Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

রাজু আহমেদ

৯ বছর আগে

সদরঘাটে কুলিদের দৌরাত্ম্য ঠেকাবে কে ?

বিশেষ প্রয়োজনে ১৭ই সেপ্টেম্বর মাত্র এক দিনের জন্য ঢাকা গিয়েছিলাম । ভাবী জীবনের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কেটে গেলেও ঢাকা যাওয়ার সুযোগ হয়েছে মাত্র বার তিনেক । যার মধ্যে দুইবার একেবারে ছোট বেলায় । ঢাকা শহর সম্মন্ধ্যে সব সময় উচ্চা ধারণা পোষণ করতাম । দেশের রাজধানী হিসেবে ঢাকাকে আমার জন্য এক স্বপ্নের শহর বলেই ভাবতাম । তবে আমার সে ভাবনায় ছেদ দিয়েছে ঢাকার বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা । মাত্র ১২ ঘন্টার সফরে পুরাণ ঢাকাসহ রাজধানীর কিছু অভিজাত স্থানের বাহ্যিক রুপটা দেখার সুযোগ হয়েছে । ছোট্ট একট টুকরা জায়গার মধ্যে প্রায় দুই কোটি মানুষ বসবাস করতে গিয়ে গোটা ঢাকা শহরটাই যেন বস্তির শহরে পরিণত হয়েছে । ঢাকা কেন বিশ্বের মধ্যে মানুষের বাসস্থানের জন্য অনুপোযোগী সেরা দশটি শহরের দ্বিতীয় শহর তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি । এর চেয়ে আমার জেলা কিংবা বিভাগীয় শহরের শৃঙ্খলা অনেক ভালো । মানুষের জন্য অমূল্য সময়ের অনেকটাই ধ্বংস করে দিচ্ছে ঢাকার রাস্তার জ্যাম । পায়ে হেটে যে জায়গায় পৌঁছতে মাত্র ১০ মিনিট সময় লাগে সেই জায়গায় গাড়িতে পৌঁছতে ঘন্টা কিংবা তারও বেশি সময় লেগে যায় । এই যদি হয় অবস্থা, তবে মানুষ গতির সাথে পাল্লা দিয়ে অগ্রগতি করবে কিভাবে ? দেশের রাজধানী সম্পর্কে আমার ‍বিরুপ ধারণার জন্ম হলেও কিছু যায় আসে না কেননা দেশের কোটি কোটি মানুষ শুধু ঢাকায় একটু ঠাঁই পাওয়ার জন্য নিয়ত সংগ্রাম করে যাচ্ছে । জাফর ইকবাল স্যারের মত আমিও ঢাকা থেকে দূরে থাকার চেষ্টায় থাকব । ঢাকা হয়ত আমাকে অনেক কিছু দিতে পারবে তবে যা কেড়ে নিবে সেগুলো আমার কাছে সর্বদা অতীব প্রয়োজনীয় ।

 

 

