প্রায় প্রতিটি সরকারের শুরু ও শেষের দিকে কেমন একটা রাজনৈতিক হাঙ্গামা বেধে যায়। নির্বাচনের পর নতুন সরকার আ আসা পর্যন্ত এই ঝামেলা চলতেই থাকে। একদিকে সরকারের একক সিদ্ধান্ত অন্যদিকে বিরোদী দলের দাবী এই দুইয়ের মুখে দেশের জনগনের অবস্থা নাজুক। বিরোধী প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে হরতাল দিয়ে বসে। যেন আর কোন ভাসা তাদের জানা নেই।
আন্যদিকে সরকারও তাদের অবস্থান থেকে সরে আসেনা। ফলে উভয় পক্ষের টানাটানিতে ক্ষতি হয় দেশের। ক্ষতি হয় দেশের জনসাধারনের। উনারা ঠিকই আবার মিলে মিশে ক্ষমতায় বসে থাকবেন। মাঝখান থেকে সকলের জীবন হয়ে উঠে দুর্বিসহ। মারা পরে সাধারান মানুষ। ক্ষতি হয় পড়াশোনার।
এভাবেই কি চলতে থাকবে। তারা উভয়ের জনগনের নেতা বলে দাবী করে অথচ কেউ কাউকে ছাড় দেয়না। এমন কোন উপায় কি নেই সমাধানের। হরতাল সহ যাবতীয় সহিংতা এড়িয়ে কোন ভাবেই কি এসব সমস্যার সমাদান করা যাবেনা। এমন সদিচ্ছা তাদের কবে জন্মাবে।
Comments (2)
ব্লগের জন্য গল্পটি কিঞ্চিত বড় হয়ে গেছে। আমি নিজেও পইড়া সাইজ।
তবে গল্পে নতুনত্ব আছে। আমার কাছে বেশ ভালো লাগিয়াছে জনাব।
রক্তাভ চন্দনাগ গাত্রবর্ন উজ্জল তার মহিমা। বাতাবিনেবু সদৃশ একনিষ্ট সুবেশী সুখদর্শন মুখশ্রী। ক্রমশ সরু চোয়ালের শেষ ভাগের অগ্রে একখানা রুপসী তিলক তার সৌন্দর্যকে মহিমান্বিত করেছে। সুচাগ্র উন্নত নাসিকা, উজ্জল রক্তাভ কপোলের দুপাশে খরগোশ সদৃশ সুদর্শনীয় কর্ন যুগোল তার সৌর্ন্দযকে বাড়িয়েছে বহুগুনে। গোবাক তরু ন্যায় নিতম্বের শেষে সুবিন্যস্ত পা দুখানি ধরে রেখেছে তার অসাধারন দেহ বল্লরী। কেশ বিন্যাস যেন মেঘের আড়ালে মেঘের হাতছানি।
বালিকার রুপ বর্ননায় আপনি সিওদ্ধস্ত দেখা যাইতেছে
চেস্টা করেছি ভাই জান। গল্পটি মুলত গল্পের জন্য লেখা। নট ফর ব্লগ। তবুও দিলাম।
বানিয়াচংয়ে দীর্ঘদিন কাটিয়েছি। সেখানে গেলে সবাই সাগর দিঘি দেখতে যায়। সাগর দিঘিতে কমলারানির আত্মবিসর্জনের গল্প অনেক লোকগাথার জন্ম দিয়েছে। আপনার গল্পটিও বেশ ভালো লাগল। শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।
আসলে সেই থিমের উপরেই লেখা। এই রকম অনেক গল্প প্রচলিত আচে। কোনটা সত্য তা নিয়েও যথেস্ট বিতর্ক আছে।