Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

শাহ আজিজ

৭ বছর আগে

সেই ছেলেটি

 

নাম রুমন , বয়স ৭ , শরিয়তপুরের বাসিন্দা , এখন কাটাসুরের একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করে। ওর কাজ টেবিল থেকে থালা বাসন নিয়ে বড় একটি গামলায় ধোয়া । বাবা কাছে নতুন রাস্তায় টায়ারের দোকান কর্মচারী । রেস্টুরেন্ট মালিক সম্পর্কে চাচা হয়। পুরো পরিবার কাছেই বস্তিতে থাকে। স্কুলে যাও কিনা শুনে বলল আগে মাদ্রাসায় পড়ছি , খুব পিটায় হুজুররা তাই স্কুলে যাবনা আর। মারের ভয়ে একটা আতঙ্ক জন্মেছে মনে আর তাই রুমন এখন এই ছোট বয়েসে শ্রম দিচ্ছে এই রেস্টুরেন্টে । নিশ্চয়ই কিছু বেতন পায় আর সকালের নাস্তা , দুপুরের খাবার এসব বাড়তি । মন্দ কি ? একদম বসে না থেকে রুমন কাজে নেমেছে এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে দেখে ভাল লাগলো । শিশু শ্রম নিষিদ্ধ কিন্তু দুবেলার খাবার নিষিদ্ধ নয় , ওটা অর্জনের অধিকার সবার আছে। শ্রমের বিনিময়ে এতটুকু বাচ্চা ছেলে মনোযোগের সাথে টেবিল মুছছে দুমুঠো অন্নের জন্য । আমরা আসলে কিছুই করতে পারব না ওর জন্য , ওইযে মাদ্রাসার বেদম মার ওর স্বাভাবিক মনন কেড়ে ভয় ঢুকিয়েছে এখন স্কুলও ওই একই ভীতি জাগিয়ে তুলছে।

যাক রুমন কিছু করে খাক , কম করে হলে বিপথে না যায়।।

১ Likes ০ Comments ০ Share ৩৪৪ Views