যে কাজে ঢাকা গিয়েছিলাম তা শেষ করতে মাত্র ঘন্টা দু’ইয়ের মত লেগেছে অথচ কাজের স্থানে পৌঁছতে এবং ফিরে আসতে মাত্র চার ঘন্টা সময় লেগেছে ! বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই তাদের সাথে কিছু সময় কাটাতে অনুরোধ করলেও জ্যামে আটকার ভয়ে কারও কাছে যেতে ইচ্ছা হয়নি । কাজ শেষে বিকাল তিনটার দিকেই সদরঘাটে ফিরে আসলাম । মধ্য দুপুরে লঞ্চঘাটে ফিরে আসলেও বরিশালের উদ্দেশ্যে যে লঞ্চগুলো ছেড়ে আসে তা রাত সাড়ে আটটার পূর্বে কোনটাই ঘাট ত্যাগ করে না । সুতরাং দীর্ঘ কয়েকঘন্টা সদরঘাটের প্রথম গেটে কাটিয়ে দিলাম । এরপরে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর‌্যন্ত বিভিন্ন গেট ঘুরে ঘুরে দেখলাম । শুরুতে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল সম্পর্কে একটা ধারনা নেয়া জরুরী । সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল দেশের প্রধান এবং অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলের বৃহৎ টার্মিনাল । এই টার্মিনাল দিয়ে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৮০ হাজার যাত্রী দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন গন্তব্যে যাত্রা করে । কেননা বাংলাদেশের দক্ষিণবঙ্গের সকল জেলা ও উপজেলার সাথে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম লঞ্চ সার্ভিস । এ সার্ভিস যাত্রার জন্য যেমন উপভোগ্য, আরামদায়ক তেমনি খরচও সল্প । ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সর্বমোট ৪৫ টি রুটে লঞ্চ চলাচল করে । ছোট বড় মিলিয়ে অসংখ্য লঞ্চ যাত্রীদেরকে তাদের আপন ঠিকানায় পৌঁছে দিতে সদা প্রস্তুত । যাত্রীদেরকে লঞ্চে ওঠার জন্য সদরঘাটের ১৩ টি পল্টুন ব্যবহার করতে হয় । তবে ১নং পল্টুন দিয়েই বেশিরভাগ যাত্রী ওঠানামা করে । আমি বিকাল তিনটা থেকে সাড়ে ছয়টা পর‌্যন্ত ১নং পল্টুনে দাঁড়িয়ে ছিলাম । যদিও আমার ইচ্ছা ছিল সদরঘাটের আশপাশের মার্কেটগুলো পায়ে হেটে দেখব কিন্তু সদরঘাট সম্পর্কে বন্ধুদের দেয়া পরামর্শ শুনে আমার সাথে থাকা বেশি কয়েকটি বইয়ের বান্ডিল রেখে দূরে কোথাও যেতে সাহস হয়নি । অনেকটা বাধ্য হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় যাত্রীদের সাথে কুলিদের আচরণ এবং কুলিদের ক্ষমতার দৌরাত্ম্য দেখার সুযোগ হয়েছে । বিকাল তিনটার দিকে টার্মিনালে কুলিদের তেমন আনাগোনা দেখা যায়নি । তবে সময় বাড়ার সাথে সাথে কুলিদের পুরো একটা ব্রাঞ্চ উপস্থিত হয় । এদের মধ্যে জন চারেক কুলিদের জন্য নির্ধারিত পোশাক পরিধান করলেও জন বিশেক ছিল সাধারণ পোশাকে । তাদের কারো গলায় কিংবা অন্য কোন স্থানে কোন পরিচয় পত্র না থাকার কারনে অনেককেই যাত্রী ভেবে ভূল করতে হয়েছে । কুলিদের সর্দার গোছের কয়েকজন লোক দূর দাঁড়িয়ে অন্যান্য কুলিদের দিকনির্দেশনা দিলেও তারা সাধারণত যাত্রীদের কাছে আসে না । তবে যখন সাধারণ কুলিদের সাথে যাত্রীদের ঝগড়া লাগে তখন তারা মীমাংসার রুপ নিয়ে এসে যাত্রীদের সাথে সাধারণ কুলিদের থেকেও জগন্য আচরণ করে । আমার দেখা কয়েকটি ঘটনা হুবহু বর্ণনা করার চেষ্টা করব । ১৮-২০ বছরের একটি ছেলে একটি পুরানো টেলিভিশন এবং কাঁধে একটি ছোট ব্যাগ নিয়ে পল্টুন দিয়ে লঞ্চের উদ্দেশ্যে প্রবেশ করতে উদ্যত হয় । তখনই সামনে এসে দাঁড়ায় ৩০-৩৫ বছরের একজন কুলি । তিনি এসেই ছেলেটিকে কিছু না বলে টিভিটি কাঁধে তুলে নিতে উদ্যত হয় । কিন্তু ছেলেটি হয়ত এখানে নতুন নয়ত এখানকার কুলিদের সম্পর্কে ছেলেটির পূর্ব