপরে আছেন মহান আল্লাহতায়ালা।
সৃষ্টিশীল হলো অস্তিত্ব ও অস্তিত্বের বাহিরের বিষয়বস্তুকে সৃজনশীল কর্মের মধ্য দিয়ে উপস্থাপন করা। কোন মানুষের পক্ষে কোন কিছু সৃষ্টি করা সম্ভব নয় কেবল বিরাজমান ও অনুভূতির বিষয়কে সে ভাষায় প্রকাশ করতে পারে। সৃষ্টি করে দেওয়ার মালিক উপরে আছেন মহান আল্লাহতায়ালা।
Comments (0)
দাড়িয়ে আছে সামান্য কাদা জলে
ঐ তো কানি বক টা; মাথায় টিকিটি উড়ছে হাওয়ায়
ঠোঁটে গেঁথেছে পুঁটি মাছটা।
দারুন...
উতল হাওয়ায় ফড়িং ডানা বেজায় উড়াল
ঢেউয়ে কাঁপা পুকুর জলে
ডানা ভেঙ্গে উল্টে পরে,
কাঁপা ঢেউয়ে নেতিয়ে যায় লাল ফড়িং টা
ওমনি জলে ভাসান মাছ
টুপ করে যে গিলে ফেলে।
বাহ্ কবি বাহ্। প্রণিপাত দাদাভাই।