সরকারী দল আর বিরোধীদলের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে সমঝোতা হয়ে গেছে। সামনে রবিবার পর্যন্ত অবরোধ নেই। এদিকে বিরোধীদল রবিবার যে জনসভার ঘোষনা দিয়েছেন সেটাতে মিঃ নাসিম বিরুদ্ধে বললেও এখন পর্যন্ত অফিসিয়ালি কোন বিরুদ্ধাচরণ করা হয় নাই। তারা বরং নির্বাচন কমিশনারের উপর ছেড়ে দিছেন। ব্যাপারটা প্রকান্তরে হ্যাঁ যুক্ত মনে হচ্ছে।
বিরোধীদলীয় নেত্রী বললেন, সংসদে বসুন, সংবিধান সংশোধন করুন, নির্দলীয় সরকার দিন। সরকারী দল সংসদে বসতে গেলে তো ৫ তারিখের নির্বাচন হওয়া লাগে। সেখানে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হবে। তারপর তারা সংসদে বসবে। তবেই না তারা সংবিধান সংশোধন করতে পারবে নাকি? তাহলে বিএনপি কি ৫ তারিখের নির্বাচন মেনে নিল? এবং সেই সময় পর্যন্ত তারা শুধুই স্বাভাবিক আন্দোলন (অবরোধ স্বাভাবিক আন্দোলন না) করে যাবে? যদি তাই হয় তবে আওয়ামী লিগ যে শর্ত দিয়েছিল যে, নির্বাচনে আসার আগে জামাত ছাড়ুন, সেটাও কি বিএনপি মেনে নিল? যদিও দুই পক্ষই একে অপরকে ধ্বংসে লিপ্ত। যতই ঘরে বসে প্রধানমন্ত্রী দেশের গান গেয়ে যান, তিনি কি দেশের উন্নতি চান না? উল্টোদিকে এত মানুষ মেরে সংবাদ সম্মেলনে মিষ্টি হাসি দিয়ে বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া কিভাবে কথা বলেন? আমার বোঝার ক্ষমতার বাইরে। তবে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না দুই দলের পিঠ কিন্তু দেয়ালে ঠেকে গেছে। সাধারণ জনগনের কথা শুনুন। অতি সত্বর দল নয় দেশকে মনে রেখে সমঝোতায় আসুন যদি এখনো না এসে থাকেন। আপনারা কি বলেন?
Comments (11)
আমি অপরিচিত
পরিচিত হয়ে যাবেন। নো সমস্যা...
হুম, সবাইকে আবার ফিরে পাচ্ছি, ভাল লাগছে। আপনি কেমন আছেন?
ভালো আছি ভাইয়া...সবাইকে দেখে আমারও ভালো লাগছে।
স্বাগতম দিদি
নক্ষত্রে আনন্দে কাটবে সময় এই শুভকামনা জানাই