ধারনা থাকার কারনে কিছুতেই টিভিটি কুলির হাতে দিতে রাজি হয়না । বাধে বিপত্তি । মূহুর্তেই ডজনখানেক কুলি এসে ছেলেটিকে ঘিরে ধরে । সর্দার গোছের একজন বাক-বিতান্ডার একপর‌্যায়ে ছেলেটিকে থাপ্পর মারে । তবুও ছেলেটি তার পূর্ব অবস্থানে অনড় । হঠাৎ করে একজন বয়স্ক যাত্রী মধ্যস্থতার উদ্দেশ্যে এগিয়ে এসে কুলিদের দাবী জানতে চায় । ‍কুলিরা টিভিটির জন্য ৪০০ টাকা দাবী করে । মধ্যস্থতাকারী লোকটি একশত টাকা নেয়ার জন্য বললেও কুলিরা কোন অবস্থায় রাজী হয়না । পরে ছেলেটি বাধ্য হয়ে টিভিটি নিয়ে সড়কযোগে গন্তব্যে যাত্রার কথা বলে লঞ্চ টার্মিনাল ছেড়ে চলে যায় । মিনিট দশেক পরে কোন এক অফিসের পিয়ন টাইপের দু’টো ছেলে একটি সোলার প্লেট নিয়ে টার্মিনালে আসে । টার্মিনালে ঢোকার পথে তাদেরকেও কুলিরা থামিয়ে দেয় । তাদের কাছে ২০০ টাকা দাবী করে । ছেলে দু’টোর ব্যক্তিগতভাবে কিছু করতে পারার সামর্থ্য না থাকার কারনে একটি ছেলে তার বসের কাছে ফোন দেয় । বস কুলিদের সাথে ম্যানেজ করার পরামর্শ দিলে, অনেক দরাদরির পরে ১০০ টাকা দিলেও ছেলে দু’টি সোলার প্লেটটি কুলিদের কাছে দিতে রাজি হয়নি । ছেলে দু’টি যখন সোলার প্লেটটি লঞ্চে দিয়ে ফিরে আসে তখন তাদের সাথে আমার দেখা হয়ে যায় । তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করলাম, টাকা  দেয়ার পরেও কেন কুলিদের কাছে তাদের সোলার প্লেটটি দিলে না ? তারা বলল ‘কুলিদের কোন বিশ্বাস নাই । ওরা এ ঘাটের নিবন্ধিত কুলি কিনা তাও সন্দেহ ? অনেক সময় যাত্রীদের মালামাল নিয়ে উধাও হয়ে যায়’ । ক্ষণপরে কর্মজীবি দু’ভাই দুটো ল্যাগেজ নিয়ে আসে । ল্যাগেজের মধ্যে তাদের কাপড় এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রয়েছে । সি এন জি থেকে নামার সাথে সাথে কুলিদের একজন তাদের যাত্রাপথ রোধ করে এবং ল্যাগেজ কেড়ে নিতে চায় । যাত্রীদের একজন বলল তাদের পরিচিত একজন টার্মিনালে চাকরি করেন এবং তার পরিচয় ‍কুলির কাছে দিল । কুলিরা যাত্রীর কথা বিশ্বাস না করে তাদেরকে দাঁড় করিয়ে রাখল এবং ফোন দিয়ে পরিচিতকে এসে তাদেরকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলল । পরিচিত সেই কর্মকর্তা কোন প্রয়োজনে টার্মিনালের বাইরে থাকায় তাদেরকে ঘন্টাখানেক দাঁড় করিয়ে রাখা হল । কুলিদের সাথে সেই যাত্রীরা টার্মিনালের কর্মকর্তার সাথে ফোনে কথা বলাতে চাইলেও কুলিরা কোন অবস্থায় ফোনে কথা বলতে রাজি হয়নি বরং সেই কর্মকর্তাকে এসে তার পরিচিতদেরকে নিতে হয়েছে । সবচেয়ে বড় বিপত্তিটা বাধে যখন একজন যাত্রী এবং তার পরিবার ২৫-৩০ কেজি ওজনের বিদেশী একটি ল্যাগেজ নিয়ে পল্টুন দিয়ে প্রবেশ করতে চায় । কুলিরা এসেই তার কাছ থেকে ল্যাগেজটি একপ্রকার ছিনিয়ে নেয় । যাত্রীটি কুলিদের কাছে জানতে চায় কত দিতে হবে ? কুলিদের সর্দার গোছের একজন বলে ২৫০০ টাকা দিতে হবে । যাত্রীটি হতভম্ব হয়ে যায় এবং বলে, ভাই আমি বিদেশ থেকে আসিনি । আমি নাবিস্কো কোম্পানিতে চাকরি করি । কুলিরা বলে বিশ্বাস করি না কারন এ ল্যাগেজ বিদেশ থেকে এসেছে । অনেক দরাদরির পরে যাত্রীটি ১০০০ টাকা দিয়ে পার পায় । এভাবে একের পর এক কুলির ভাড়ার নামে চাঁদা উত্তোলন চলতেই থাকে । ডিউটিরত পুলিশকে দেখলাম যাত্রীদের সাথে কুলিদের ধাক্কা-ধাক্কির সময় দূরে দাঁড়িয়ে মিটি মিটি হাসছেন । তার হাসি প্রমান করে, উত্তোলিত টাকা থেকে তিনিও ভাগ পান । যতক্ষন সদরঘাটে দাঁড়িয়ে ছিলাম ততক্ষনে শতাধিক ঘটনা ঘটেছে এবং প্রায় সকল পল্টুনের একই চিত্র ।  

