সহজ পিঠা বানানোর রেসিপি .......... উপকরণ : |
১। প্রণালী ............ প্রথমেই কোড়ানো নারিকেল চিনির সাথে মিক্সড করে কড়াইয়ে ভেজে নিয়েছি ......... |
২। এটা এমনি এমনি খেতেও দারুন কিন্তু |
৩। ঘরে আটা ছিল তাই আটা দিয়াই কাম সারছি আটা আর তেল একসাথে দিয়ে আগে শুকনা মাখিয়ে নিয়েছি তারপর পানি দিয়ে ময়ান তৈরী করেছি |
৪। রুটি বেলার যন্ত্রে রুটি বেলে পিঠার সাজ এর ভিতর নারকেল পুর দিয়ে পিঠা তৈরী করলাম |
৫। আমরা গ্রামের ভাষায় বলি নারিকেলের চমোচা |
৬। ডুবো তেলে ছেড়ে দিলাম পিঠা দেখুন কি সুন্দর লাগছে |
৭। হয়ে গেল আমার নাকিকেল পুলি পিঠা |
৮। মচমচে দারুন লাগে খেতে |
৯। খেয়েই দেখুন না |
পুরান রেসিপি........ দেয়ার জন্য সরি । গত শীতের পিঠা হিহিহিহি । তবে একটা কারণেই পোষ্ট দেয়া । ঢাকা ফুডিস এ খাবারের ছবি প্রতিযোগিতায় অংশ নিছিলাম এখানের একটা ছবি দিয়ে । যারা ফেইসবুকে আছেন তারা আমাকে একটা ভোট করতে পারেন যদি ইচ্ছা হয় । লিংকটা দিলাম এখানে
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=664474143597431&set=a.663779430333569.1073741864.424583660919815&type=1&relevant_count=1 |
Comments (30)
বেশ ভাল লাগলো ভূটানের বর্ননা ও ছবি ।খাবার দাবারের সুবিধা সেরকম ভাল দেখলাম না ।সব খাবারে শুটকি গন্ধ শুনেই আমার বমি আসছে ।আর ভূটান সম্পর্কে জানতে পেরে ভাল লাগল ।ধন্যবাদ লেখাটি শেয়ার করার জন্য ।
আপ্নাকেও ধন্যবাদ।
এই পর্বে আপনার চমৎকার বর্ণনায় সংক্ষিপ্ত আকারে ভুটানের রাজনৈতিক কাঠামো, তাদের অতিথি পরায়ণতা, তাদের আচার ব্যবহার, তাদের খাওয়া দাওয়া এবং পোশাক আশাক সম্বন্ধে একটা ধারণা পেলাম। বেশ কিছু সুন্দর ছবি সংযোজন করে পোষ্টটাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছেন। সব মিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো আপনার এই দুই পর্বের ভ্রমণ পোষ্ট। ধন্যবাদ ইমারান ভাই।
আপ্নাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ। আমি আমার পক্ষ থেকে চেস্টা করেছি মাত্র।
বেশ ভাল লাগল ভূটান এর দিনগুলো।
ধন্যবাদ।