 

১নং পল্টুন দিয়ে যাত্রীদের সিংহভাগ যাতায়াত করলেও কোন এক কারনে কুলিদের ভাড়ার নোটিশটি লাগিয়ে রাখা হয়েছে ২নং পল্টুনের সামনে । সদরঘাটে কুলির মজুরীর যে নোটিশ লটকানো হয়েছে তাতে দেখা গেছে, অনধিক ১০ কেজির একটি ব্যাগ ১০ টাকা, অনধিক ২০ কেজির একটি ব্যাগ ২০ টাকা, অনধিক ৩০ কেজির দু’টি ব্যাগ ৩০ টাকা, অনধিক ৪০ কেজির একটি ব্যাগ ৩০ টাকা, অনধিক ৪০ কেজির দু’টি ব্যাগ ৪০ টাকা, অনধিক ৬০ কেজির একটি ব্যাগ ৪০ টাকা । স্টীল/কাঠের আলমারী (একাধিক শ্রমিকের ক্ষেত্রে) প্রতিটি (সর্বোচ্চ  ওজন ১০০ কে.জি. পর‌্যন্ত) ১০০ টাকা, কাপড়ের গাইট (একাধিক শ্রমিকের ক্ষেত্রে)(ভ্যান বা মাথায়) প্রতিটি (৫০ কেজি পর‌্যন্ত) ৫০ টাকা, ৫০ কেজির উর্ধ্বে প্রতি ২০ কেজির ১০ টাকা । কাঠের/স্টীলের খাট সাকুল্যে প্রতিটি ১০০ টাকা । কাঠের/স্টীলের/ বেতের টেবিল/চেয়ার প্রতিটি ২০ টাকা । ফ্রিজ (সকল আয়তনের) প্রতিটি ৫০ টাকা । টেলিভিশন (সকল ধরনের) প্রতিটি ২০ টাকা । হার্ডওয়্যার মালামাল/অন্যান্য মালামাল (কার্টুন/প্যাকেট/ঝুড়ি ইত্যাদি) ৫০ কেজি পর‌্যন্ত ৪০ টাকা । মোটর সাইকেল প্রতিটি ২৫ টাকা এবং বাই সাইকেল প্রতিটি ২০ টাকা ।

 

বাংলাদেশের অন্যান্য ক্ষেত্রে নোটিশের দেয়া বিধানের কিছু অংশ মান্য করা হলেও সদরঘাটের কুলিদের ক্ষেত্রে কোন নিয়মই যেন প্রযোজ্য নয় । অবশ্য টার্মিনালে দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তাও এর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থাও নেন না । কারন হিসেবে অনেকেই বলে থাকেন, কুলিদের উত্তোলিত টাকা থেকে তারাও বড় অংশের ভাগ পেয়ে থাকেন । নবম জাতীয় সংসদের নৌমন্ত্রী মহোদয় একবার ঈদের সদরঘাটের টার্মিনালকে কুলিদের অবৈধ তৎপরতামুক্ত ঘোষণা করেছিলেন । তবে সে প্রথা বেশিদিন স্থায়ী হয়নি । বর্তমান সংসদের নৌমন্ত্রী মহোদয় এখনো এমন কোন উদ্যোগ না নিলেও তিনি তার দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন বলেই বিশ্বাস । কাজেই তিনি তদন্তের মাধ্যমে এমন কিছু উদ্যোগ নিবেন যার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে । যাত্রীরাও অযথা হয়রানি হবে না আবার কুলিরাও বেকার হয়ে না পড়ে এমন উদ্যোগ নেয়া জরুরী । টার্মিনালের সাথে ঝুলন্ত নোটিশের যেন বাস্তবায়িত রুপ যাত্রীরা দেখতে পায় তার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনে অচিরেই উদ্যোগী হওয়া উচিত । আসন্ন পূজা ও ঈদকে সামনে রেখে যথাদ্রুত সম্ভব পদক্ষেপ নিলে যাত্রীদের যাত্রাপথের ভোগান্তির অনেকটাই লাঘব হবে । সুতরাং কুলিদের  দৌরাত্ম্যসহ সদরঘাট কেন্দ্রিক যত ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অপতৎপরতা হচ্ছে তা রোধে যথাযথ বিধান নিশ্চিত করা সময়ের দাবী । মাননীয় নৌমন্ত্রী মহোদয়ের যদি সামান্য পরিমানেও যাত্রীদের জন্য দরদ থাকে তবে তিনি যেন গোপনে একদিন এসে সদরঘাটের নৈরাজ্য দেখে যান । ব্যস্ততা কিংবা অন্য কোন কারনে তিনি না আসতে পারলে সমস্যা নেই তবে একজন বিশ্বস্থ এবং নীতিবান মানুষ দ্বারা তদন্ত করিয়ে ব্যবস্থা নিলে সাধারণ মানুষ অবশ্যই উপকৃত হবে ।

 

রাজু আহমেদ । সাংবাদিক ও কলামিষ্ট ।

raju69mathbaria@gmail.com

 

 

০ Likes ১ Comments ০ Share ৩৩৯ Views

Comments (1)

  • - ফাতিন আরফি

    অথবা আমি যদি শুধু ঈশ্বরকে ভালবাসতাম

    এই পৃথিবী ধর্ষিত হতনা প্রতিদিন।

    - ফাতিন আরফি

    অথবা আমি যদি শুধু ঈশ্বরকে ভালবাসতাম

    এই পৃথিবী ধর্ষিত হতনা প্রতিদিন।

    - ফাতিন আরফি

    ভালো লাগা কবি।